ধর্মের_দেয়াল (সিজন-২)পর্বঃ৬

0
687

#ধর্মের_দেয়াল (সিজন-২)
নাফিসা মুনতাহা পরী
পর্বঃ ৬
.
– ২ টো বৃদ্ধ দম্পতি যারা চিটাগাং এ
অবসর
কাটাতে এসেছিল কিন্তু ফেরার পথে
এই
দুর্ঘটনার স্বিকার হইল।
.
.
– নাফিসা স্নেসলেস হয়ে পড়ে আছে
পিছন দিক থেকে রক্ত গড়িয়ে পড়ছে
আর
সামনে ২ দম্পতি এবং তাদের ডাইভার।
.
.
– ডাইভার জলদি মেয়েটাকে
গাড়িতে
তোল।
– স্যার মেয়েটিকে ফেলে যাই পরে
পুলিশে ঝামেলা হবে।
– চুপপপপপপপ যা বলছি তা করো এক্ষুনি।
– ভদ্র লোক এবং ডাইভার মিলে Hospital
এর
উদ্দেশ্য গাড়ি নিয়ে চলে গেল।
.
.
– ডাক্তার রা হন্তদন্ত হয়ে কাজ করছে।
মেয়েটি মারাত্বক যখম হয়ে গেছে।
– ডা. ইমরান আমাদের হাসপাতালে
ঢাকা
থেকে যে সার্জেন আসছিল তাকে
একবার ডাকুন প্লিজ।
– Sir উনিতো কিছুক্ষন আগে বের হয়ে
গেছে।
– তবুও যেগাযোগ করেন go…




-ড. আহমেদ কেবল গাড়িতে উঠবেন এমন
সময় পিছন থেকে ড. ইমরান ডাক দিলেন।
– Sir please দাড়ান। একটা রোগী
এসেছে যার অবস্থা খুবই খারাপ। আপনি
একটু হেল্প করেন।
– Sorry ইমরান আমার মেয়ের প্রথম জন্মদিন
আজ বাসায় যেতেই হবে। তাছাড়া
আপনাদের hospital অনেক অভিঙ্গ
ডাক্তার আছে তো তাদের সাথে
যোগাযোগ করেন বলে গাড়িতে
উঠলেন।
– Sir মেয়েটির জায়গায় যদি আপনার
ছোট্ট শিশু সন্তান থাকত তাহলে আপনি
এভাবে চলে যেতে পারতেন?
– ড. আহমদ বেশ ক্ষেপে গিয়েই গাড়ি
থেকে নেমে পড়লেন এবং বললেন
কারো দুর্বল জিনিস নিয়ে emotion black
mail কখনও করবেন না।
– ড. ইমরান বকা খেলেও বেশ খুশি কারন
তাকে থামানো গেছে।
.
.
– ড. আহমদ দুর থেকে দেখলেন
মেয়েটিকে লাইফ সার্পোটে রাখা
হয়েছে।
.
.
– বেশ বিরক্ত সহকারে ICU তে ডুকল এবং
যা দেখল সেটা দেখার মোটেও
প্রস্তুতি ছিল না।
এক দৌড়ে গিয়ে নাফিসার কাছে
গেল এবং সবার সামনে চোখ দিয়ে
পানি পড়তে লাগল।
.
.
– ড. আহমদ বলল আমি কোন রিস্ক নিতে
চাইনা আপনার এখুনি
হেলিকাপ্টারের ব্যবস্থা করুন এখুনি
ওকে ঢাকাতে নিয়ে যাব।
.
.
– সবাইতো ড. আহমদ এর দিকে অবাক হয়ে
তাকিয়ে বোঝার চেষ্টা করল। সমস্যা
কি….
– Sir মেয়েটিকে চিনেন?
– yes জলদি কাজ করুন এক্ষুনি বলে
চিৎকার দিয়ে বললেন।
.
.
.
– রুপমের অবস্থা খুবই খারাপ। হেচকি
উঠে যাচ্ছে। মিনা কেঁদেই যাচ্ছে।
রুপম my son তোমার কষ্ট হচ্ছে, কোথায়
কষ্ট হচ্ছে।
– সবাই দাড়িয়ে আছে কিন্তু করার
কিছু নাই। চোখের সামনে রুপম শেষ হয়ে
যাচ্ছে কিন্তু কোন কিছু করতে
পারছেনা।
.
.
– নাফিসার কথা মত টুকনি ওর বাচ্চা
আর সম্টা এসে রুপ দের বাসার সামনে
হাজির হয়ে সিড কে কল দিয়েই
যাচ্ছে কিন্তু ধরার নাম নেই। ঠিক মত
পথ্য ওদের হাতে না পড়লে
ছেলেটিকে বাঁচানো যাবেনা।
– অবশেষে টুকনি ওর ছেলের হাতে পথ্য
দিয়ে সব বুঝিয়ে রুপ দের বাসার ভিতর
পাঠালো। এতে তার ছেলের জিবন
নাশের সম্ভবনা আছে তবুও আম্মার
অনুরোধে পাঠাতে হল।
.
.
.
– টুকনির ছেলেটি সোজা দৌড়ে
রুপমের বুকের উপর পথ্য ছুড়ে মেরে চলে
আসতেই মিনা ধরে ফেলে। এই তুই
আমার ছেলের গায়ে কি ফেলে
দিলি বলে ওকে ছুড়ে মাড়ল দেয়ালে।
– বাচ্চাটি দেয়ালে ধাক্কা খেয়ে
পড়ে গেল এবং অনেক আঘাত পেল।
– ছেলেটি চিৎকার করে বলল রুপম দাদা
ওরা আমাকে মারছে বলেই অদৃশ্য হয়ে
গেল।
– রুপমের সাড়া শরীর সবুজ রং এক
নিমিষেই ছড়িয়ে পড়ল।
– সিড এক দৌড়ে বাহিরে চলে গেল।
– গেটে ছেলেটি পরে আছে। সিড
জলদি ছেলেটাকে কোলে তুলে
গায়ে হাত বুলে দিতেই ছেলেটি
ভাল হয়ে কোল থেকে নেমে ওর
মায়ের কাছে চলে যায়।
.
.
– সিড গিয়ে ওদের বলল আপনাদের ঋন
আমি কোন দিন শোধ করতে পারবনা।
কোথা থেকে আসছেন। ভিতরে আসুন।
– আম্মা আমাদের আগেই এখানে
আসতে বলেছে কিন্তু অনেকক্ষন
আপনাকে অনেক বার কল দিছি আপনি
কল ধরেননি। আমাদের লেট হয়ে গেছে
আমরা যাই বলে ভ্যানিস হয়ে গেল।
– সিড অনেক ভেবে বাসার ভিতর ঢুকল।
– রুপম ছটফট করছে শুধু।
– সিড কে দেখে মিনা বলল দেখ সিড
রুপম এরকম কেন করছে?
.
.
– টেনশন নিয় না ও ঠিক হয়ে যাবে আর
তুমি ছেলেটিকে কেন ওভাবে ছুড়ে
মারলে। সব জায়গায় রাগ চলে না।
এখনও সাবধান হও বলে রুপমের কপালে
kiss করে রুম থেকে বের হয়ে গেল।
.
.
– রুপ, রোজ আর মিনা সিডের দিকে
তাকিয়ে অবাক হয়ে গেল এই অবস্থায়
এই কথা গুলো বলা অযৌক্তিক ছাড়া
কিছু নেই।
.
.
.
– সিড রুমে পায়াচারী করছে আর
ভাবছে এই আম্মা কে? যে তার ছেলের
জন্য এত বড় কাজ করল। ছোট ছেলেটি
রুপমের নাম নিয়ে চিৎকার করে তার
মানে রুপম চিনে বাচ্চাটিকে। আর
এরা জ্বীন জগতের এবং অন্য ধর্মের।
.
.
.
– নাফিসা কে হেলিকাপ্টারের
মাধ্যমে ঢাকাতে shift করা হয়েছে।
.
.
.- নাফিসার অবস্থা খুবই খারাপ।
চিকিৎসা চলছে।
– ড. আহমেদ যেন পাগল হয়ে গেছে।
কিন্তু নিজে কোন কাজ করছেনা যদি
তিনি এই অস্থিরতায় ভুল করে ফেলে
তাই। বিশ্বস্ত ডাক্তার ড. মাহফুজ কে
দিয়ে করাচ্ছে আর নির্দেশ দিচ্ছে কি
কি করতে হবে।
– সময় যাচ্ছে নাফিসার অবস্থা খারাপ
হয়ে যাচ্ছে।
– ডাক্তারগন সিদ্ধান্ত নেয় শর্ক দিতে
হবে।
– ড. মাহমুদ রুম থেকে বের হয়ে আসে
এটা দেখার ক্ষমতা তার নেই।
– নাফিসার বুকে শর্ক দিতেই ঝাকিয়ে
ওঠে। কয়েক বার কাজ চলতে থাকে
কিন্তু রেসপন্স ভাল আসছে না।
.
.
.
– ড. আহমদ সোজা মসজিদে গিয়ে
আল্লাহ আকবার বলে সেজদায় পড়ে
যায়। আল্লাহ সারা জিবন নিজের
ক্যারিয়ার নিয়ে ব্যাস্ত থেকেছি।
তোমাকে ডাকার জন্য নিজেই সময় বের
করতে পারিনি। আজ এই পাপী বান্দা
তোমার কাছে ফরিয়াদ জানাচ্ছে
ওকে ভাল করে দাও। ও জিবনে কিছু
পায়নি। সারা জিবন কষ্ট করে গেছে।
এতদিন পর ওকে পাইছি আমার কাছ
থেকে ওকে কেড়ে নিও না। আপনি
আমার জিবন নিয়ে ওর জিবন ভিক্ষা
দাও। আর কখনও আপনার ইবাদতে
ঘাফলতি করব না।
– ড. আহমদ এর কান্নায় মসজিদের যে
কয়জন লোকছিল তারাও কান্নায়
ভেঙ্গে পড়ল এবং নাফিসার সুস্থতা
কামনা করে দোয়া করল।
.
.
.
– সন্ধার দিকে রুপমের ঙ্গান ফিরে
আসল। মিনা সবাইকে ডাকল।
– রুপম কি হয়েছিল mom কে বল…. বলে
মিনা রুপমের কপালে kiss করল।
– সবাই রুপমকে দেখে খুব খুশি হল।
– সিড রুপমকে বলল my son জ্বীন জগতের
কোন হিন্দু জগতের ছোট্ট বাচ্চাকে
চিনো….
– মিনা বলল কি শুরু করেছ ও রেষ্ট নেক।
– Shut up মিনা যা বলছি শুনতে চাইলে
শোন না হলে চলে যাও রুম থেকে।
– সিডের ব্যবহারে সবাই অবাক।
– রুপম বল বাবা এমন কাউকে চিনো?
– না dad মনে পড়ছেনা। কথাটি শুনে
সিড বাহিরে চলে এলো। হয়ত সবার
সামনে রুপম বলতে চাচ্ছেনা।
.
.
.
– শুকরা জ্বীনের অনেক পরিচর্যায়
মারিয়াম সুস্থ হয়ে উঠে বসে।
– বেশ কিছুক্ষন লাগে সব সামাল
দিতে।
– সামনে শুকরা জ্বীন কে দেখে বলে
আপনি জ্বীন কবিরাজ শুকরা নন?
– হুম আপনি ঠিকি ধরেছেন।
– আপনি আমাকে কই পেলেন।
– আম্মায় মানে নাফিসা আম্মার জন্য।
আপনি এত শক্তিশালী পরী হয়েও
কেমনে কাইফ আপনাকে বোতলে পুড়ল?
– মারিয়াম কিছুক্ষন চুপ থেকে বলল
কাইফ যখন ছোট্ট নাফিসাকে আগুনের
উপর ধরে পুড়ে ফেলে মারার জন্য…. তখন
আমি বাধ্য হয়ে ধরা দেই।
– ছোট্ট নাফিসাকে বাচানোর জন্য ওর
দাদা দাদী ও জিবন দিচ্ছে আর আমার
এই পরিনিতি।
– নাফিসা কই?
– তাতো বলতে পারবনা। তাছাড়া
আম্মাকে কেউ খুজে পাবেনা।
কাইফের জন্য এই কাজটি করতে হয়েছে।
কোন শক্তিতেই ওনাকে খুজে পাওয়া
যাবেনা।
– জ্বীন থেকে না হয় বাঁচালেন কিন্তু
অন্য কিছু থেকে কিভাবে save করবেন
বলে মারিয়াম উঠে ভ্যানিস হয়ে
যায়।
.
– শুকরা জ্বীন মনে মনে বলে ওঠে বাহ্
আম্মার খাদেমা পরী এত শক্তিশালী!
– কিন্তু আমার আম্মায় কই এতক্ষনে
এখানে আসার কথাতো। আসছেনা
কেন।
.
.
.
– রুপ বাসা থেকে বের হয়েই কেবল
গাড়িতে উঠবে এমন সময় কাইফ ওকে
ছুড়ে ফেলে দেয়।
– রুপ ধাক্কা সামলে উঠে ২ পাখা
মেলে ধরে বলে আমার সিমানায় এসে
আমাকেই আঘাত করিস বলেই পাখা
দিয়ে কাইফ কে জোড়ে বারি দেয়।
– কাইফ ও ২ পাখা বের করে বলে
নাফিসাকে কি করেছিস বল?
– রুপ কিছুটা চমকে উঠে বলল ও আমার
কাছে থাকবে কেন এতক্ষন তো তোর
কাছে থাকার কথা।
.
.
.- নাফিসার ভাগ্য আসলেই খুব খারাপ
তোর মত বেকুব কে ভালবেসে সব
বিসর্জন দিয়েছে। আসল কাহিনী তোর
মায়ের কাছ থেকে শুনে নেস।
– নাফিসার যদি কিছু হয় তাহলে
তোকে আর তোর পরিবারকে শেষ করে
দিব মনে রাখিস বলেই কাইফ উড়ে চলে
যায়।
.
.- রুপ বেশ ঘাবড়ে গেল নাফিসা কই
যাবে। নাফিসার শেষ কথা এটা ছিল
তুমি কান্দিয়া ডাকিবা কভু না
পাইবা আমারে……. সেটা বার বার
মনে পড়ছে রুপের।
.
.
.
– মারিয়াম একটি খোলা মাঠে আসন
করে বসে বিভিন্ন মন্ত্র পড়তে শুরু করে।
– ব্যাপক ঝড় ওঠে। ২ টা ধুয়ার কুন্ডলি
পাকিয়ে জ্বীন হাজির হয়। তাদের
হাতে ২ টা চিঠি লিখে বলে এটা
মালিককে দাও এক্ষুনি।
.
.
.
– প্রায় ১ ঘন্টা পর জ্বীন ২ টি এসে বলল
মালিক আপনাকে সব প্রস্তুত করে
রাখতে বলেছে ২ পক্ষ পর আমরা
আপনাদের নিয়ে যাব।
.
.
.
– রোজ নিজের রুমে বসে আছে। রুপ এসে
বলে তোর কি আজগড়ের সাথে কথা
হয়েছে?
.
– না ভাইয়া। ও কোথায় আছে আমি
জানিনা। আচ্ছা ভাইয়া আজগড় আর
নাফিসা ২ জন মিলে আমাদের সাথে
গেম খেলেনি তো?
– দেখ আজগড়ের জিবন থাকতে
নাফিসার
গায়ে কেউ হাত দিতে পারেনা।
একটা
বন্ধু নিঃস্বার্থ ভাবে কেউ এতটা
করবে?
– রুপ অনেক ক্ষন ভেবে বলল আগে
ভালবাসতে শিখ তারপর দোষ ধরিস।
– ভাইয়া রুপম তোহ ঠিক হয়ে গেছে তুই
কি
নাফিসাকে আবার ফিরে আনবি?
– কখনও না বলে রুপ চলে গেল রুম থেকে।



– Dad আমাকে ডেকেছো?
– সিড বলল হুম রুপম তোমার সাথে কিছু
কথা
আছে।
– রুপম খাটে বসে বলল কি বলবে dad!
-My son স্মরন করে দেখতো ২ দিন আগে
তোমার কি হয়েছিল?
– Dad. কাউকে বলনা। যেদিন তোমরা
সবাই
মিলে রোজ sis এর রুমে আলোচনা
করছিলে সেদিন হাঠাৎ একটা শব্দ হয়
বাসার বাহিরে।
আমি বাহিরে গিয়ে দেখি sis আর
একটা
সাপ fight করছে। Fight দেখতে ভালই
লাগছিল।
সাপটি যখন পুড়ে যাচ্ছিল তখন সাপটি
আমাকে দেখে ফেলে এবং নীল
ধোয়া
ছাড়ে যেটা আমার চোখে মুখে
লাগে।
আর তখন থেকে আমার খারাপ লাগা শুরু
করে এবং বেডে এসে শুয়ে পরি তারপর
কিছু মনে নেই।
.
.
– তার মানে এখানে নাফিসার কোন
দোষ
নেই মনে মনে বলল সিড।
.
.
– আচ্ছা বাবা তোমাকে কোন ছোট
বাচ্চা রুপম দাদা বলে ডাকে?
– হুম তো sis হোস্টেলে একটা ভুতের
বাচ্চা। আর sis কে আম্মা বলে ডাকে
বলেই
রুপম হেসে উঠল।
– সিডের যা জানা ছিল জেনে
গেছে।
.
.
– সিড রুম থেকে বের হয়ে রুপের রুমে
গেল।



– রুপ!
-yes dad…… any problem!
– yha…… নাফিসা কই?
– আমি জানিনা বলে ল্যাপটপে
মনযোগ
দিল।
– তুমি কি সত্যি জানোনা?
-Dad আমি সত্যি জানিনা।
– একবার খোজও নাওনি সে কোথায়
আছে?
– প্রয়োজন মনে করি না…….
– রুপ তুমি অনেক বড় ভুল করছো যার ফল
ভয়াভয়। তুমি কি জানো না মেয়েটার
আগেপিছে কত বিপদ!
-…………………?
– রুপের চুপ করা দেখে সিড চলে গেল।
এতো কিছুর পিছে কারোও তো হাত
রয়েছে……
.
.
.
– মারিয়াম মরিয়া হয়ে নাফিসাকে
খুজে
যাচ্ছে কিন্তু কোন লাভ হচ্ছেনা।
– যে কোন মূল্য ওকে খুজে বের করতে
হবেই। এমনি অনেক দেরি হয়ে গেছে।
আচ্ছা ওর কোন আত্বীয়র বাসায় যায়নি
তো?
.
.
.
– হয়ত আল্লাহ্ ড. আহমদের দোয়া কবুল
করেছে তাই নাফিসার একটু রেসপন্স
পাওয়া যাচ্ছে।
.
.
.
– ড. আহমদ তার wife কে কল দিয়ে বলল
বাবু
কে নিয়ে hospital এ আসতে।
.
.
.
– এত রাতে hostile এর কথা শুনে মিসেস
আহমদ বেশ ঘাবড়ে গেল।
– ছোট্ট মেয়েকে নিয়ে রওনা হলেন
hospital এর দিকে।
.
.
– রাতে নাফিসার আরেক দফায়
সার্জারি
করা হবে। একটা নার্স এসে ওর লম্বা
চুলগুলো কেটে দেওয়ার জন্য হাতে
কাঁচি
নিয়ে এল। কারন মাথায় সার্জারি
করতে
হবে তাই চুল গুলো কেটে ফেলতে হবে।
– নার্স চুলে হাত দিতেই নাফিসার চুল
গুলো সব চিকন চিকন সাপ হয়ে নার্স কে
ছোবল মারতে গেল। এটা দেখে নার্স
চিৎকার দিয়ে ঙ্গান হারিয়ে ফেলে।
– ধীরে ধীরে পুরো রুম কাঁপতে লাগল
এবং লাইট ঝিরঝির করে কাঁপতে
লাগল………….
চলবে………..

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here