The Hunted Lover💖part-14

#The_Hunted_Lover (A vampire love story)
#Tafsia_Meghla
#Part:14

রিও পারছে না নিজেকে সামলাতে জেনিফার রক্তের গন্ধে মাথা চারা দিয়ে উঠছে আরো বেশি ভয়ংকর হয়ে উঠছে সে আর নিজের মাঝে নেই হিংস্র ভ্যাম্পায়ার শক্তি জাগ্রত হয়েছে৷ হুংস্র হাসি দিয়ে জেনিফার ঘারে দাত বসিয়ে রক্ত শুষে নিতে থাকে জেনিফার শরীর ঠান্ডা হতে থাকে৷
হঠাৎ রিওর উলকিটা আর জেনিফার জন্ম দাগটা ঘর্ষনের ফলে রিও ছিটকে গিয়ে ঘরের অন্যপাশে পরে প্রায় শেষ রাত রিওর তখন হুস আসে, কি করছিলো ও? আর কিছু সময় বাকি ও অনেক কষ্টে নিজেকে সামলিয়ে রাখে৷ জেনিফার কি অবস্থা তা দেখার জন্য সামনেও জেতে পারছে না৷
চারোদিকে পাখির ডাক শুরু হয় ভোরের আলো ফুটতে থাকে সকল অন্ধকার কেটে,
রিও ও স্বাভাবিক হয়ে গেছে৷
আস্তে আস্তে জেনিফার সামনে যায়, এখন ও অনুতপ্ত নিজেই নিজের ভালোবাসা শেষ করে দিচ্ছিলো?
জেনিফার শরীরে হাত দিয়ে দেখে অনেক ঠান্ডা শরীর, কিন্তু অনেক হালকা শ্বাস চলছে পালস রেট খুবই কম৷
হঠাৎ জেনিফার সারা শরীর আর চেহারার দিকে অবাক হয়ে তাকায়, কিছু একটা ভেবে রহস্যময় হাসি দিয়ে জেনিফার কাছে গিয়ে মুখে মুখ লাগিয়ে শ্বাস নেওয়া শুরু করে৷ জেনিফার পালস আস্তে আস্তে বাড়তে থাকে রিও উঠে ঘাড়ের সেই দাতের দাগটার মধ্যে হাত বুলাতেই দাগটা গায়েব হয়ে যায়, কিন্তু শরীর এখনো অনেকটা ঠান্ডা হয়ে আছে৷
কলেজ এর সময় পেরিয়ে যাচ্ছে জেনিফাকে এখনো নিচে আসছে না তাই জেনিফার মা উপরে আসে৷কারো শব্দপেয়ে রিও দরজাটা খুলে অদৃশ্য হয়ে যায় জেনিফার মা রুমে ঢুকে দেখে জেনিফা এখনো গভীর ঘুমে মগ্ন অনেক বার ডাকা ডাকি করার পরেও উঠছে না৷
শরীরে হাত দিয়ে দেখে শরীর অনেক ঠান্ডা কিন্তু পালস স্বাভাবিক, কিন্তু এতো ঠান্ডা হয়ে আছে কেন? পাশের থেকে পানির গ্লাসটা নিয়ে পানির ছিটে দিতেই চোখ মেলে তাকায়৷ শরীর সাদা ফেকাসে হয়ে গেছে, জেনিফা চেয়েও উঠতে পারছে না৷
জেনিফার মা বলে,
— “কি হয়েছে মা এমন লাগছে কেন?অসুস্থ লাগছে? রাতে কিছু হয়েছে?”

জেনিফা কিছুই বুঝতে পারছে হাত পা নারাতে পারছে না শরীরে একটু পরিমানে শক্তি নেই৷ রিও জেনিফার এ অবস্থা দেখে নিজেরই খারাপ লাগছে৷ শুধু ভাবছে, কি করে করতে পারলো এটা? তার এঞ্জেল এর সামনেও নিজেকে কন্ট্রোল করতে পারলো না?

জেনিফার মা ডক্টর কে কল করতেই ডক্টর আসে, ডক্টর জেনিফাকে দেখে বলে,
— “কিছু কারনে হয়তো ওর শরীর থেকে অনেক রক্ত গিয়েছে, ওকে খেয়াল রাখুন আর কিছুদিন রেস্ট এ থাকতে হবে৷ ”

ডিক্টরের কথা শুনে জেনিফার মা অবাক হয়ে বলে,
— “রক্ত ক্ষরন? কি করে?”

জেনিফা ও বুঝতে পারছে না, জেনিফার মা চিন্তায় পড়ে যায় তার একটাই ভাবনা সেই ভ্যাম্পায়ার কিছু করলো না তো? তাহলে তার মেয়ে কে কি ওই ভ্যাম্পায়ার মেরে ফেলবে?

___________________________

সময় আবহমান এর মধ্যে অনেকটা দিন কেটে গেছে জনিফা অনেকটা স্বাভাবিক৷ মধ্যরাত চলছে অশরীরী দের ভির জমেছে৷ অশরীরী, ভ্যাম্পায়ার জাদের কথা মনে পরলেই শরীর কাটা দিয়ে উঠে কিছু মানুষেরা তো তাদের নিয়ে গভেষনাও করে কেও কেও ব্লেক ম্যাজিক নামের কালো জাদুর মাধ্যমে তাদের নিজের আয়াত্যে আনে কিন্তু একটু ভুল চুক হলে তাদেরও ছার দেয় না৷
রিও এতোখন জেনিফার সাথেই ছিলো কিন্তু এখন যেন তার মাথা চারা দিয়ে উঠছে রক্তের গন্ধ্যে তাই আজ মধ্যরাতেই৷

মায়ার একা বসে বসে সায়েন্স ফিকশন পরছে এতোটা রাত হয়ে গেছে তাও এখনো একটা জ্বীনের গল্প পরে যাচ্ছে রুমে কেও নেই টেবিল ল্যাম্পটা শুধু জালানো, মায়ার মনে হলো মায়ার পাশে কেও বসে আছে ঘার বাকা করে ডান পাশে তাকায় দেখে কেউ না মায়া আবার গল্প পড়ায় মন দেয় অনেকখন পড়ার পর আবার তার মনে হলো বাম পাশে কেউ আছে তারাতারি করে বাম পাশে তাকায় কিন্তু কিছু নেই৷ হঠাৎ ফোনের আলো জ্বলে উঠে কিন্তু কোন নোটিফিকেশন আসেনি তাহলে কিভাবে? হয়তো চাপ পরেছে হাতের ঘড়িতে তাকিয়ে দেখে রাত তিনটা বেজে পনেরো মিনিট, মায়া উঠে বই টা রাখতে যাবে তখন মনে হলো ওর পিছনে কেও দারিয়ে আছে আস্তে আস্তে তাকিয়ে কিছুই দেখতে পায় না৷ মায়া ভাবছে হয়তো ঘুম পেয়েছে তাই এমন লাগছে৷
বিছানায় গিয়ে কম্বল মুড়ি দিয়ে শুয়ে পরে মায়ার আবার মনে হলো কেও কম্বলের নিচ দিয়ে পায়ে টান দিয়েছে হুরমুরিয়ে উঠে কিছুই দেখতে পেলো না৷ ওয়াশরুমে পানি টপ টপ করে পরছে আর আওয়াজ হচ্ছে মায়া আরো বেশি ভয় পাচ্ছে এবার বাম পাশে কাত হয়ে শুয়ে চোখ বন্ধ করে৷ কিছুখন পর চোখ বন্ধ করেই কোলবালিশ টা খুজতে থাকে তখনি আচপায় কোলবালিশ টা পিঠের কাছে নেওয়ার জন্য চোখ খুলে ওমনি এক ভয়ংকর চেহারা সামনে আসে,,,,,,

চলবে,,,

[অনেক ছোট হইয়া গেলো😔😔কালকে গল্প দিতে পারবো না মামার এনগেজমেন্ট অনেক ব্যাস্ত আছি ছোট হইছে তাই সরি কেমন হইলো জানায়ো প্লিজ ছোট হইছে তাই কেও বইকো না☹️]