#বিষাক্তময়_আসক্তি (The Villain 😈)
#Sumaiya_akter_mim
#পর্ব_৩৩…………🌼
(আজকের পর্ব ছোট করে দেওয়ার জন্য দুঃখিত ব্যস্ততার মাঝে আছি। ভার্সিটিতে ভর্তি পড়াশোনা নিয়ে ঝামেলা আছি তাই ঠিক ভাবে গল্প দিতে পারছি না।।কালকে কারেন্ট চলে যাওয়ায় গল্প পোস্ট করতে পারিনি।। এখন থেকে ভাবছি একদিন পরপর গল্প পোস্ট করবো। সকলে এই নিয়ে কী মত তা জানাবেন।।)
“থরথর করে কাঁপছে আয়ানা।। ইরফান খুব শক্ত করে দুই হাতের বাহু চেপে ধরে আয়ানাকে নিজের সাথে মিশিয়ে রেখেছে।।আয়ানা ভয়ে ইরফানের চোখের দিকে তাকাতে পারছে না।। ভয়ংকর লাল হয়ে আছে চোখ মুখ।। ইরফানের এই রাগি চেহারা দেখে আয়ানা থরথর করে কাঁপছে।। ইরফানের ফুসফুস গরম নিঃশ্বাস আঁচড়ে পরছে তাঁর মুখে।আয়ানা ভয়ে অন্য দিকে মুখ করে তাকিয়ে আছে।সে ঘুমন্ত বাঘ কে জাগিয়েছে এখন তাঁর গর্দান যাবে তা সে নিশ্চিত।।ইরফান এক হাত দিয়ে আয়ানার মুখ চেপে ধরে নিজের দিকে ঘুরিয়ে বলতে লাগলো,,,,,,,,
—-কী বললে তুমি? আবার বলো। দাঁতে দাঁত খিচে শক্ত গলায় বললো।।
আয়ানা ভয়ে এবার কান্না করে দিয়েছে তা দেখে ইরফান আবার ধমক দিয়ে বললো,,,
—-একদম চোখের পানি ফেলবে না আয়ু তাঁর শাস্তি কিন্তু খুব ভয়ংকর হবে। বলে চোখের পানি মুছে দিয়ে শান্ত গলায় বললো,,,
—-কী বলছিলে তখন?
—-আ-আমি কিকিছু বলিনি! সত্যি। কাঁপা কাঁপা গলায়।।
—-হুসসসসস আয়ানার ঠোঁটে আঙ্গুল দিয়ে।।আয়ানা ভয়ে চোখ নামিয়ে নাক টানছে।।। এবার বলো কী বলছিলে আয়ানার কোমরে হাত রেখে নিজের সাথে মিশিয়ে বললো ।।।
আয়ানা ইরফানের কথা শুনে ভয়ে ঢোক গিলে সাহস জুগিয়ে বললো,,,
—-আপনি বা-বাগানের লোকটিকে কেনো মারতে চাইছিলেন। কথাটা বলে সাথে সাথে চোখ খিচে বন্ধ করে ফেলে আয়ানা।।।আয়ানার দিকে তাকিয়ে ইরফান শান্ত গলায় বললো,,,,
—-মারিনি বেঁচে আছে।মেরে ফেলা উচিত ছিলো।।গম্ভির গলায়।।
ইরফানের কথা শুনে আয়ানা ভয়ে ঢোক গিলে বলতে লাগলো,,,,
—-আ-আপনি কেনো এমন করছেন।প্লি-প্লিজজজ এমন করবেন না।কান্না করে।।।
ইরফান আয়ানার চোখের পানি মুছে দিয়ে আয়ানাকে আরেকটু গভীরভাবে নিজের সাথে মিশিয়ে নেয়।।আয়ানার কপালের চুল গুলো কানের পেছনে গুজে দিয়ে আয়ানার দিকে তাকিয়ে শান্ত গলায় বললো,,,,
—-যে অন্যায় করে তাকে শাস্তি পেতে হবে এবং তা আমার ভাষায় ! তা তুমি খুব ভালো করে জানো আয়ু।।
—-কী করেছে ওই লোকটি যে আপনি তাকে এইভাবে মারতে বললেন।ঢোক গিলে কাঁপা কাঁপা গলায় বললো।।।
ইরফান আয়ানার কথা শুনে মুচকি হেসে বলতে লাগলো,,,
—-বাহ আয়ু জান তুমি তো একদম বউদের মতো করে কথা বলছো,গুড বলে আয়ানার কপালে চুমু খেয়ে বললো, আমার পিচ্চি বউ।।। ইরফান আয়ানার কপালে চুমু খেয়ে আয়ানার দুই গালে হাত রেখে ধীরে গলায় বলতে লাগলো,,,,,,
—-তোমার আমার সম্পর্কে সব জানার রাইট আছে মেরি জান।। তুমি বলো তুমি কী কী জানতে চাও আমি সব বলবো।। চেহারায় খুশিতে চিক চিক করছে ইরফানের।।। মনে হচ্ছে আয়ানার এই ছোট্ট কথা তাঁর মনে অনেক দিনের জমানো কিছু চাওয়া তা পূর্ণ করে দিয়েছে ।।।।।
ইরফান সবসময় চায় তাদের সম্পর্ক টা স্বাভাবিক হক।। কিন্তু তা কোনো না কোনো কারনে ব্যস্তে যায়।। তাঁর অতিরিক্ত রাগ আয়ানার ভয়ের কারণ হয়ে উঠে ।।তাই তাদের মাঝে দূরত্বের সৃষ্টি করে।।
আয়ানা ইরফানের কথা শুনে মাথা নিচু করে কাঁপা কাঁপা গলায় বললো,,,
—-কেনো মেরেছেন লোকটিকে এই ভাবে।।হাত পা অনবরত কাঁপছে অনেক সাহস জুগিয়ে কথাটা বলেছে সে।।।।
ইরফান আয়ানার চুলের মধ্যে আঙ্গুল পেছাচ্ছে আর খুলছে।।সে আঙ্গুলে চুল পেছাতে পেছাতে শান্ত গলায় বললো,,,,
—-এখানে যেদিন এসেছিলে সেদিন একজন বৃদ্ধা দেখা করতে এসেছে তুমি দেখেছিলে আয়ানার দিকে তাকিয়ে।।আয়ানা মাথা নাড়িয়ে হ্যা জানায়।।।সেই বৃদ্ধা আমাদের বাগানবাড়ি বাগানা দেখা শুনা করতো তাকে সবাই মালি চাচা বলে ডাকে।।ওনি এখন আর এখানে কাজ করে না কজ সে এখন আগের মতো শক্তিশালী নয় এখন সে খুব অসুস্থ।।। ইরফান কেনো লোকটিকে মেরেছিলো এক এক করে সব কিছু বলে।।।কথা বলার সময় ইরফানের চোখ মুখে রাগ স্পষ্ট দেখা যাচ্ছিল।যেনো লোকটিকে কঠিন মৃত্যু না দিতে পেরে তাঁর শান্তি লাগছে না।।।
“বৃদ্ধ লোকটির নাম ছিলো মতিন মিয়া।। খুব ভালো মানুষ।অনেক বছর ধরে ইরফানদের বাগান বাড়িতে মালির কাজ করে ।।ইরফান তাকে শ্রদ্ধা করেন,যখন তাঁর টাকার প্রয়োজন হয় প্রয়োজনের চেয়ে বেশি দেন।।।। মতিন মিয়ার একটি ছেলে ও ছেলের বউকে নিয়ে সংসার।। ছেলের বউ তামান্না মানুষের বাসায় কাজ করে।।।যখন খান বাড়ির সবাই বাগান বাড়িতে বেশি দিনের জন্য থাকতে আসে তখন সে এখানে এসে কাজ করে বকশিশ পায় বলে।।। মতিন মিয়ার ছেলে আজাদ মিয়া পেশায় একজন চোর।।। অনেকবার চুরি করতে গিয়ে গ্ৰামের লোকদের কাছে মার খেয়েছে।। মতিন মিয়া কান্নাকাটি করে ইরফান কে বলে ছাড়িয়ে আনিয়েছেন।।।সারা রাত মদ জুয়ায় ডুবে থাকে টাকা না পেলে বাড়িতে এসে বাবা আর বউকে মারধর করে এর জন্য মতিন মিয়া নালিশ জানালে বেশ কয়েকবার গার্ড এর হাতে মার খেয়েছে।।যখন ইরফান বাগান বাড়িতে আসে তখন চুপচাপ থাকে পরে আবার একই কাজ করে।।।। এইবার তো টাকার জন্য মদ খেয়ে তামান্নার মাথা ফাটিয়েছে যার কারণে মাথা থেকে প্রচুর ব্লিডিং হয়, তামান্নার অবস্থা শোচনীয় দেখে সেখান থেকে পালিয়ে যায় আজাদ।। মতিন মিয়া গ্ৰামের লোকদের সাথে ধরাধরি করে তামান্নাকে গ্ৰামের হাসপাতালে ভর্তি করান কিন্তু টাকার অভাবে মেডিসিন কিনতে পারছেন না তাঁর উপরে হাসপাতাল থেকে টাকার জন্য পিরা দিচ্ছিলো তাই তিনি অনেক দিন যাবত ইরফানের সাথে যোগাযোগ করার চেষ্টা করেছেন।যখন শুনেছেন ইরফান এখানে এসেছেন ছুট লাগায় তাঁর কাছে টাকার জন্য।।।।গ্ৰামের সকলের সমস্যা হলে প্রতিনিয়ত যখন টাকার প্রয়োজন হয় তখন বাগান বাড়িতে এসে ম্যানেজার থেকে নিজেদের সমস্যার কথা বলে টাকা নিয়ে যান।। কিন্তু মতিন মিয়া খুবই সম্মানি ব্যক্তি সে গরীব হলে ও কখনো পরিশ্রম ছাড়া এক টাকা ও নেননি।।যখন খুব দরকার পরে তখন ইরফান বা ইমরান খান বা থেকে চেয়ে নেন।।।
ইরফানের কথা শুনে আয়ানা বুঝতে পারে তাঁর রাগ হওয়াটা জায়েজ আছে।।কেউ কি করে তাঁর বাবা ওয়াইফ কে মারতে পারে।।।কতো নিকৃষ্ট মনের মানুষ হলে তা পারে তা ভাবতেই তাঁর গা গুলিয়ে আসছে।।।আয়ানা ইরফানের দিকে চোখ তুলে তাকাতে দেখলো সে স্থির চোখে তাঁর দিকে তাকিয়ে আছে।। কোমরে ইরফানের শক্ত হাতটির বৃদ্ধাঙ্গুল দিয়ে ধীরে ধীরে স্লাইট করছে।।। ইরফান ঘোর লাগানো দৃষ্টিতে তাকিয়ে আছে আয়ানার ঠোঁটের দিকে। ইরফান আয়ানার ঘারের কাছে নিজের বাম হাত দিয়ে শক্ত করে চেপে ধরে ধিরে ধিরে নিজের মুখের কাছে নিয়ে আসে । আয়ানা চোখ দুটো খিচে বন্ধ করে নিলো কোমরের কাছে ইরফানের হাত শক্ত করে চেপে ধরলো।।।ইরফান যখন আয়ানার ঠোঁট ছুঁই ছুঁই অবস্থায় তখন আয়ানা কাঁপা কাঁপা গলায় বললো,,,,
—-আ-আপনি কেনো মাডার করলেন জিজিসা,,,,,, আহ্হ্হ্হ্হ্হ্। সম্পূর্ণ কথা শেষ করতে পারেনি আয়ানা এর আগে ইরফান খুব শক্ত হাতে আয়ানার গাল চেপে ধরে।।এতো জোরে ধরেছে আয়ানার মনে হচ্ছে দাঁতের ভেতরে গাল ছিরে ঢুকে যাবে।।আয়ানা ভয়ে ব্যথায় কান্না করে দেয়।।টপটপ করে চোখ থেকে পানি পরছে ।
ইরফান রেগে থরথর করে কাঁপছে।।রাগ তাঁর সপ্তম আকাশে চলে গেছে।। চোখ মুখ ভয়ংকর লাগছে।।মুখের সেই আগের শান্ত রূপ নেই।। শান্ত রূপ বদলে হিংস্র রূপ ধারণ করছে।।সে আয়ানার গাল আরেকটু চেপে ধরে আয়ানার ঠোঁটের কাছে আঙ্গুল নাড়িয়ে বলতে লাগলো,,,,,,,
—-চুপ একদম চুপ! তোমার মুখ থেকে জেনো ওই ড্রাসবিনের নাম আর না বের হয়। তাহলে খুব খারাপ হবে। আমি সব ধ্বংস করে দিবো।। রেগে হিসহিসিয়ে বললো।।।।
ইরফানের এমন হিসহিসিয়ে করে কথা শুনে আয়ানার ভয় আরো বেড়ে যায়।।।আয়ানা থরথর করে কাঁপছে।। ইরফান আবার হিসহিসিয়ে বলতে লাগলো,,,,
—–তুমি শুধু আমাকে ভালোবাসবে আমার নাম নিবে ওই ড্রাসবিনের নাম না। ঠিক আছে আয়ুর উত্তর না পেয়ে জোরে চিৎকার দিয়ে বললো, ঠিক আছে।।।।
আয়ানা ভয়ে মাথা নাড়ালো।। ভয়ে আর কান্নায় আয়ানার মুখ লাল হয়ে গেছে ইরফানের এবার টনক নড়লো।।ইরফান আয়ানার গাল ছেড়ে দিলো। সাথে সাথে আয়ানা জোরে জোরে কান্না করতে লাগলো তা দেখে ইরফানের বুকে মোচড় দিয়ে উঠলো।। ইরফান রাগের মাথায় আবার তাঁর জানকে কষ্ট দিয়ে ফেলেছে।।।ইরফান ঢোক গিলে জিভ দিয়ে নিজের ঠোঁট দুটো ভিজিয়ে নিলো তারপর কাঁপা কাঁপা পায়ে আয়ানার দিকে এগিয়ে যেতে নিলে আয়ানা ভয়ে পিছিয়ে যায়।। ইরফান বড় বড় পা ফেলে আয়ানাকে খুব শক্ত করে জড়িয়ে ধরলো।। আয়ানার কাঁপুনি এখনো কমেনি।। ইরফান এক হাতে আয়ানার মাথায় বুলিয়ে দিতে লাগলো।।আর ধিরে গলায় বলল,,,
“হুস মেরি জান।।আই এম স্যরি অনেক গুলো স্যরি।আর এমন হবে না সত্যি প্লিজ কান্না অফ করো।দেখো আমি সত্যি তোমাকে বকবো না। তুমি কেনো ওই রাসকেল ড্রাসবিনটার নাম নিলে তাইতো আমি রেগে গিয়ে তোমাকে র্হাট করে ফেলেছি।।তুমি আর কখনো আমি ব্যাতিত কারোর নাম নিবে না ঠিক আছে।।
আয়ানা ইরফানের বুকে মাথা রেখে নাড়িয়ে সায় জানালো।।। ইরফান আয়ানার মাথা সোজা করে আয়ানার দুই গালে হাত রেখে শান্ত গলায় বললো,,,
তোমাকে অন্য কেউ দেখবে,টার্চ করতে চাইবে আমার একদম সহ্য হয় না।। তুমি শুধু আমার আয়ু জান শুধু আমার।। তোমাকে কেউ চোখ তুলে তাকালে ও আমি তাঁর চোখ উপড়ে ফেলবো।। আমি তোমার মুখে শুধু আমার নাম শুনতে চাই আর কারোর না।। তুমি তো জানো আমি তোমাকে কতো ভালোবাসি তাই না।।
ইরফানের কথা শুনে আয়ানা ইরফানের দিকে তাকালো।। ইরফানের চোখ দুটো দেখে কেমন অগোছালো লাগছে তাকে।।কেমন ছটফট করছে সে। এখন কতো শান্ত ইরফান কে দেখছে কিন্তু কিছুক্ষণ আগে তাঁর মুখে হিংস্রতা ফুটে উঠেছিলো তা এখন নেই।।আয়ানা ইরফানের চোখের দিকে তাকিয়ে আছে ইরফানের চোখে স্পষ্ট পানি চিকচিক করছে।।আয়ানা জানে তাঁর মুখে ইরফান তাঁর নাম ছাড়া অন্য নাম সহ্য করতে পারে না কিন্তু সে তাঁর মনের প্রশ্ন জানতে এতোই উতলা হয়ে গেছে যে সে জিসানের কথা বলে ফেলেছে।।। জিসান তাঁর সাথে যা করেছে তা যদি একটা অবুঝ শিশু ও দেখে বলবে, শুধু মাত্র তোমাকে বাজে নজরে দেখার জন্য আয়ু আমি তাঁকে জানে মেরেছি।।কারন ইরফান কখনো এটা সহ্য করবে না সে ব্যাতিত অন্য কেউ তাঁর জানের গাঁয়ে হাত দিবে।।আর কোনো ভালোবাসার মানুষ এটা মেনে নিবে না তাঁর ভালোবাসার উপর কেউ কু নজর দিবে।।।। ইরফান আয়ানার গালে হাত রেখে মুচকি হেসে আয়ানার কপালে চুমু খেয়ে বললো,,
—-তোমাকে একটা রাজা আর প্রিন্সেসের গল্প শুনাবো যেখানে তুমি তোমার সব উত্তর পেয়ে যাবে শুনবে তো আয়ানার গালে হাত রেখে শান্ত গলায়।।
আয়ানা মাথা নাড়িয়ে হ্যা বললো।। ইরফান আয়ানাকে কোলে তুলে নিয়ে বারান্দায় চলে গেলো সেখানে রাখা সোফায় আয়ানা কে কোলে নিয়ে বসে পরলো ।আয়ানাকে পেছন থেকে জড়িয়ে আয়ানার কাঁধে থুতনি রেখে আয়ানার মুখের দিকে তাকিয়ে বলতে লাগলো,,,,
“একটা অন্ধকার রাজ্যে ছিলো, অন্ধকার রাজ্যের একজন বাদশাহ ছিলেন,যার কিনা প্রিয় জিনিস বলতে কিছুই ছিলো না। তাঁর জিবনে প্রিয় বলতে একটা জিনিস ছিলো তাঁর নিজের গড়া সেই অন্ধকার রাজ্যে।।সে এতোটাই নির্দয় আর নিষ্ঠুর ছিলো যে তাঁর মনে অন্ধকার ছাড়া আর কিছু ছিলো না।ভালোবাসা তাঁর কাছে সবচেয়ে অসহ্যকর একটা জিনিস ছিলো।। তাঁর মনে একদম দয়া মায়া ছিলো না ছিলো শুধু হিংস্রতা।। তাঁর কাছে ভুলের ক্ষমা নেই ভুল মানে কঠিন শাস্তি ।। তাঁর অনুমতি ছাড়া একটা পাখি স্থান নাড়ানোর অনুমতি ছিলো না।। নিজের রাজ্যে এবং অন্য রাজ্যে ও সে রাজত্ব করতো।। কিন্তু একদিন তাঁর এই অন্ধকার রাজ্যে তাঁর অনুমতি ছাড়া এক ফালি আলো প্রবেশ করে ফেলে।।।।
।
।
।
।
।
#To_be_continued……🌼
#happy_reading.