জীবনটা_অনেক_কষ্টের পর্বঃ১

0
1710

কুয়েতে বিনা দোষে ১৫ বছর জেল খাটার পর দেশে
এসে এয়ারপোর্টে নিজের স্ত্রীকে পর-পুরুষের সাথে
ঘনিষ্ঠ হয়ে দাঁড়িয়ে থাকতে দেখে হৃদয়টা আমার সেই
মুহূর্তেই ভেঙে গিয়েছিলো। নির্দোষ হয়েও দীর্ঘ ১৫ টা
বছর অন্ধকার মরণ গুহায় নানান হিংস্র জানোয়ার
দের মাঝে কাটিয়ে দেওয়া কতটা না কষ্ট-স্বাধ্য ব্যাপার
সেটা হয়তো আমার চেয়ে বেশি অন্তত কেউ উপলব্ধি
করতে পারবে না।এই ১৫ বছরে হাজার চেষ্টা করেও
নিজের পরিবারের কারো সাথেই কোনো যোগাযোগ
করতে পারিনি।বলতে গেলে তেমন কোনো মাধ্যমই
ছিলো না আমার হাতে।প্রত্যেকটা দিন কেটে ছিলো,
আমার মরণ যন্ত্রনার সমতুল্যে।বেঁচে থাকার আস্থাই
হারিয়ে ফেলেছিলাম আমি।ভেবেছিলাম হয়তো ওই
অন্ধকার গুহাতেই থাকা অবস্থায় এক সময় অবসান
ঘটবে আমার জীবনের প্রতিটা গল্পের কিন্তু সৃষ্টি কর্তা
হয়তো এমনটা চায়নি। তিলে তিলে কষ্টের তীব্র প্রহার
আমাকে মৃত্যুর বেশ কাছাকাছি নিয়ে এসেছিলো।
কিন্তু মৃত্যু আমায় নিজের সম্পূর্ণ দখলে নিয়ে যেতে
পারেনি।তবুও কষ্ট ভরা বুকে খানিকটা হলেও বেঁচে
থাকার ইচ্ছে আকাঙ্খা ছিল।এই ভেবে যে এখনও
হয়তো আমার পরিবার আমার জন্য অপেক্ষা করছে।
আমার ভালোবাসার মানুষ অর্থাৎ আমার স্ত্রী হয়তো কষ্টের তীব্র স্রোতের অতল গভীরে তলিয়ে গিয়েও
প্রতিনিয়ত আমার অপেক্ষাতে প্রহর গুলো অশ্রুসিক্ত
নয়নে আকাশে জ্বলজ্বল করতে থাকা তাঁরা গুলোর
মতো গুনছে।আমার জানামতে আমার স্ত্রী(সাদিয়ার)
এ ভূখন্ডে কেউ নেই অর্থাৎ সে অনাথ কিন্তু কেই বা
এই লোক যার সাথে এতটা ক্লোজ,ঘনিষ্ঠ হয়ে দাঁড়িয়ে
থাকতে হচ্ছে তার।মনের গহীন ঘরে সংশয়ে ভরে
গেছে আমার।সৃষ্টি কর্তার কাছে প্রার্থনা একটাই,
আমার সংশয় গুলো যেন বাস্তবমুখী না হয়ে যায়।পা
দুটো কাঁপছে আমার সামনে এগোতে হয়তো পা দুটো
বাঁধা প্রধান করার চেষ্টা করছে।থরথর করে কাঁপতে
থাকা গুটিগুটি পায়ে সামনে এগিয়ে যাওয়ার প্রচেষ্টা
করছি।না জানি এত বছর পর হুঠ করে আমায়
চোখের সম্মুখে দেখতে পেয়ে সাদিয়ার রিয়েকশনটা
ঠিক কেমন হবে।কিছুটা নিকটে এসেই আমি বাকরুদ্ধ
হয়ে দাঁড়িয়ে পড়লাম।ছোট ছোট দুটো ছেলে-মেয়ে
মা-বাবা বলে জড়িয়ে ধরলো তাদের।তার মানে যা
সংশয় জন্মে ছিল মনে তাই সঠিক।ভালোবেসে বিয়ে
করার ১ বছরের মাথায় অভাবের তাড়নায় বাধ্য হয়ে
প্রবাসে পারি জমাতে হয় আমাকে কিন্ত তাতক্ষণিক
সাদিয়া প্রেগনেন্ট ছিলো।সেখানে দিন রাত অক্লান্তিক
পরিশ্রমের ভিত্তিতে আর্থিক অবস্থা বেশ উন্নতির
দিকেই অগ্রসর হচ্ছিলো আমার।ফোনে রোজ কথা
হতো সাদিয়ার সাথে এবং কথা হতো নিজ পরিবারের
প্রতিটা সদস্যের সঙ্গে।সাদিয়ার এমন কোনো
শখ,ইচ্ছে,আবদার ছিলো না,যে আমি রাখিনি যখন যা
বলেছি তাই রাখার চেষ্টা করেছি।না খেয়ে দিন রাত
অক্লান্তিক পরিশ্রমের ভিত্তিতে বাংলাদেশ ব্যাংকে যা
টাকা জড়ো করে ছিলাম তা দিয়ে সারাজীবন থাকা
খাওয়ার কোন অভাব থাকতো না সাদিয়ার।শুনেছি
মন থেকে ভালো বাসলে নাকি প্রিয় মানুষটির জন্য
অন্তীম শ্বাস পর্যন্ত অপেক্ষা করা যায় তাহলে সাদিয়া
তো নিজের জীবনের চেয়েও বেশি ভালোবাসতো
আমায় তাহলে সে কেনো পারেনি আমার জন্য অপেক্ষা
করতে?কেন আমায় ভুলে গিয়ে জড়ালো নিজেকে
নতুন কোনো মায়ায়?সাদিয়ার সামনে দাঁড়ানোর
কোনো ইচ্ছেই ছিলো না আমার কিন্তু আমাকে তার
সম্মুখে দাড়াঁতেই হবে এবং জানতে হবে কে আমার
সন্তান।সামনে যতই এগোনোর চেষ্টা করছি ততই কষ্ট
গুলো বুকের মাঝে বৃদ্ধি পাচ্ছে।অবশেষে ১৫ বছর পর
আবার তার সম্মুখে নিজেকে দাঁড় করালাম যাকে
নিজের জীবনের চেয়েও অধিক ভালোবাসতাম।এমন
কি এখনো তার জন্য ঘৃণার বদলে রয়েছে বুক ভর্তি
ভালোবাসা।হঠাৎ করেই কাউকে নিজের সম্মুখে
দাঁড়িয়ে থাকতে দেখে কিছুটা বিরক্তি বোধ করলো
সাদিয়া কিন্তু পরক্ষণেই আবার যখন সাদিয়ার চোখের
দৃষ্টি আমার উপরে এসে পড়ে তখন সাদিয়া বেশ থমকে
যায়।সাদিয়া হয়তো এই মুহূর্তে ভাবতেই পাচ্ছে না,আমি
শাহরিয়ার স্বয়ং তার সামনে দাঁড়িয়ে আছি।

–শাহরিয়ার তুমি??

হ্যা আমি কেনো চমকে গেলে এত বছর পর আমাকে
নিজের সামনে এভাবে এই অবস্থাতে দেখতে পেয়ে?

–কিন্তু এত বছর তুমি কোথায় ছিলে?কিভাবে ছিলে,
কোথায় কোথায় না খোঁজ নিয়েছিলাম আমি কিন্তু
কারো কাছেই ছিলো না তোমার খোঁজ?তোমার জন্য
কতইনা রাত নির্ঘুমে চোখের অশ্রুতে কাটিয়েছি আমি।

হাস্যকর!দেখে বুঝতেই পারছি?তা তোমার পাশে
দাঁড়িয়ে থাকা লোকটি কে?নিশ্চয়ই তোমার বর্তমান
স্বামী?

আমার কথার উত্তরে সাদিয়া মাথা নিচু করে বলল,

–হ্যা।

ছিহ এই ছিলো আমার প্রতি তোমার ভালোবাসা,যদি
আমাকে তুমি সত্যি কারের ভালোইবাসতে তাহলে
কেনো অপেক্ষা না করে নতুন করে বিবাহে লিপ্ত হলে?

–তোমার জন্য আমি ৫টা বছর অপেক্ষা করেছি?কিন্তু
তারপরেও তোমার কোনো খোঁজ না পেয়ে বাধ্য হয়ে
ধরেই নিয়েছি তুমি আর নেই এ ভূবনে,মরে গেছো তুমি
কিন্তু এত বছর পর তোমাকে দেখে সত্যিই আমি আজ
বাকরুদ্ধ।

আমার সন্তান কোথায়?

–তোমাদের বাড়িতে তোমার ভাইয়াদের সাথে থাকে?
এর বেশি আর কিছুই জানি না আমি?

ছিহ তারমানে ওর কোনো খবরই তুমি রাখো না?এ
কেমন মা তুমি?মন থেকে ভালোবাসলে অন্তীম শ্বাস
পর্যন্ত অপেক্ষা করা যায় আর তাছাড়া তুমি পারতে
আমার দেওয়া ফসলকে বুকে জড়িয়ে নিয়েই অন্তীম
শ্বাস অবধি যেতে কিন্তু আমার প্রতি তোমার
ভালোবাসাটা তীব্র ছিলো না,গভীর ছিলো না,সত্যি
ছিলো না?তোমার কাছে শারীরিক সুখটাই অনেক বড়
হয়ে দাঁড়িয়ে ছিলো তাই হয়তো নতুন কারো তত্ত্ববাধনে
চলে গিয়েছো,ভুলে আমায়,যে তোমাকে নিরস্বার্থ ভাবে
প্রকৃত ভালোবাসতো।

–শাট আপ’ শাহরিয়ার?আমি এখন অন্য কারো স্ত্রী,
তুমি আমাকে এভাবে এসব বলতে পারো নাহ?

ওহ সরি আমি তো ভুলেই গিয়েছিলাম, যে তুমি আর
আমার তত্ত্ববাধনে নেই?শারীরিক তৃপ্তির চাহিদায়
অন্য কারো হয়ে গেছো?

এতক্ষণ সাদিয়ার বর্তমান স্বামী চুপচাপ থাকলেও
এখন আর চুপ থাকতে পারেনি তিনি আমায় ধমক
দিয়ে বললেন,

–ইউ’ ইডিয়েট?তোর সাহস কি করে হয় আমার স্ত্রীকে
বাজে কথা বলার?ছোটলোক তুই জানিস আমি কে?
কয়েক মুহূর্তেই তোকে আমি টেনে হিচঁরে থানায় নিয়ে
যেতে পারি?

সাদিয়া তার বর্তমান স্বামীর কথা গুলোর উত্তরে,
আমাকে বেশ একটা ইঙ্গিত করে বলল,

–উফ ছাড়ও তো?এসব ছোট লোকদের সাথে অজথা
কথা বাড়ালে সুইজারল্যান্ড যাওয়ার আমাদের ফ্লাইট
মিস হয়ে যাবে,চলো এখান থেকে?

অতঃপর তারা চলে গেলো আর আমি সেখানেই বুক
ভরা তীব্র কষ্ট গুলোকে নিয়েই হাটু ভেঙে বসে পড়লাম
১৫টা বছর চোখের অশ্রুতে কাটাতে হয়েছে আমায়।
আজও সেই চোখের অশ্রু গুলোই হয়ে দাড়াঁলো
আমার আগামী দিনের পথ চলার সঙ্গী।অতঃপর বহু
বাঁধাকে উপেক্ষা করে নিজেকে সংযোত করে বাড়ির
পথে গমন আরম্ভ করলাম।১৫ বছর পর নিজ বাড়ির
নিকটে এসে খুব একটা অবাকে পরিণত হয়ে যাই
আমি।সত্যি বলতে আমারো নিজ ঠিকানা খুঁজতে
বেশ একটা সমেস্যার সৃষ্টি হয়েছিলো।সেদিন কার
ছোট্ট বাড়িটা আজ কতই না বিশাল বাড়িতে পরিণত
হয়েছে।কলিং বেল চাপ দেওয়ার সাথে সাথে একটা
মেয়ে এসে দড়জা খুলে দেয়। মেয়েটির বয়স
আনুমানিক ১২,১৩ বয়স হবে।মেয়েটিকে সাইড করে
আমি ভেতরে প্রবেশ করলে তাতে বিরক্ত হয়ে মেয়েটি
বেশ চিল্লাফাল্লা শুরু করে দেয়।মেয়েটির চিৎকার
চেঁচামেচিতে সবাই জড়ো হয় এক সাথে এবং আমাকে
এতো বছর পর নিজের চোখে দেখতে পাওয়াকে যেন
ভাইয়া আর ভাবী বিশ্বাস বলে কিছুই করতে পারছে
না।তারা উভয়ই যেন এই মুহূর্তে অবাকের শীর্ষ স্থানটা
লাভ করে ফেলেছে।ভাইয়া সঙ্গে সঙ্গে আমায় জড়িয়ে
ধরে কান্নায় ভেঙে পড়ে বললেন,

–ভাই তুই এতটা বছর কোথায় ছিলি?কেমনে,কিভাবে
ছিলি?কেনো সব যোগাযোগ বন্ধ করে দিয়েছিলি তুই?
তোর চিন্তায় মা-বাবা উভয়ই যেন তিলে তিলে শেষ
হয়ে যাচ্ছিলো।

মা-বাবা কোথায় ভাইয়া?তাদের তো দেখতে পাচ্ছি না
আমি?

আমার কথার উত্তরে ভাইয়া গম্ভীর কণ্ঠে বলল,

–দুর্ঘটনায় বাবা মারা যাওয়ার কয়েক বছর পর মা ও
এ ভূবণ ত্যাগ করে অন্য ভূবণে চলে যায়।এখন
আমাকে বল এত বছর আমাদের সাথে সব
যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন করে কোথায় ছিলি?

অতঃপর কান্নায় ভেঙে শুধু এটুকুই ভাইকে বললাম,
মিথ্যা এক অভিযোগের শ্বিকার হয়ে ১৫ বছর জেলের
মতো এক অন্ধকার ঘরে কাটিয়ে দিতে হয়ে ছিলো
আমায়।এর বেশি আর কিছুই বললাম না ভাইয়াকে
কারণ আমি চাইনা সেই কথা গুলো আবার মনে করে
নিজের কষ্ট,যন্ত্রণা,বেদনাকে আরও সমৃদ্ধ ও দ্বিগুন
করতে।যদিও বা ভাইয়া আর কোনো প্রশ্নই করেনি
আমায় কিন্তু ভাবী যেন কোনো ক্রমেই প্রশ্ন করা
থামাচ্ছে না।ভাবীর কোনো প্রশ্নের উত্তর না দিয়ে আমি
ভাইয়াকে যখন জিজ্ঞেস করলাম,আমার সন্তান
কোথায়?তখন ভাইয়া সেই সুন্দরী ১২,১৩ বয়সের
মেয়েটিকে দেখিয়ে দিয়ে সাদিয়ার ব্যাপারে কিছু
বলতে গিয়েও আটকে পড়েন কারণ আমিই ভাইয়াকে
থামিয়ে দিয়ে এয়ারপোর্টের ঘটনা গুলো উল্লেখ করে,
নিজের মেয়েকে শক্ত করে বুকের সাথে জড়িয়ে ধরে,
কপালে একটা চুমু একে দিলাম।আস্তে আস্তে কেটে
গেলো বহু দিন,মা-বাবা হীন আমার মেয়েটা কোনো
ক্রমেই যে কষ্টে ছিলো না।সেটা আমি এই কদিনে বেশ
ভালো করেই বুঝতে পেরেছি।আমার মেয়ে সার্বক্ষণিক
ভাবীর সাথে থাকে এবং রাত হলে ভাইয়া আর ভাবী
দের সাথেই ঘুমায়।ভাইয়া আর ভাবীর কোনো সন্তান
না থাকায় তারা আমার মেয়েটিকে নিজের সন্তানের
মতোই আদর স্নেহ মমতা দিয়ে আগলে রেখেছিলেন।
নিজের মেয়ের দিকে তাকালেই,যেন আমার সব কষ্ট
গুলো নিমিষেই উদাও হয়ে যায়।দেখতে একদম ওর
মায়ের মতোই হয়েছে।অতঃপর ৩ মাস কেটে গেলো,
এই ৩ মাসে নিজের নিষ্পাপ সন্তান কে দেখেই সব কষ্ট
প্রায় ভুলেই গিয়েছিলাম।তার সুরেলা কণ্ঠে বাবা
ডাকটা শুনলে আমার অন্তরটা যেন জুড়িয়েই যায়।
এখনো আমি বেকার হয়ে বাড়িতে বসে আছি কিন্তু
এতে কোনো ভ্রুক্ষেপ বলতে কিছুই ভাইয়া বা ভাবী
উভয়েরই নেই।আমার মেয়ের রিহির স্কুল ছুটি হয়েছে,
প্রায় বেশ খানিক সময় আগে কিন্তু এখনো রিহি
বাড়িতে ফিরছে না তাই চিন্তিত ও ব্যকুল হয়ে মেয়েকে
খুঁজতে গিয়ে,মেয়ের নৃশংস লাশের সন্ধান পাওয়াটা
একটা বাবার কাছে কতটা যন্ত্রণা-দ্বায়ক সেটা তারাই
খুব ভালো করেই উপলব্ধি করতে পারবে যারা এমন
পরিস্থিতির শিকার।পোষ্ট মর্ডামের পর রিপোর্টে স্পষ্ট
বড় বড় করে লেখা ছিলো,আমার নিষ্পাপ ছোট্ট
মেয়েটিকে হাত মুখ বেঁধে কিছু সময় পরপর টানা
৫ ঘন্টা ধর্ষণ করা হয়েছিলো।অতিরিক্ত রক্তক্ষরণে মৃত্যু
আমার মেয়েকে উঠিয়ে নিয়ে চলে যায় অনত্র ভূবণে।
রিপোর্ট হাতে নিয়ে ঠাশ করে বসে পড়লাম আমি আর
চোখ বন্ধ করে মনে মনে সৃষ্টি কর্তার উদ্দেশ্য একটা
কথাই বললাম,আমার সাথেই কেনো বার বার এমন
হয়?

গল্পঃ #জীবনটা_অনেক_কষ্টের

পর্বঃ১

লেখাঃ #মোঃ_শাহরিয়ার_ইফতেখায়রুল_হক_সরকার

(১ম পর্ব নিয়ে কিছু কথা,
মেয়েটা তারই মেয়ে সেটা নায়ক প্রথমে জানতো না।
আর মানুষ কাউকে দেখেই সঠিক বয়স বলতে পারে
না।তাই গল্পে আনুমানিক ১২,১৩ বছর বলা হয়েছে।
এসাইনমেন্টও লিখছিলাম আবার গল্পও লিখছিলাম
তাই তেমন একটা খেয়াল করিনি আর যেহেতু আনুমানিক বলেছিলাম তাহলে বোঝার উচিত ছিল,
সঠিক না।)

ভুল ক্রটি ক্ষমার চোখে দেখবেন।আবারও নিয়ে
আসলাম নতুন কোনো গল্প।আশা করছি সবাই সাপোর্ট
করবেন,পাশে থাকবেন উৎসাহিত করবেন।

গঠন মূলক মন্তব্য করুন ধন্যবাদ 😊🔰

বানান ভুল গুলো একটু ধরিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করুন।

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here