ভালোবাসি_বলেই_তো পর্ব – ২৮

0
922

#ভালোবাসি_বলেই_তো ♥️
লেখিকা – #আদ্রিয়া_রাওনাফ
পর্ব – ২৮

পূর্ণতা ব্যাগ থেকে একটা লং টপস আর প্লাজো বের করে নিজের টাওয়াল নিয়ে ওয়াশরুমে ঢুকলো ফ্রেশ হতে ।

সব হ্যাঙ্গারে ঝুলিয়ে টায়ার্ড ফেসটা নিয়ে আয়নার সামনে দাঁড়াতেই আজকের ঘটনা গুলো বার বার মনে পড়তে শুরু করল ।

চুল গুলো খুলে আবার জট ছাড়িয়ে খোপা করে নিয়ে মুখ ধুবে বলে ওয়াল র‍্যাক থেকে হাত বাড়িয়ে ফেস‌ওয়াশ টা নিতে গিয়ে খেয়াল করলো টুথ ব্রাশ টা । ফেস ওয়াশ রেখে পূর্ণতা টুথ ব্রাশটা হাতে নিয়ে কিছুক্ষণ আনমনে সেটার দিকে তাকিয়ে থেকে নিজের অজান্তেই হাসল । ওর মনে পড়ল আজকে সকালে ঘটে যাওয়া সেই ঘটনা । তারপর নিজেই নিজেকে মনে মনে জিজ্ঞেস করল ,

– সত্যিই তুই এত বোকা কেন রে পূর্ণ ?? কিভাবে পারলি মিষ্টার শাহরিদ আহনাফ আবরনের ব্রাশ দিয়ে নিজের দাঁত ঘষতে ?? তোর একবারো মনে পড়লো না ??

এই বলে নিজেই স্বজোরে হেসে উঠল ।

হাসির মধ্যেই বাহির থেকে প্রেনার গলা শোনা গেল ।

– ঐ কিরে ?? রাতের বেলা পাগল হলি নাকি ?? এভাবে হাসছিস কেন ??

পূর্ণতা হাসি বন্ধ করে জিহ্বে কামড় দিয়ে জবাব দিল ,

– আরে এমনি হাসছি । তোর ভালো না লাগলে তুই কানে তুলো গুঁজে থাক ।

প্রেনা মনে মনে ভাবছে ,

– ওর মাথা সত্যিই যায়নি তো !!

পরে ভাবলো ,

– ধুর , এসব ভেবে কাজ নেই ।

পূর্ণতা ফ্রেশ হয়ে বের হতেই দেখল প্রেনা ড্রেস চেঞ্জ করে বসে আছে ফ্রেশ হবে বলে । পূর্ণতাকে বের হতে দেখে প্রেনা বলল ,

– তুই নিচে যা , আমি একাই আসছি ।

পূর্ণতা বলল ,

– আমার প্রচুর মাথা ব্যথা করছে । আমি কিছু খাবো না । তোরা খেয়ে নিস । আমি একটা ঘুম দিব ।

প্রেনা কাছে এগিয়ে পূর্ণতার কপালে গালে হাত দিয়ে বলল ,

– বেশি খারাপ লাগছে ?? জ্বর আসে নি তো ??

পূর্ণতা বলল ,

– আরে না , তেমন কিছুই না । চিন্তা করিস না । যা গিয়ে ফ্রেশ হয়ে নে ।

প্রেনা বলল ,

– ঠিক আছে । আমি ফ্রেশ হয়ে এসে দেখছি কি করা যায় !

– হুম ।

পূর্ণতা ফোনটা পার্স থেকে বের করে চার্জে লাগাতেই দেখল উপরে আবরনের নামে একটা ম্যাসেজ ভেসে আছে ।

ম্যাসেজ টা হোয়াটস‌অ্যাপে এসেছে আরো ৬ মিনিট আগে ।

পূর্ণতা ফোন আনলক করে হোয়াটস‌অ্যাপে ঢুকতেই আবরনের কল এলো ।

পূর্ণতা কল রিসিভ করে কানে দিতেই ওপাশ থেকে আবরনের ঝাজালো গলা শোনা গেল ।

– সমস্যা কি ?? এতক্ষন লাগে কলটা রিসিভ করতে ?? ম্যাসেজ ও তো চেক করছো না ।

পূর্ণতা বলল ,

– ফ্রেশ হচ্ছিলাম ! কি হয়েছে বলুন !

– নিচে এসো ।

– কেন ?

– আসতে বলেছি আসবে !!

পূর্ণতা মনে মনে ভাবছে ,

– এহ , সমস্যা কি উনার ? হঠাৎ রাগ দেখাচ্ছে কেন ??

– কি হলো কথা বলছো না যে ? নিচে এসো ।

পূর্ণতা বলল ,

– পারবো না । আমার মাথা ব্যথা করছে ।

– ওকে , ফাইন । তাহলে আমি ই উপরে আসছি ।

এই বলে আবরন কল কেটে দিল ।

পূর্ণতা ফোনটা রেখে জলদি জলদি এসি টা অফ করে কমফোর্ট ব্ল‍্যাঙ্কেট গায়ে দিয়ে শুয়ে পড়ল ।

২ মিনিটের মধ্যেই আবরন উপরে এসে বাহির থেকে নক করতেই পূর্ণতা বলল ,

– দরজা খোলা আছে । আসুন ।

আবরন দরজা খুলে ভেতরে ঢুকে পূর্ণতার দিকে তাকিয়ে বলল ,

– প্রেনা কোথায় ??

পূর্ণতা বলল ,

– ওয়াশরুমে ।

আবরন বলল ,

– কি হয়েছে তোমার ??

– কিছুই না । আপনি বলুন ।

আবরন কিছু না বলে সোজা পূর্ণতা কে পাজকোলা করে তুলে নিয়ে রুম থেকে বেরিয়ে সোজা সিড়ির দিকে হাঁটা ধরল ।

পূর্ণতা আবরনকে বলছে ,

– আরে কি হচ্ছে টা কি ?? কোথায় নিয়ে যাচ্ছেন আমাকে ??

আবরন কিছুই বলছে না । ওর চোখে মুখে রাগ পরিষ্কার দেখা যাচ্ছে ।

পূর্ণতা ভয়ে চুপসে গিয়েছে । পুনরায় আবরনকে কিছু জিজ্ঞেস করার সাহস ও পাচ্ছে না ।

আবরন সরাসরি ওকে ফার্ম হাউজের ছাদে নিয়ে গেল । সেখানে নিয়ে গিয়ে ওকে নামিয়ে দিয়ে বলল ,

– যা বলছি মনোযোগ দিয়ে শোনো ।

পূর্ণতা ভয়ে কাপতে কাপতে বলল ,

– হু বলুন ।

– তুমি এখন আর বাচ্চা ন‌ও । তোমাকে যা বলতে চাইছি সেটা বাধ্য হচ্ছি তোমাকে বলতে । কারন এমন একটা ঘটনা ঘটেছে যা অন্য কাউকে বলার মতো মুখ আমার নেই ।

পূর্ণতা বলল ,

– কি বলতে চাইছেন ?

আবরন পূর্ণতার দিক থেকে মুখ ঘুরে ছাদের রেলিংয়ের দিকে যেয়ে বলল ,

– বিষয়টা তোমার বেস্ট ফ্রেন্ড আর আর আমার ফ্রেন্ডের মধ্যে ঘটেছে ।

পূর্ণতা বলল ,

– সোজাসুজি বলুন । আমি কিছু বুঝতে পারছি না ।

– তুমি আর আমি একটা ভুল করেছি অনেক বড় । আর এর সমাধান এখন আমাদেরকেই করতে হবে ।

পূর্ণতা বিরক্ত হয়ে বলল ,

– আরে আপনি কখন থেকে কথা ঘোরাচ্ছেন !! বলুন কি হয়েছে ??

আবরন বলল ,

– তোমার মনে আছে গত কাল রাতে প্রেনা আর আয়মানকে এক রুমে পাঠিয়ে দিয়েছিলাম ??

– হু । তো ??

– পাঠিয়েছিলাম তো এই ভেবে যে ওরা দুই রুমে থেকে দুইজন দুইজনের সাথে গল্প করছে , তার চেয়ে বরং এক রুমে থেকে সারারাত গল্প করুক ।

– হুম । এখন কি হয়েছে ??

– ওদের এক রুমে পাঠানো উচিত হয় নি পূর্ণ । ওরা কালকে গল্প করতে করতে নিজ ইচ্ছাতেই দুইজন দুইজনের অনেক ক্লোজে চলে গিয়ে অনেক বড় একটা ভুল করে বসেছে ।

পূর্ণতার চোখ দিয়ে এই কথা শুনে টুপ করে এক ফোঁটা পানি পড়ে গেল ।

– ওরা কাউকে বিষয়টা বলেও নি !! আজকে তো পুরো দিন পার হয়ে গিয়েছে । আয়মান এখন এসে আমাকে এই কথা বলছে । ওরা নাকি আজকের দিনটা নষ্ট করতে চায় নি । কিন্তু ওরা আজকের দিন বাঁচাতে গিয়ে বাকি জীবন টা কেন নষ্ট করলো ???

পূর্ণতা কাদতে কাদতে আধো আধো স্বরে বলল ,

– আ..আমা..কে .. একটু নি..চে.. নিচে নিয়ে যাবেন ?? আ…মার খুব ক..কষ্ট হচ্ছে !!

পূর্ণতার এমন স্বর শুনে আবরন পিছু ঘুরে জলদি পূর্ণতা কে এসে জড়িয়ে ধরল । আবরন জড়িয়ে ধরাতে এবার আর পূর্ণতা নিজেকে সামলাতে পারলো না । ভিতরের সব কষ্ট কে এক সাথে কান্নার মাধ্যমে বের করে দিল ।
কাদতে কাদতে বলল ,

– এটা কি করলো ওরা ?? কেন করল ?? কি হবে এখন ?? ভাইয়াকে কি জবাব দিব এই ব্যাপারে ?? বলুন না , চুপ করে আছেন কেন ???

আবরন শক্ত করে পূর্ণতা কে চেপে ধরে বলল ,

– তুমি এভাবে কাদলে আমরা এটার সমাধান কি করে করবো ?? এতে দোষ কিন্তু আমাদের‌ও আছে । সমস্যার সমাধান ও কিন্তু আমাদেরকেই করতে হবে । তুমি কান্না বন্ধ করো প্লিজ । আর আমি বলা না পর্যন্ত তুমি কাউকে এ কথা জানিও না কেমন ?? এমনি প্রেনাকে ও না । কালকের দিনটাই তো সবাই এক সাথে আছি । তারপর তুমি আর আমি মিলে একটা ডিসিশন নিব । তুমি শক্ত হ‌ও । ভেঙ্গে পড়ো না ।

পূর্ণতা কেদেই যাচ্ছে । আবরন বলল ,

-তুমি প্রমিজ করো আমাকে তুমি কাদবে না আর বিষয়টা কাউকে জানানো তো দূরের কথা কাউকে বলবেও না । প্রমিজ মি !

পূর্ণতা কাদতে কাদতেই মাথা নেড়ে বলল ,

– প্রমিজ ।

আবরন নিজের বুক থেকে পূর্ণতার মাথা তুলে ওর চোখ গাল নিজের আঙ্গুল দিয়ে মুছে নরম কন্ঠে বলল ,

-হুম । আর কেদো না । একটা ব্যবস্থা হবেই । আমরা কি জানতাম নাকি ওরা এত বড় অঘটন ঘটাবে ?? তুমি আর আমিও তো একসাথে ছিলাম । আমাদের মধ্যে কি কিছু হয়েছে ?? কিছুই তো হয়নি । ওরা শয়তানের পাল্লায় পড়ে ভুল করেছে । এখন আপাতত ভুলে যাও ।

তোমাকে এখন জানাতাম না , কিন্তু না জানালে আমি নিজেই এ কথা পেটে চেপে রাখতে রাখতে মরে যেতাম । হঠাৎ মনে হলো , মরলে একা মরবো কেন ?? তোমাকে সাথে নিয়েই মরি !!

পূর্ণতা ঠোঁট উল্টিয়ে আবরনের বুকে দুই চারটা কিল ঘুষি মেরে বলল ,

– এমন একটা সিচুয়েশন এ ও আপনি মজা নিচ্ছেন ??

আবরন নিজের দুই হাত পূর্ণতার গালে রেখে বলল ,

– কি করবো তাহলে বলো ?? তোমাকে না জ্বালালে তো আমার পেটের ভাত হজম হয়না । তাই আরকি !!

পূর্ণতা নিজের গাল থেকে আবরনের হাত ছাড়িয়ে বলল ,

– ধুর ! খারাপ লোক একটা !!

এই বলে চলে যাচ্ছিল কিন্তু আবরন পেছন থেকে হাত টেনে বলল ,

– যাক , এখন মনে হচ্ছে তোমার বিয়েটা আগে হচ্ছে না । আয়মান আর প্রেনার বিয়েই আগে হবে ।

পূর্ণতা আবরনের দিকে ঘুরে বলল ,

– ওদের বিয়ে পড়িয়ে দেবেন ??

– তাহলে কি করবো আর ?? কিন্তু এখন বিয়ে পর্যন্ত কথা কিভাবে এগিয়ে নিব সেই চিন্তাই করতে হবে ।

– হুম ।

– আচ্ছা বাদ দাও । চলো ।

এই বলে আবরন পূর্ণতা কে আবারো পাজকোলা করে নিল । পূর্ণতা বলল ,

– আরে আপনি যখন তখন এভাবে কোলে তুলেন কেন ? ভয় লাগে তো আমার !

– এটা কোনো কথা বললে ?? কোলে চড়লে আবার ভয় কিসের ! ভয় তখন পেতে পারো যখন আমি তোমাকে ঠেলে ধাক্কিয়ে ফেলে দিতে চাইবো , কিন্তু আমি কি সেটা করি ?? So , here is nothing to be afraid .

পূর্ণতা হেসে বলল ,

– হয়েছে এখন লেকচার বন্ধ করে চলুন আর নাহলে আমাকে নামিয়ে দিন । আমি নিজেই হেঁটে চলে যাচ্ছি ।

আবরন সিঁড়ি বেয়ে নিচে নামতে নামতে বলল ,

– থাক , আর কষ্ট করতে হবে না ।

পূর্ণতা হাসলো ।

রাতের ডিনার সবাই একসাথেই টেবিলে বসে করেছে কিন্তু আবরন আর পূর্ণতা স্বাভাবিক আচরন করেছে । কাউকে কিছু জানায় নি ।

প্রেনার সাথেও পূর্ণতা রুমে গিয়ে স্বাভাবিক আচরন করেছে । ওকে কিছুই বুঝতে দেয় নি ।

রাতে সবাই প্রথম রাতের মতো যার যার রুমেই ঘুমিয়েছে ।

………………………………………………..

সকাল ৯ টা ,

পূর্ণতা ঘুমুচ্ছে । হঠাৎই স্বজোরে ফোন বেজে উঠল । সাইড টেবিল থেকে ঘুমের চোখেই ফোনটা হাতে নিয়ে রিসিভ করে কানে দিতেই ওপাশ থেকে আবরনের গলা শোনা গেল ।

– গুড মর্নিং । এখনো ঘুমাও ??

পূর্ণতা বলল ,

– হু । সাত সকালে কল দিয়েছেন কেন ?

– আর ইউ সিরিয়াস ? এখন সাত সকাল ??

– তাহলে ??

– এখন সকাল নয়টা বাজে । জলদি উঠো ।

– কেন ?

– বাহিরে যাবো ।

– এখন কেন ??

– কেন মানে ?? কালকে যে আমার ব্রাশ দিয়ে ব্রাশ করে ব্রাশের ১২ টা বাজিয়েছো ! তোমার কি মনে হয় আমি সেই ব্রাশ দিয়েই আজকে নিজের দাঁত মাজবো ?

– মাজতেও পারেন , এটা কোনো ব্যাপার হলো ! আমি পারলে আপনি পারবেন না কেন ?

– আমি কি তোমার মতো মাথা ফুলা নাকি ??

পূর্ণতা উঠে বসে রেগে বলল ,

– এই আপনি আমাকে মাথা ফুলা বলছেন ?

– আয়হায় , এতক্ষন শুধু মাথা ফুলা ভেবেছি এখন তো দেখছি তুমি ধ্যান্দাও আছো বটে ।

– এই , এই !! সমস্যা কি আপনার ?? সাত সকালে অপমান করতে কল দিয়েছেন ? রাখুন বলছি ।

– জি না । আপনি চলুন আমার সাথে । নতুন ব্রাশ কিনতে হবে ।

– আমার ফুলা মাথায় ই একটা দারুন বুদ্ধি এসেছে জানেন ??

আবরন বলল ,

– কি সেটা ?? 🤨

– টয়লেটে একটা বড় ব্রাশ রাখা আছে দেখুন । সেটা দিয়ে মেজে ফেলুন । কাল দেখেছিলাম । দেখে আন ইউজড ই মনে হলো । so , কষ্ট করে বাহিরে গিয়ে নতুন না কিনে , সেটা দিয়ে মেজে নিলেই তো হয় !! 😂

আব‍রন রেগে বলল ,

– ছি……. সকাল সকাল কি বললে ? ধুর , তোমাকে ফোন দেয়াই ভুল হয়েছে ।

পূর্ণতা ,

– 🤣

১০ টার দিকে ব্রেকফাস্ট সেড়ে একে একে সবাই রেডি হয়ে নিচে মেইন করিডোরে উপস্থিত হয়েছে । উদ্দেশ্য চট্টগ্ৰাম শহরের শপিং মল গুলো ঘুরে দেখা এবং কিছু পছন্দ হলে কেনা ।

আজকে সবাই জোড়ায় জোড়ায় সেইম কালার পড়েছে । পূর্ণতা আর আবরন ও সেইম কালার পড়েছে । আবরন স্কাই ব্লু পাঞ্জাবি আর পূর্ণতা স্কাই ব্লু ড্রেস পড়েছে ।

আবরন বলল ,

– লিসেন গাইজ , আজকে কোনো গাড়ি নিয়ে বের হবো না । সবাই রিকশায় ঘুরি । তোমার মতামত কি জিব্রান ভাইয়া ??

জিব্রান বলল ,

– হু , তাহলে তো রিক্সায় হাওয়া খেতে খেতে ঘুরতে পারবো । তাই না নাদিরা ?

নাদিরা বলল ,

– হুম । মজা হবে তাহলে ।

সবাই বলল ,

– ওকে , তাহলে চলো সবাই ।

টোটাল ৫ টা রিকশা ঠিক করা হয়েছে । সবাই একে একে রিকশায় উঠে বসলো । অবশেষে আবরন আর পূর্ণতা রিকশায় উঠবে ।

আবরন পূর্ণতা কে রিকশায় উঠতে বলল । পূর্ণতা রিকশায় উঠে একপাশে চেপে বসে আবরনকে উঠে বসার জন্য জায়গা করে দিল ।

যেতে যেতে পথে …………………..

#চলবে ♥️

বিঃদ্রঃ দুঃখিত , গল্প দেড়ি করে দেওয়ার জন্য । এক্সাম শেষ তাই আজকে ফুল ফ্যামিলি একটু বাহিরে ঘুরতে বেড়িয়েছিলাম । কিন্তু ঘরে ফিরেই জলদি জলদি লিখে ফেললাম । so , রাগ না করে পড়ে ফেলুন ।

ভুল ত্রুটি ক্ষমাসুন্দর দৃষ্টিতে দেখবেন । ধন্যবাদ । ♥️

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here