#পবিত্র_ভালোবাসা ❣️
#Writer_ইসরাত_জাহান_মাওয়া
#পর্ব_২১
মেরি: আমার মনে হয় ওরা আর কেউ তোমার সাথে থাকতে চাই না।
ঈশান: কি বলছো এইসব। হুম জানি আমার ভূল হয়েছে আমার ওইদিন অর্ণিল কে বুঝিয়ে বলার দরকার ছিলো কিন্তু আমি রাগের বসে কি বলে ফেলেছি নিজেও জানি না এই জন্য কি ওরা আমাকে এইভাবে একা রেখে চলে যাবে।
মেরি: ওরা চলে গিয়েছে তো কি হয়েছে আমি তো আছি জান (ড্রিঙ্কসের গ্লাস হাতে দিয়ে)
ঈশান: মেরি তুমি জানো না অর্ণিল আর তিয়াস যে আমার লাইফ এ কত টা গুরুত্তপূর্ণ। ওদের ছাড়া আমার চলা দায়।
মেরি: হুম বুঝছি কিন্তু ওরা তো তোমার কথা একবারো ও ভাবলো না ওরা তোমার ভালোবাস প্রেম কে বাজে কথা বলছে আর তোমার ওই গেঁয়ো বউ কে সাপোর্ট করেছে। ওরা তো এখন আর তোমার ভালো চায় না কেননা ওরা চায় না ঈশান চৌধুরীর বউ ওদের বউয়ের থেকে বেশি সুন্দর হোক তাই হইতো ওরা আমাদের সম্পর্ক টা ভাঙতে চেয়েছিলো।
ঈশান আর কিছু বললো না কিন্তু এই কথা গুলো দুর থেকে তিয়াস আর অর্নিল শুনছিলো আর কান্না করছিলো। কেননা ওদের ফ্রেন্ড এখনও ওদের ভূলে নাই বাট একটা কথায় কষ্ট পেয়েছে যে ঈশান মেরির শেষ কথায় কেনো প্রতিবাদ করলো না তাই ওরা ওইখান থেকে চলে গেলো…..
অন্যদিকে….
ইসরাত: কি রে মন খারাপ কেনো তোর?
জান্নাত: জানিস আব্বু আমার বিয়ের কথা বলছে একটু আগে এখন ওনারা আমার মতামত চাচ্ছে(মন খারাপ করে)
ইসরাত: এইটা তো ভালো কথা। তাহলে মন খারাপ করে আছিস কেন?
জান্নাত: আসলে আমি একজন কে খুব ভালোবাসি।
ইসরাত: কে সে?
জান্নাত: তিয়াস । ভাইয়ার বন্ধু
ইসরাত: তো বাবা কে বল তিয়াসেরে কথা।
জান্নাত: হুম কিন্তু…..
ইসরাত: কিন্তু কি?
জান্নাত: তিয়াস ভাইয়া কি আমায় পছন্দ করে তা তো আমি জানি না যদি ওনি অন্য কোনো মেয়ে কে পছন্দ করে থাকে তখন….
ইসরাত: চিন্তার বিষয় কিন্তু একটা কথা কি জানিস?
জান্নাত: না বললে জানবো কিভাবে?
ইসরাত: হুম তাও ঠিক। শুন….জন্ম মৃত্যু বিয়ে এই তিনটি কিন্তু মহান আল্লাহ তায়ালা আগে থেকেই ঠিক করে রাখেন। বিবাহ মহান আল্লাহ তাআলার এক বিশেষ নেয়ামত। রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম-এর গুরুত্বপূর্ণ একটি সুন্নত। ঈমানের পূর্ণতার সহায়ক। চারিত্রিক আত্মরক্ষার অনুপম হাতিয়ার। যুবক-যুবতীর চরিত্র গঠনের অন্যতম উপাদান। আদর্শ পরিবার গঠন, মানুষের জৈবিক চাহিদা পূরণ এবং মানসিক প্রশান্তি লাভের প্রধান উপকরণ হচ্ছে বিবাহ। যা প্রত্যেক মানুষের স্বভাবজাত চাহিদা। এ চাহিদা পূরণার্থেই ইসলামি শারিআত বিয়ের হুকুম আরোপ করেছে। মানবজাতিকে লিভ-টুগেদারের মতো মহাঅভিশাপের হাত থেকে রক্ষা করতে বৈধভাবে যৌন চাহিদা পূরণের জন্যই মহান রাব্বুল আলামিন বিবাহের নির্দেশ দিয়েছেন। প্রাপ্ত বয়স্ক ও সামর্থ্যবান হলে কালবিলম্ব না করে বিবাহ করা প্রত্যেক মুসলমানের ঈমানি দায়িত্ব। বিয়ে শুধু জৈবিক চাহিদাই নয়, বরং একটি মহান ইবাদতও বটে। বিবাহ দ্বারা ইহ ও পরকালীন কল্যাণ সাধিত হয়। বিবাহ মানুষের জীবনকে পরিশীলিত, মার্জিত এবং পবিত্র করে তোলে। আদর্শ পরিবার গঠন, জৈবিক চাহিদা পূরণ, মানসিক প্রশান্তি ও মানব বংশ বৃদ্ধির অন্যতম মাধ্যম হলো বিবাহ।মহান রাব্বুল আলামিন কুরআন কারিমে ইরশাদ করেন
অর্থাৎ ‘আর এক নিদর্শন এই যে, তিনি তোমাদের জন্যে তোমাদের মধ্য থেকে তোমাদের সংগিনীদের সৃষ্টি করেছেন, যাতে তোমরা তাদের কাছে শান্তিতে থাক এবং তিনি তোমাদের মধ্যে পারস্পরিক সম্প্রীতি ও দয়া সৃষ্টি করেছেন।’ (সূরা রুম : আয়াত ২১)আল্লাহ অন্যত্র ইরশাদ করেন-
অর্থাৎ ‘তারা (স্ত্রীগণ) তোমাদের পোশাক এবং তোমরা (স্বামীগণ) তাদের পোশাকস্বরূপ`। (সূরা বাকারা : আয়াত১৮৭)
আল্লাহ আরো বলেন-
তোমাদের মধ্যে যারা বিবাহহীন, তাদের বিবাহ সম্পাদন করে দাও এবং তোমাদের দাস ও দাসীদের মধ্যে যারা সৎকর্মপরায়ন, তাদেরও। তারা যদি নিঃস্ব হয়, তবে আল্লাহ নিজ অনুগ্রহে তাদেরকে সচ্ছল করে দেবেন। আল্লাহ প্রাচুর্যময়, সর্বজ্ঞ। যারা বিবাহে সামর্থ নয়, তারা যেন সংযম অবলম্বন করে যে পর্যন্ত না আল্লাহ নিজ অনুগ্রহে তাদেরকে অভাবমুক্ত করে দেন। (সূরা নূর : আয়াত ৩২-৩৩)রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম ইরশাদ করেন, `বিয়ে হলো আমার সুন্নাত যে ব্যক্তি আমার সুন্নাত তরিকা ছেড়ে চলবে সে আমার দলভুক্ত নয়।’ (বুখারি)অন্য হাদিসে এসেছে- `হে যুবসমাজ! তোমাদের মধ্যে যারা বিয়ের সামর্থ্য রাখে, তাদের বিয়ে করা কর্তব্য, কেননা বিয়ে দৃষ্টি নিয়ন্ত্রণকারী, যৌন অঙ্গের পবিত্রতা রক্ষাকারী।’ (মিশকাত)তিনি আরো ইরশাদ করেন, ‘হে যুব সম্প্রদায়! তোমাদের মধ্যে যারাই স্ত্রীর অধিকার আদায়ে সামর্থ্য রাখে, তারা যেন অবশ্যই বিয়ে বন্ধনে আবদ্ধ হয়।’ (বুখারি)ইসলামে বৈরাগ্যবাদে স্থান নেই। তাই মানুষ যতক্ষণ পর্যন্ত বিবাহ না করে ততক্ষণ পর্যন্ত পূর্ণাঙ্গ মুসলমান হতে পারে। হাদিসে এসেছে- ‘যখন কোনো বান্দা বিবাহ করলো তখন সে তার ঈমানের অর্ধাংশ পূর্ণ করল। (মিশকাত) ‘ইসলামে বৈরাগ্যতা নেই এবং বৈরাগ্য জীবনযাপন করাকে রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম নিষেধ করেছেন। (দারেমি)পরিশেষে…বিবাহের গুরুত্ব ও উপকারিতা অনস্বীকার্য। মানুষের বংশ বিস্তারের একমাত্র বৈধ মাধ্যম হচ্ছে বিবাহ। বিবাহের মাধ্যমে রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের গুরুত্বপূর্ণ সুন্নাতের ওপর আমল করা হয়। পূরণ হয় জৈবিক চাহিদা। ঈমানের পরিপূর্ণতা অর্জন হয়। জিনা-ব্যবিচারের মতো বড় বড় গোনাহ থেকে রক্ষা পাওয়া যায়। নৈতিক চরিত্রের উন্নতি ঘটে। বংশ পরম্পরা অব্যাহত থাকে। সুখময় সমাজ ও আদর্শ পরিবার গঠন সম্ভব হয়। মানসিকভাবে দেহ ও মন সুস্থ থাকে। মনে প্রশান্তি আসে। স্বামী-স্ত্রীর পারস্পরিক সম্পর্ক গভীর হয়। সর্বোপরি ইহ ও পরকালীন কল্যাণ লাভ হয়। আল্লাহ তাআলা প্রত্যেককে ইসলামি অনুশাসন মেনে বিবাহ করার মাধ্যমে সুন্দর সমাজ বিনির্মাণের তাওফিক দান করুন। আমিন
জান্নাত: আমিন
ইসরাত:এখন বেশি না ভেবে বাবা কে বল তোর ইচ্ছার কথা আর শুন মা বাবা কোনোদিন সন্তানের খারাপ চাইবে না। আর ইসলামে কিন্তু প্রেম ভালোবাসা নিয়ে অনেক কথা আছে
জান্নাত: হুম জানি। গতকাল পড়ছি ।
ইসরাত: তোর উপর জোড় খাটানো হবে না তোর যা ইচ্ছা তাই সিদ্ধান্ত নে। আর বাবা কে জানা।
জান্নাত: হুম
জান্নাত চলে গেলো ইসরাত বসে বসে বই পড়তে লাগলো আর ভাবতে লাগলো কতদিন ধরে সে কলেজ যায় না আবার ওর আব্বু আম্মুর কথাও খুব মনে পড়ছে। তাই সে আজ সিদ্ধান্ত নিলো যেভাবেই হোক ঈশান কে বুঝাবে যেনো দুইদিনের জন্য হলেও ওর সাথে যায় ।
বিকালে….
জান্নাত: বসে বসে বোর হচ্ছিলাম তাই আব্বুর কাছে গেলাম ….আব্বু….
জান্নাতের বাবা: হুম বল…..
জান্নাত: আমার ভালো লাগছে না।
জান্নাতের বাবা: তো আমি কি করবো। গিয়ে ঘুমা
জান্নাত: ঘুম থেকে উঠছি এখন ঘুম আসবে না। চলো লুডু খেলি।
জান্নাতের বাবা: কথা টা মন্দ বলিস নি। চল
পরে জান্নাত আর জান্নাতের বাবা লুডু খেলতে বসে পড়লো….
এইদিকে…..
ঈশান: আজ আর ভালো লাগছে না বাসায় যাই ।
মেরি: বাসায় কেনো যাবে।
ঈশান: শরীল টা খুব ভালো লাগছে না তাই বাসায় গিয়ে একটু বিশ্রাম করলে ভালো লাগবে তাছাড়া রাতে এসেছিলাম এখনও যাওয়া হয় নাই সবাই হইতো চিন্তা করবে।
মেরি: ওকে যাও,,,,উম্মাহ বেবি…
ঈশান বাসার উদ্দেশ্যে রওনা দিলো….
ইসরাত একা একা অনেক্ষণ বসে পড়ছিলো কিন্তু এখন আর তার ভালো লাগছে না হইতো সারাদিন বসে থাকতে থাকতে তাও সে জান্নাতের কাছে যেতে লাগলো । ঈশানের বাবার রুমের পাশ দিয়ে যেতে লাগলো আর শুনতে পেলো…..
বাবা এইটা ঠিক না চিটিং তুমি চিটিং করছো….
নো চিটিং মামুনি। এইটাই তো খেলার নিয়ম
আব্বুউউউউ যাও খেলবো না আমি (বলেই চোখ দরজার কাছে যেতেই দেখলো ইসরাত ওদের দিকে ভূতের মতো তাকিয়ে আছে) কিরে তোকে কি ভূতে ধরছে নাকি এইভাবে তাকিয়ে আছিস কেন?
ইসরাত: তাকাবো না তো কি করবো ।
জান্নাতের বাবা: কেনো কি হয়েছে?
জান্নাত: কি হয়েছে তোর? নাকি ঘুমের ঘোরে চলে এসেছিস তাই আবোল তাবোল বলছিস।
ইসরাত: তোকে যে আমি বই টা দিয়ে ছিলাম সম্পূর্ণ বই টা কি পড়েছিস?
জান্নাত: নাহ রে….
ইসরাত: এই জন্যই তো বলি, লুডু খেলছিস কেনো? এখন যদি পরে ফেলটি তাহলে তো আর জিবনে লুডুর নাম মুখে আনতি না।
জান্নাত: কেনো কি করেছে এই লুডু?
ইসরাত: দাবা, লুডু ও ক্যারাম (অথবা ক্যারোম) আমাদের সমাজে প্রচলিত তিনটি খেলার নাম। তিনটিই গুটি দিয়ে খেলা হয়। পাশা খেলা এগুলোর সমগোত্রীয় খেলা। এসকল খেলাগুলোর উৎপত্তি ভারতীয় উপমহাদেশ তথা দক্ষিণ এশিয়ায়। এ সকল খেলাগুলো সম্পূর্ণ হারাম। চাই তা জুয়ার দ্বারা হোক কিংবা জুয়া ছাড়া এমনিই হোক না কেন। সর্বাবস্থায় হারাম। হাদীসে কঠোরভাবে এ খেলাগুলো থেকে বিরত থাকার নির্দেশ এসেছে। যেমন,
অর্থাৎ আবূ মূসা আশআরী (রা.) হতে বর্ণিত, “যে ব্যক্তি পাশা বা দাবা খেললো, সে আল্লাহ ও তাঁর রাসূলের অবাধ্য হলো।”
অর্থাৎ “আব্দল্লাহ ইবনে উমর (রা.) যদি তাঁর পরিবারের কাউকে দাবা বা পাশা খেলা দেখতেন, তাহলে তাকে মারতেন এবং দাবা ভেঙে ফেলতেন”
সহীহ মুসলিমের হাদীসে আছে, নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন,
“যে ব্যক্তি পাশা বা দাবা খেললো সে যেন তার হাত শুকরের মাংস ও রক্তে ডুবালো।”
শায়খুল ইসলাম আল্লামা ইবনে তাইমিয়া (রহ.) বলেন,
“ইমাম আবূ হানীফা ও ইমাম আহমদ ইবন হাম্বল (রহ.) বলেন, “দাবা বা পাশা খেলোয়ারকে সালাম দিবে না, কেননা সে প্রকাশ্যে জঘন্য পাপে লিপ্ত।”
[মজমউল ফাতাওয়া, ৩২/২৪৫]
*দাবা-লুডু-ক্যারাম একই খেলা*
ইমাম আবূ হানীফা (রহ.)’র ছাত্র ইমাম মুহাম্মাদ ইবনুল হাসান (রহ.) বলেন,
পাশা, শতরঞ্জ (দাবা) ও এরকম অন্যান্য খেলা খেলে কোনো কল্যাণ নেই ।”
[মুয়াত্তা মুহাম্মাদ, হা. ৯০৫ এর আলোচনায়, প্র. মাকতাবাতুল ইলমিয়া]
সুতরাং এটি পরিষ্কার যে, দাবা-লুডু-ক্যারাম সব একই খেলা। এগুলো সব হারাম। আলী (রা.) হতে বর্ণিত আছে, তিনি বলেছেন, “দাবা অনারবদের জুয়া খেলা।” এর দ্বারা দাবাসহ গুটি দিয়ে খেলা অন্যান্য অনারবীয় খেলাগুলো অর্থাৎ লুডু, ক্যারামও হারাম প্রমাণিত হচ্ছে। কেননা এগুলো অনারবীয় এবং এগুলো গুটি দিয়ে খেলা হয়।
ফুকাহায়ে কেরামগণ বলেছেন, পাশা বা দাবার ন্যায় গুটি দিয়ে খেলা অন্যান্য খেলাগুলোও হারাম।
সুতরাং পাশা, দাবা, লুডু ও ক্যারাম এসকল হারাম খেলা থেকে আমরা নিজেরা ত বিরত থাকবোই, অন্যদেরও বিরত রাখবো। আল্লাহু আলাম।
জান্নাতের বাবা: আল্লাহ এতদিন না জেনে শুনে কত ভূল করেছি। আল্লাহ মাফ করো বলেই ওনি তওবা কাটলেন….
আল্লাহুম্মা আনতা রব্বী লা-ইলাহা ইল্লা আনতা খালাক্কতানী ওয়া আনা আ’বদুকা ওয়া আনা আ’লা আহ্দিকা ওয়া ও’য়াদিকা মাসতাত’তু আ’উযুবিকা মিন শার্রি মা ছা’নাতু আবূউলাকা বিনি’মাতিকা আ’লাইয়্যা ওয়া আবূউলাকা বিযানবী ফাগ্ফির্লী ফাইন্নাহু লা-ইয়াগফিরুয্যুনূবা ইল্লা আনতা।
অর্থ: হে আল্লাহ তুমিই আমার প্রতিপালক। তুমি ছাড়া কোনো ইলাহ নেই। তুমিই আমাকে সৃষ্টি করেছ। আমি তোমারই গোলাম। আমি যথাসাধ্য তোমার সঙ্গে প্রতিজ্ঞা ও অঙ্গীকারের ওপর আছি। আমি আমার সব কৃতকর্মের কুফল থেকে তোমার কাছে পানাহ চাচ্ছি। তুমি আমার প্রতি তোমার যে নিয়ামত দিয়েছ তা স্বীকার করছি। আর আমার কৃত গুনাহের কথাও স্বীকার করছি। তুমি আমাকে মাফ করে দাও। কারণ তুমি ছাড়া কেউ গুনাহ ক্ষমা করতে পারবে না।
জান্নাত: আর জীবনেও খেলবো না । কিন্তু ইসু পাখি এখন কি করবো কিছুই যে ভালো লাগছে না।
ইসরাত: আমারও একই অবস্থা
কেউ একজন পিছন থেকে বলে উঠলো …..
তোমরা চাইলে তোমাদের আমি ঘুরতে নিয়ে যেতে পারি….
চলবে….
বানান ভূল ত্রুটি ক্ষমার দৃষ্টিতে দেখবেন।