স্বপ্নের প্রেয়সী 💖 পর্ব- ১৮

0
2156

💖 স্বপ্নের প্রেয়সী 💖
Part – 18
__________________________

ফারহান ভাইয়া হেচকা টান মেরে আমাকে তার দিকে ঘুড়ালো। এতে আমি কিছুটা ভয় পেয়ে গেলাম।
ফারহান ভাইয়া হঠাৎ আমার কানের কাছে মুখ নিয়ে মিনমিনিয়ে বলল
– হ্যাপি বার্থডে টু ইউ । হ্যাপি বার্থডে ডিয়ার ফারাবি ।
হ্যাপি বার্থডে টু ইউ ।

আমি চমকে উঠলাম , আমার জন্মদিন আজ আমি ভুলেই গিয়েছিলাম।

ফারহান ভাইয়া আমার হাতের সাথে ওনার হাত মিলিয়ে টাইটানিক মুভির মতো দু হাত দুদিকে মেলে দিলেন ।কিছুক্ষণ এই শীতের রাতের শিরশির ঠান্ডা বাতাস উপভোগ করলাম তারপর হঠাৎ ওনি আমার একটি হাত উঁচু করে কুয়াশা ভেদ করে আসা খানিকটা চাঁদ বরাবর দেখালেন।
আমি তাকালাম , আমার চোখ আটকে গেলো সেই দৃশ্যে
মাঝে ।
আমি এক ঘোরের মধ্যে চলে গেলাম।
আকাশের দিকে অসংখ্য গ্যাস বেলুন উরে যাচ্ছে।
আবার কিছু বাজির মতো উরে গিয়ে হ্যাপি বার্থডে প্রিন্সসেন্স ফারাবি এই লেটার ধারন করছে।
কিছুক্ষণ পর ফারহান ভাইয়া আমার হাত দিয়ে একটি ফানুস উড়ালেন ।
আমাদের ফানুস উড়ানো শেষ হতে না হতে আকাশে এক যোগে অসংখ্য ফানুস উড়তে লাগলো।
চোখ গুলো যেন সেই দৃশ্যে থমকে গেছে।
আমি বুঝতে চেষ্টা করছি না এটা কি হচ্ছে, কেন হচ্ছে বা কে করছে।
আমি শুধু এই দৃশ্য উপভোগ করছি ।
আমার জীবনে আমি কখনো এমন দৃশ্য দেখি নি।
অসম্ভব এক ভালোলাগা কাজ করছে।
এই সমস্ত কিছু থেকে ধ্যান ভাঙ্গলো ফারহান ভাইয়ার ডাকে ।
ফারহান ভাইয়া আমার হাত দুটো নামিয়ে কোমর জড়িয়ে ধরলেন ।
যাতে আমি চমকে গেলাম অদ্ভুত শিহরন বয়ে গেল শরীরে যা আগে কখনো হয় নি।
উনি আমার খোপা করা এলোমেলো চুল গুলো এক হাতে খুলে দিলেন।
তারপর বললেন
– যা উড়তে চায় । তাকে বাঁধা দিতে নেই।
এই মুহূর্তে ওনার বলা প্রতি টা কথা আমার শরীরের প্রতি টা নিউরন কে জাগিয়ে তুলছে।

আমি ভাষাহীন ,একটি বাক্য ও আমি উচ্চারণ করতে পারলাম না।

আমি যেন হাড়িয়ে গেছি এক অন্য জগতে।
সত্যি বলতে আমার এক মুহূর্তের জন্য ও মনে হচ্ছে না যে , এই জগত থেকে আমি ফিরে যাই।
বরং মন বার বার শত বার হাজার বার চাইছে এই সুন্দর মুহূর্তটা কি থমকে গেলে পারে না ?
এই মুহূর্তটা থমকে গেলে কি খুব বেশি ই অসুবিধা হবে ?
আমার মনের কোনো জমে থাকা অবাধ্য সব চাওয়া আজকে ফুটে উঠছে।

মনে হচ্ছে যা সম্ভব না তাও যদি আজকে আমি চাই তাহলে সেই সকল অসম্ভব সম্ভব এ পরিনত হবে।

কেন কেন কেন ?

আমি কোথাও হাড়িয়ে গেছি ,
হ্যাঁ আমি এক অন্য জগতে হাড়িয়ে গেছি ।

মনের প্রতি টা কোনায় হাজারো কৌতুহল রা উঁকি দিচ্ছে।

ইসসস যদি সত্যি থমকে যেতো এই সময় ।

ফারহান ভাইয়া আমার হাত ধরে ধীরে ধীরে ছাদের সেই ছোট্ট কুটিরের মতো ঘর টাতে নিয়ে গেলেন।
____________________________

হ্যাঁ এটা সত্যি কোনো রুম নয় ।
এটাকে ছোট খাটো এক সংসার বলা যেতে পারে।
রুমটা বেশ বড়ো যার এক পাশে বিশাল মাপের বাথরুম আর আরেক পাশে খোলা এক বিশাল বারান্দা।
রুমটা খুব পড়িপাটি করে গোছানো ।
এক পাশে সুন্দর একটি বেড , কাবাট , আলমারি , সাইট টেবিল আর আরেক পাশে দু সেটের সোফা , টেবিল।
বেড বরাবর বিশাল মাপের একটা মিরর।
মাঝে বেশ খানিকটা খোলা যায়গা ।
ফারহান ভাইয়া আমাকে খোলা বারান্দাতে নিয়ে গেলেন।
বারান্দা টা অসম্ভব সুন্দর , বারান্দার সাইটে কোনো রেলিং নেই ।
কিন্তু হাঁটু সমান দেয়াল দেওয়া যার মাঝে বসানো নানান রকমের ফুলের গাছ।
এক পাশে টেবিল রাখা আর সাথে দুটো চেয়ার।
টেবিলের পাশে জ্বলছে কিছু আরফিসিয়াল ফুলের ল্যাম্প।
যার আলো ফুল গুলো কে বাস্তবের মতো সুন্দর রূপ দিচ্ছে ।
কি সুন্দর সে দৃশ্য , চোখ ধাঁধানো সুন্দর সব।
ফারহান ভাইয়া আমাকে টেবিলের কাছে নিয়ে একটি চেয়ারে বসালেন আর অন্য টিতে ওনি বসলেন।
টেবিলে রাখা ছোট্ট একটা রেড বেল পেপারের কেক।
কেকের উপর একটি মেয়ে কে দেখা যাচ্ছে যে মেয়েটি ঘুমিয়ে আছে।
এটা দেখেই বুঝতে পারলাম এটা আমি ।
আর অন্য পাশে মেয়েটির ঘুমন্ত মুখের দিকে তাকিয়ে আছে একটি ছেলে ।
কিন্তু এই ছেলেটি কে সেই বিষয়ে আমার বোধগম্য হলো না।
হয়তো মিলের অনুরোধে ছেলেটিকে এখানে স্থান দেওয়া হয়েছে ।
ফারহান ভাইয়া আমার হাত ধরে কেক টা কেটে নিলো কিন্তু মোম গুলো নিভাতে দিলো না।
উনি বললেন
– আলো গুলো কে সব সময় উজ্জ্বল হয়ে ই থাকতে দিবি।
কখনো নিভিয়ে দিবি না ।

আমি ওনার কথা মতো আলো নিভালাম না।

মোমের আর লেম্পের আলোতে সব কিছুই স্পষ্ট দেখা যাচ্ছে।

যদি আজ পূর্ণিমা হতো তাহলে হয়তো এই আলো গুলো কে এতো সুন্দর লাগতো না।
মনে হচ্ছে কেউ ছবির মতো সবকিছু সাজিয়েছে।
আল্লার সমস্ত সৃষ্টি ই যে অসাধারণ।
ফারহান ভাইয়া কেক কাটা হলে কেকের একটা অংশ নিয়ে আমাকে খাইয়ে দিলেন।
আমি ও তালে তালে মিলিয়ে ওনাকে কেক খাইয়ে দিলাম।
____________________________

কেক খাওয়ার সময় খানিকটা কেক আমার ঠোঁটের কোণে লেগে গেলো।
ফারহান ভাইয়ার চোখ পড়তেই ওনি আমার সামনে হাঁটু গেড়ে বসে পড়লেন।
আমি ব্যাপারটা বুঝার চেষ্টা করছি , আমি দেখলাম ফারহান ভাইয়া পকেট থেকে একটা রুমাল বের করলেন।
রুমালটি চিন্তে আমার বিন্দু মাত্র অসুবিধা হলো না ।
কারন রুমাল টার কোনে এখনো সেই চকলেটের দাগ টুকু দেখা যাচ্ছে।
এটা সেই রুমাল টা যখন আমি সপ্তম শ্রেণীতে পড়তাম তখন ফারহান ভাইয়া আমাকে সাহায্য করেছিলো বিধায় আমি ওনাকে চকলেট দিয়েছিলাম আর ফারহান ভাইয়া সেই চকলেট থেকে প্রথম বাইট টা আমাকে দিতে বলেছিলেন।
সেই চকলেট খেতে গিয়েই মুখে চকলেট লাগিয়ে ফেলেছিলাম ।
ফারহান ভাইয়া এই রুমাল টা দিয়েই মুছিয়ে দিয়েছিলো।
কিন্তু আজব একটা লোক তিন চার বছর একটা রুমাল ই ইউস করছে ?
আর যদি এটা ধুয়েই দিতো তাহলে এর মধ্যে চকলেটের দাগ টা রয়ে গেল কিভাবে ?
তা ও এই চুজি হাইজিন মেন্টেন কারি ফারহান ভাইয়ার কাছে সেটা থাকতে ।
আমি ওনার দিকে সন্দিহান চোখে তাকালাম।
উনি বোধহয় বুঝতে পেরেছেন আমি কি ভাবছি তাই বললেন।
– সমস্যা নেই। এটা ধোয়া না হলে ও হাইজিন মেন্টেন স্প্রে করা হয়।
তারপর ই আমার ঠোঁটের কোণে লেগে থাকা কেক টুকু অতি যত্নে মুছে দিলেন।
আর রুমাল টা পকেট এ পুরে নিলেন।
ফারহান ভাইয়া হাঁটু গেড়ে বসে ছিলেন, উঠার সময় আমার কানের কাছে মুখ নিয়ে বললেন
– তোর নিজের খেয়াল আমার থেকে ভালো তুই ও রাখতে পারবি না।

আমি বুঝলাম না তাই ভ্যাবলার মতো তাকিয়ে রইলাম।
ফারহান ভাইয়া একটি হাত বাড়িয়ে দিলেন।
আমি ওনার হাতে হাত রেখে উঠে দাঁড়ালাম।
তারপর ওনি আমাকে বারান্দা থেকে রুমে নিয়ে গেলেন।
উনি আমাকে বললেন অনেকক্ষণ বসে আর হেঁটে কাটিয়েছিস।
একটু শুয়ে থাক এখন , আমি মাথা দোলালাম ।
ফারহান ভাইয়া আমাকে ধীরে ধীরে বেডের সামনে নিয়ে গেলেন।
বেড টা যেহেতু একটু উঁচু তাই আমার উঠতে কষ্ট হবে।
আদ ও কি উঠতে পারবো ।
এইসব ভাবছিলাম , ঠিক তখনি ফারহান ভাইয়া বললেন
– বলেছি না । আমার থেকে বেশি তুই নিজের খেয়াল নিজে ও রাখতে পারবি না।

আমি নত হয়ে রইলাম ,এই লোকটা মন ও পড়তে পাড়ে দেখছি । ফারহান ভাইয়া মুচকি হেসে আমাকে কোলে তুলে নিলেন।
তারপর বেডে শুইয়ে দিয়ে বাম পাশের দেয়ালের দিকে আগালেন।
আজব তো এই লোকটি দেওয়ালের কাছে গিয়ে কি করবে ?
নিশ্চয়ই মাথাটা গেছে ।
কিন্তু আমাকে অবাক করে দিয়ে ফারহান ভাইয়া দেওয়ালের কাছে গিয়ে পর্দা গুলো খুলে দিলেন ।
পর্দা খুলতেই দেখতে পেলাম একটি দরজা।
ফারহান ভাইয়া দরজা খুলে ভেতরে চলে গেলেন।
আমি বোকা বনে গেলাম ।
বেশ কিছুক্ষণ পর ফারহান ভাইয়া ফিরে এলেন।
হাতে করে নিয়ে এলেন একটি প্লেট আর সাথে এক বোতল লেমন চকলেট ফ্লেবারের ড্রিঙ্কস।
যার দরুন বুঝতে পারলাম ঐ পাশে একটা কিচেন রুম ও আছে।
ফারহান ভাইয়া বেডের কাছে এসে প্লেট আর ড্রিঙ্কস টা পাশে থাকা সাইট টেবিল টাতে রাখলেন।
____________________________

ফারহান ভাইয়া আমার পাশে বসলেন ।
তারপর আমাকে শোয়া থেকে উঠালেন।
আমি বললাম এগুলো কি।
ফারহান ভাইয়া বললেন
– তেমন আহামরি কিছু না।
অনেকক্ষণ আগে খেয়েছিস তুই তাই একটু কাবাব আছে আর সাসলিক।
আমার চোখ উজ্জ্বল হয়ে উঠলো উফফফফফ এগুলো যে আমার খুব ফেবরেট।
আমি বললাম দিন দিন আমি এখনি খাবো।
ফারহান ভাইয়া মৃদু হাসলেন তারপর বললেন
– দিবো তো। তার আগে আর এক টা জিনিস দেওয়ার বাকি আছে ।

আমি চোখ নাচিয়ে বললাম
– কি ?
ফারহান ভাইয়া বুক পকেট থেকে একটা ছোট্ট বক্স বের করলেন।
তারপর বক্স টা খুলে এক জোড়া সুন্দর ছোট্ট কানের দুল বের করলেন,
ডাইমন্ডের মনে হচ্ছে।
ফারহান ভাইয়া আমার দুল বিহীন কানটাতে দুল টা অতি যত্নে পড়িয়ে দিলেন।
ওনার হাত যখন আমার কান কে স্পর্শ করেছিল , তখন যেন আমি হাড়িয়ে গিয়েছিলাম এই পৃথিবী থেকে।
কানে ওনার হাতের স্পর্শ পেতেই আমার শরীরে অদ্ভুত শিহরন বয়ে গেল।
আমি ওনাকে কিছু বলতে পারলাম না।
ফারহান ভাইয়া বলল বাচ্চা মেয়ের জন্য এই ছোট্ট বাচ্চা গিফট।
আমি ওনার কথায় হালকা ব্রু কুচকালাম।
তারপর কিছু বলতে যাবো তখনি ফারহান ভাইয়া বললেন
– হুসসসস । তুই আমার কাছে সবসময় ই বাচ্চা।

আর কিছু বললাম না আমি ।
ফারহান ভাইয়া হালকা হেসে প্লেটের ঢাকনা খুলে বললেন
– এখন খেয়ে নে।
আমি ওনার দিকে তাকিয়ে বললাম
– আপনি খেয়েছেন ?

ফারহান ভাইয়া বললেন
– আমি পড়ে খেয়ে নিবো।

আমি মুখ গোমড়া করে বললাম
– তাহলে আমি ও খাবো না।

ফারহান ভাইয়া হালকা হাসলেন।
তারপর বললেন
– খেতে পারি তবে একটা কন্ডিশন আছে।

আমি বললাম
– কি কন্ডিশন?

ফারহান ভাইয়া বললেন
– আমাকে খাইয়ে দিতে হবে , তাহলেই খাবো।

আমি বললাম
– ওহহহ। এই ব্যাপার এখনি দিচ্ছি।
একটু নানের সাথে কাবাব নিয়ে ওনার মুখের সামনে ধরলাম।
ওনি আয়েস করে খেয়ে নিলেন।
তারপর আমাকে ও খাইয়ে দিলেন।
কাবাব আর নান শেষ করে আমাকে লেমন চকলেট সেক টা দিলেন।
আমি মুখে দিতেই অদ্ভুত স্বাদ পেলাম।
উফফফ সেই মজা।
ফারহান ভাইয়া মৃদু হেসে বললেন
– চোখ টা অফ কর।
আমি বললাম
– কেন ?
ফারহান ভাইয়া বললেন
– আহা অফ করতে বলেছি অফ কর।
আমি চোখ অফ করলাম, ফারহান ভাইয়া বললেন
– কোনো চিটিং করবি না
কিন্তু ।

আমি বললাম
– আচ্ছা।

ফারহান ভাইয়া কিছুক্ষন পর চলে আসলেন ।
আমি এখনো চোখ অফ করে আছি ।
ফারহান ভাইয়া আমার কাছে এসে আমার চোখে হালকা করে ফু দিতে লাগলেন।
অদ্ভুত শিহরন জাগল, কি যে প্রশান্তি তা বলে বোঝানো যাবে না।
তারপর ফারহান ভাইয়া বললেন
– চোখ খোল।
আমি আস্তে আস্তে চোখ খুললাম।
ফারহান ভাইয়া আমার সামনে হাঁটু গেড়ে বসে আছেন।
সাথে আছে গিটার, আমি অবাক চোখে তাকিয়ে রইলাম ওনার দিকে ।
ফারহান ভাইয়া মৃদু হেসে উঠে দাঁড়ালেন তারপর গিটারে সুর তুলতে তুলতে একদম আমার গা ঘেঁষে বসলেন।
আমার শরীর কেঁপে উঠলো।
তারপর ই গান শুরু করলেন।

Tera sang yaara,
Khushrang bahara
Tu raat deewani
Main zard sitaara

O karam khudaya hai
Tujhe mujhse milaya hai
Tujphe marke hi toh
Mujhe jeena aaya hai

O Tera sang yaara,
Khushrang bahara
Tu raat deewani
Main zard sitaara

O Tera sang yaara,
Khushrang bahara
Main tera ho jaaun
Jo Tu karde ishara

Kahin Kisi bih gali me jaaun main
Teri Khushboo Se takraaun main
Har raat jo aata hai mujhe woh khwaab tu

Tera mera milna dastoor hai
Tere hone Se mujhme noor hai
Main hoon soona Sa ek aasmaan mehtaab tu

O karam khudaya hai
Tujhe mujhse milaya hai
Tujphe marke hi toh
Mujhe jeena aaya hai

O Tera sang yaara,
Khushrang bahara
Tu raat deewani
Main zard sitaara……….

( আসসালামুআলাই রির্ডাস । আশা করি আজকের পর্ব আর ও বড় দিলাম না কেন তা নিয়ে অভিযোগ করবেন না।এই পার্ট টা তে আমি শুধুমাত্র ওদের দুজোন কে রেখেছি । সেই হিসেবে এটাকে স্পেশাল পার্ট বলে ধরে নিবেন ।
আশা করি আজকের পর্ব টা ভালো লাগবে।
আপনাদের মতামত আশা করছি । আমার গল্প টি ভালো লেগে থাকলে আপনাদের বন্ধুদের সাথে শেয়ার করবেন ।
আর প্লিজ বিভিন্ন গ্রুপে রিভিউ দিবেন যাতে আমার গল্প টি সবার কাছে পৌছে যেতে পারে ।
আমার লেখা গল্প পেতে পেজ এ লাইক দিয়ে পাশে থাকুন। )

বি : দ্র : ভুল ত্রুটি মাপ করবেন ।

💜 হ্যাপি রিডিং 💜

চলবে
ফাতেমা তুজ

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here