স্বপ্নের প্রেয়সী 💖 পর্ব- ১৯

0
2238

💖 স্বপ্নের প্রেয়সী 💖
Part – 20
____________________________

সন্ধ্যার দিকে ঘুম ভাঙলো আমার।
চোখ মেলতে না মেলতে দেখলাম সমস্ত টা অন্ধকার।
একদম বিদঘুটে অন্ধকার যাকে বলে।
মনের ভেতর অজানা সব ভয় যেকে বসলো।
চিৎকার দেওয়ার জন্য প্রস্তুত হতে না হতে ঘরের এক পাশে মোম জ্বলে উঠলো ।
মনে হচ্ছে মোম টা ভাসছে , ধীরে ধীরে মোম টা আমার দিকে আগাতে লাগলো।
ভয়ে আমার বুক ধুপ ধুপ করছে।
মোম টা আমার অনেকটা কাছে এসে আবার নিভে গেল।
তারপর আর ও দুইটা মোম জ্বলে উঠলো এভাবে তিন টা চারটে, পাঁচ টা মোম জ্বলে আবার নিভে গেল।
এই শীতের মধ্যে ও আমি আমার কপালে বিন্দু বিন্দু ঘামের আবিষ্কার করলাম।
ভয়ে রীতিমতো হাত পা কাঁপছে।
শরীরে যতটা শক্তি সঞ্চয় হয়েছিল, মনে হচ্ছে এক নিমেষে সব উবে গেছে।
এই মুহূর্তে আমার কি করা উচিত আমি ভুলে গেছি।
হঠাৎ এক পাশে হালকা বাজির আওয়াজ হলো। আওয়াজ টা ব্যালকনির দিক থেকে এসেছে , তাই সেটা দেখার জন্য সেই দিকে তাকালাম ।
তাকাতেই পেছন থেকে কতো গুলো আলো জ্বলে আবার নিভে গেল।
প্রচন্ড ভয় হচ্ছে আমার, ভয়ে গলা শুকিয়ে যাচ্ছে।
কোনো রকম শক্তি সঞ্চয় করে উঠার জন্য প্রস্তুত হলাম।
হঠাৎ চোখের সামনে ভেসে আসলো এক রক্তাক্ত চেহারা যা দেখে আমি জোড়ে আহহহহহ বলে চিৎকার দিলাম।
আমি চোখ খিচে চিৎকার দেওয়ায় পড়ে কি হলো বুঝতে পারলাম না।
হঠাৎ চারদিক থেকে আওয়াজ শুনতে পেলাম।

হ্যাপি বার্থডে টু ইউ, হ্যাপি বার্থডে টু ইউ, হ্যাপি বার্থডে টু ডিয়ার ফারাবি, হ্যাপি বার্থডে টু ইউ।

চিরচেনা কন্ঠস্বর গুলো চিন্তে আমার বিন্দু মাত্র অসুবিধা হলো না।

মুখের মধ্যে হাসির রেখা ফুটে উঠলো।

এতোক্ষন পাওয়া সমস্ত ভয় নিমেষেই কেটে গেল।

___________________________

চারদিকে আলো জ্বলে উঠলো ।
মনিকা আপু এসেই আমার গলা জড়িয়ে ধরলো।
তারপর একটা পাপ্পি দিয়ে বলল।
হ্যাপি বার্থডে ডিয়ার ।
আমি মনিকা আপু কে বললাম
– ঠ্যাংস আপু।
রিফাত ভাইয়া এসে আমার মাথায় গাট্টা মেরে বলল
– কিরে পেতনি ।
পয়দা দিবসের শুভেচ্ছা ।

আমি মুখ গোমড়া করে বললাম
– তাহলে তো তুমি একটা পেতনির ভাইয়া ।

এই বলেই হি হি করে হেসে দিলাম।
আমার কথা শুনে সবাই উচ্চ শব্দে হেসে উঠলো।
তখন রিফাত ভাইয়ার মুখ টা দেখার মতো ছিলো।

ফারহান ভাইয়া কে একটু দূরে দাড়িয়ে থাকতে দেখলাম।

আমার দিকে একবারের জন্য তাকালো ও না।
খানিকটা খারাপ লাগলো ।

মনি আন্টি আরিফ চাচ্চু আর রাজিব চাচ্চু একসাথে আমাকে জড়িয়ে ধরে বললেন
– হ্যাপি বার্থডে আম্মিজান ।

আমি হেসে বললাম
– ধন্যবাদ বাচ্চা রা।

আমার কথায় আবার সবাই হেসে উঠলো।

বেশ কিছুক্ষণ এদের সাথে গল্প গুজব চললো।

কয়েক মিনিট পর আম্মু, বড় মা , বড় আব্বু আর আব্বু আসলেন।

এসেই সবাই একে একে আমায় আদর করতে লাগলেন আর জন্মদিনের শুভেচ্ছা জানালেন।

আমি সবাই কে ঘোমরা মুখ করে বললাম
– সারাদিন কেউ দেখা করতে আসো নি।
এখন জন্মদিনের শুভেচ্ছা জানানো হচ্ছে ।

সবাই এক সাথে বলে উঠলো
– সরিইই।

আমি কানে হাত চেপে বললাম
– আরেররর সবাই এক সাথে বলছো কেন।
আর আশে পাশের মানুষদের অসুবিধা হচ্ছে তো ।

তখন ই ফারহান ভাইয়া একটু কাছে এসে বলল
– জি না ।
এটা সাউনপ্রুফ রুম সো কোনো অসুবিধা হবে না।

আমি ওনার দিকে তাকিয়ে বললাম
– ওহহ

ওনি আমার কাছে এসে বললেন
– হ্যাপি বার্থডে ফারাবি।

আমি খানিকটা চমকে বললাম
– ধন্যবাদ।

রিফাত ভাইয়া ফারহান ভাইয়ার পিঠ চাপরে বলল
– আরের বেটা এই সব প্লেন করে, তুই ই উইস এখন করলি।

ফারহান ভাইয়া উত্তরে শুধু হাসলেন।

_________________________

বেশ কিছুক্ষণ পর কিছু লোক এসে বলে গেলেন
– অল ইস রেডি।

ফারহান ভাইয়া আর রিফাত ভাইয়া চলে গেলেন।

আমি শুধু চেয়ে আছি।
সবার সাথে আমি বেশ কিছুক্ষণ গল্প করলাম।

ফারহান ভাইয়া আর রিফাত ভাইয়া এসে মনিকা আপুকে হাত দিয়ে কিছু একটা ইশারা করলেন ।
তারপর রিফাত ভাইয়া বললেন
– ফারাবি চোখ অফ কর।
আমি বললাম
– কেন ?

ফারহান ভাইয়া বলল
– বন্ধ করতে বলছি যখন বন্ধ করবি।
এতো কথা বলিস কেন ?

ফারহান ভাইয়ার কথায় আমি চুপসে গেলাম।
রিফাত ভাইয়া আমার চোখ বেধে দিলেন।

তারপর মনি আন্টি আর মনিকা আপু আমাকে হাত ধরে ধরে কোথাও একটা নিয়ে যেতে লাগলো।
আমি বললাম
– আমরা কোথায় যাচ্ছি।

মনিকা আপু বলল
– আহা গেলেই বুঝতে পারবি।

বেশ কিছুক্ষণ পর আমাকে কোথাও একটা নিয়ে বসানো হলো।
শরীরের ব্যথা টা এখন কমেছে কিন্তু হাঁটার জন্য এখনো কারো সাহায্য প্রয়োজন হয়।

তারপর আমার চোখ খুলে দেওয়া হলো।
সামনে তাকাতেই দেখলাম একটা সুন্দর ঘরে আমাকে বসানো হয়েছে।
চারিদিক টা বেশ সুন্দর করে সাজানো।
সামনে একটা সুন্দর টেবিল।
টেবিলে আরটিফিশিয়াল ফুলের সাথে কয়েকটি আসল ফুল ও দেখতে পেলাম।
বাহহহ চারদিকটা কে বেশ সুন্দর লাগছে।
মনটা স্বচ্ছ হয়ে উঠলো , বেশ ভালো লাগছে ।
রিফাত ফাইয়া কাউন করা শুরু করলেন
10
9
8
7
6
5
4
3
2
1
সাথে সাথে চারদিক থেকে ফুল আর জরির বন্যা হয়ে গেলো।
সাথে সাথে টেবিল টা চিরে একটা কেক উঠে আসলো।মনে হচ্ছে আমার সামনে টেবিল চিরে কেক বের করার ম্যাজিক চলছে।
বাহহহ সেই লাগছে তো।

কেক টা অসাধারণ দেখতে
বেশ বড় আর উচু।

কেকের উপরের দিকটাতে একটি মেয়ে থুতনিতে হাত দিয়ে বসে আছে।

মেয়ে টি আবার পিঠ ঠেকিয়ে আছে একটি লেটার এর সাথে।
লেটারটি হলো 16 , এর অর্থ বুঝতে আমার বিন্দু মাত্র অসুবিধা হলো না ।
মেয়েটি হলাম আমি আর 16 লেটার টি হলো আমার বয়স।
যার দরুন খুব সুন্দর করে বোঝানো হচ্ছে যে আমি আমার জীবনের 16 টি বছর পার করে দিয়েছি।

বাহহ সব কিছুই চমৎকার লাগছে তো।

কেকের ডেকোরেশন টা চোখে পড়ার মতো।
আমার ফেবরেট চকলেট ফ্লেবার এর সাথে বিভিন্ন কালার দিয়ে ডিজাইন করা।
কেক টা ভিষন সুন্দর, মনটা তে এক অদ্ভুত শান্তি দিচ্ছে।

কেক টা সম্পূর্ণ উঠে আসতেই মনি আন্টি আমার হাতে ছুড়ি ধরিয়ে দিলেন।
আমি ছুড়ি হাতে নিয়ে দাঁড়িয়েই আছি।
কারন আমি সব কিছুর সৌন্দর্য দেখতে ব্যস্ত।

আমাকে এভাবে দেখে রিফাত ভাইয়া কাছে আসলো ।
আর সাথে সাথে একটা গাট্টা মেরে দিলো।
তারপর ই বলা শুরু করল যে
– কিরে এভাবে দাড়িয়ে আছিস কেন।
কেক কাটার বদলে আবার আমাদের কাঁটার প্ল্যান করছিস না তো।

আমি চোখ রাঙানি বললাম
– ভাইয়াহহ।

রাজিব চাচ্চু কাছে এসে বললেন
– আহা ভাতিজা।
মেয়ে টাকে রাঙাচ্ছিস
কেন।

আমি ও অভিমানি সুরে বললাম
– হিংসে করছে ।
সবাই আমায় এতো ভালোবাসে তাই।

ফারহান ভাইয়া বললেন
– একদম।
কিরে ভাই আজকাল ফারাবি কে ও হিংসে করছিস।

রিফাত ভাইয়া অসহায় দৃষ্টি তে বলল
– শেষ মেষ তুই ও।

সবাই এক সাথে হেসে উঠলাম।

হসপিটাল অথরিটির বেশ কিছু লোক দেখতে পেলাম সাথে নার্স আর ডাক্টর রা তো আছেন ই।

মনিকা আপু এসে আমার পাশে দাঁড়ালেন সাথে রিফাত ভাইয়া ও।

আমি কেক কাটা শুরু করলাম কিন্তু এবার ও মোম নিভালাম না।
সবাই প্রশ্নবোধক দৃষ্টি তে তাকালেন।
আমি বললাম
– আমার জীবনের আলো কেন নেভাবো।

আমার কথায় ফারহান ভাইয়ার ঠোঁটের কোনে হাসি ফুটে উঠলো।
কারন আমি তার কথা অক্ষরে অক্ষরে পালন করলাম যে।

আমার কথায় সবাই হেসে উঠলো তারপর বলল
– বাহহহ আমাদের ফারাবি তো বেশ বড় হয়ে গেছে দেখছি।

যেই না একটু ভাব নিলাম , ফারহান ভাইয়া মাঝে ফোরন কাটলেন
– হ্যাঁ । ফারাবি আজকাল অনেক কিছুই বুঝে গেছে।
কার থেকে যে শিখলো তা খোঁজ লাগাতে হবে।

আমি চেয়ে রইলাম ভ্যাবলার মতো ।
কেক কেটে রিফাত ভাইয়ার মুখের দিকে দিলাম।
রিফাত ভাইয়া খেতে যাবে তখন ই কেক টাকে পাশ কাটিয়ে মনিকা আপুর মুখে দিয়ে দিলাম।
সবাই হেসে উঠলো আর রিফাত ভাইয়া থ হয়ে
মুখ গোমড়া করে রইলেন।
তারপর রিফাত ভাইয়া কে খাওয়ালাম একে একে সবাই কে খাওয়াতে লাগলাম।
ফারহান ভাইয়ার কাছে গিয়েই কিছুটা অস্বস্তি বোধ করলাম কালকের কথা ভেবে।
ফারহান ভাইয়া কেক টা নিচু হয়ে খেয়ে বললেন
– অস্বস্তির কি আছে।
আড়ালে খাওয়াতে চাচ্ছিস নাকি ।

আমি শুকনো ঢোক গিলে পাশ কাটিয়ে চলে আসলাম।
আর ফারহান ভাইয়া হালকা হেসে উঠলেন।

এভাবে ই সবাই কে কেক খাওয়ানোর পর্ব শেষ হলো।আর প্রচুর গিফট পেলাম আমি, সেই মজা লাগছে।
ফারহান ভাইয়া আবার গিফট দিলেন।
বক্স টা খুলতেই দেখলাম এতো গুলো চকলেট সাথে একটা ফারমিউম , আর হ্যান্ড ওয়াচ।
ঘড়ি টা অনেক অনেক সুন্দর।
ঘড়ি টার কালার ডিজাইন সাইজ মডেল সব কিছু চেন্স করা যায়।

সবাই একসাথে ডিনার করলাম।
ছোট্ট একটা গানের আসর ও বসলো।
সবাই গান গাইতে শুরু করলেন ।

প্রথমে মনি আন্টি আর চাচ্চু গাইলেন

Tu Jo kehde agar to main jeena chorr du

Bin Soche ik pal saans lena chorr du

_______________________

তারপর আম্মু আব্বু বড় মা বড় আব্বু সবার জোড়াজোড়ি তে এক সাথে গান ধরলেন।
আগের যুগের গান , খানিকটা বরিং লাগলে ও সবাই হাত তালি দিলাম।

আমাকে অনেক জোড়াজোড়ি করলেন সবাই।
আমি বলে দিলাম আমি শুধু শুনবো আজকে কারন আমি বার্থডে গাল আর তা ছাড়া আমি অসুস্থ ।
তাই আর কেউ জোড়াজোড়ি করলেন না।

এবার রিফাত ভাইয়া আর মনিকা আপু গাওয়া শুরু করলেন
Kehte hain khuda ne is jahan
Mein sabhi ke liye
Kisi na Kisi ko hai banaya har Kisi ke liya

Tera milna hai us Rab ka ishara maano
Mujhko banaya tere Jaise hi Kisi ke liye

ফারহান ভাইয়া হালকা কেশে বললেন
– এহেম ভাই । পাশে বড় রা ও আছে।

রিফাত ভাইয়া আর মনিকা আপু লজ্জা পেলেন।
রিফাত ভাইয়া কথা কাটাতে বললেন
– এই বার রাজিব চাচ্চুর পালা।

রাজিব চাচ্চু মানা করলেন।
বললেন
– আরে আমার বউ তো নাই রে এখানে।

কিন্তু রিফাত ভাইয়া আর ফারহান ভাইয়া ছাড়তে নারাজ।
তাই রাজিব চাচ্চু কে গাইতেই হলো।
রাজিব চাচ্চু গলা ছেড়ে সুর তুললেন

চারিদিকে শুধু তোমার স্মৃতি আজ,
নেই শুধু তুমি কাছে

হয় যদি একবার যেতো গো জানানো ,
আমার ও যে হৃদয় আছে

জীবনের একটি ভুল,
ঝড়ানো কত ফুল

জানি না ওহ হো হো ওহ
জানি না

রাজিব চাচ্চু র এই দুঃখের গান শুনতে শুনতে আমরা পাবনা চলে গেছি।
হাসতে হাসতে গড়াগড়ি খাচ্ছি সবাই।

রাজিব চাচ্চু বলল
– চুপ কর। আমার বউ এর জন্য প্রান যায় যায় আর তোরা মজা নেওয়া শুরু করছিস।

ফারহান ভাইয়া হাসতে হাসতে বলে
– থাক চাচ্চু আর কান্না করো না।

রিফাত ভাইয়া রাজিব চাচ্চু কে জ্বালাতে বলল
– চাচ্চু গো তোমার জন্য আমার পরান ডা খা খা করে জ্বলতেছে গো।

মনিকা আপু এসে রিফাত ভাইয়া রে বলল
– এই তুমি চুপ করবা।
তোমার এই ড্রামা দুই বছরের বাচ্চা ও বুঝতে পারবে।

রিফাত ভাইয়া মনিকা আপুর কথায় চুপসে গেলো।
আর এই দিকে আমি তো হাসতে হাসতে গলে যাচ্ছি।

সবাই এইবার ফারহান ভাইয়া কে ধরলেন।
ওনার গলার স্বর অসম্ভব সুন্দর, কলেজের প্রতি টা ফাংশনে ওনার গান হওয়া চাই ই চাই। কিন্তু ওনি সব সময় গায় না।
খুব বেশি প্রয়োজন ছাড়া।
কলেজ বনাম কলেজ গানের আসরে গান গেয়ে সবাই কে তাক লাগিয়ে দিয়েছিল।
সেরা গানের আসরের পুরস্কার টা ওনার জন্য ই ওনাদের কলেজ পেয়েছিলো।
সবাই জোড়াজোড়ি করায় ওনি উঠে গেলেন তারপর গিটার নিয়ে সুর তুলতে তুলতে সবার চারদিকে ঘুরতে থাকলেন।
বেশি টা সময় আমার কাছে কাছে থাকলেন।
তার পর গিটারের দিকে চেয়ে আর মাঝে মাঝে আমার দিকে আর চোখে চেয়ে গাওয়া শুরু করলেন

Chal diya
Dil tere peeche peeche
Dekhta main rah gaya

Kuch toh hai
tera mere darmiyan
Jo ankaha sa reh gaya

Main jo Kabhi keh na saka
Aaja kehta hoon pehli dafa

Dil mein ho tum
Aankhon mein tum

Pehli nazar se hi yaara

Dil mein ho tum
Aankhon mein tum
Pehli nazar se hi yaara

Yeh Ishq ki Hain saazishein

Lo aa mile hum dobara

Dil mein ho tum
Aankhon mein tum
Pehli nazar se hi yaara

Pehli nazar se hi yaara…

( আসসালামুআলাই রির্ডাস । আজকের পর্ব টা বেশ বড় দিয়েছি। আজকে বোধ হয় গল্প দিতাম ই না যদি না কাল রাতে এই পার্ট টা কমপ্লিট করে না রাখতাম।
আমি সকাল থেকে একটা গল্প পড়তে এতো টাই বিভোর ছিলাম যে এখন গল্প টা পোস্ট করতে ও ঐ গল্পের কাছে মন চলে যাচ্ছে ।
আমি প্রচন্ড পরিমানে গল্প পড়ি। গল্পের সাথে আত্মা মিশে গেছে।
যাই হোক গল্প টি কেমন হচ্ছে জানাবেন প্লিজ ।
আর প্লিজ আমার গল্প টি বেশি বেশি শেয়ার করুন।
আমার লেখা গল্প পেতে পেজ এ লাইক আর বন্ধুদের ইনভাইট দিয়ে পাশে থাকুন।)

বি : দ্র : ভুল ত্রুটি মাপ করবেন ।

💜 হ্যাপি রিডিং 💜

চলবে
ফাতেমা তুজ

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here