গল্পের_নাম : অভ্রভেদী_প্রণয় পর্ব_৩৮ ( #crazy_for_you )
লেখনিতে :#মিমি_মুসকান
উল্টো পথে হাঁটা ধরে নিশি। এসে উপস্থিত হয় নিশানের ঘরের সামনে। কিন্তু দরজা খুলে তাকিয়ে যা দেখে তাতে তার পায়ের নিচ থেকে মাটি সরে যায়। নিশান তিশা কে জরিয়ে ধরে আছে। নিশি বলে ওঠে…
“নিশি : নিশান…..
“নিশান : ( নিশি’র গলার আওয়াজ পেয়ে ছেড়ে দেয় তিশা কে। নিশি’র দিকে তাকিয়ে ) নিশি..
“নিশি : বাহ তাহলে আপনি এই মেয়ে টার জন্য আমায় ডির্ভোস দিলেন। ( নিশানের কাছে গিয়ে )
“নিশান : নিশি বাজে কথা বলা বন্ধ করো। এরকম কিছু না।
“নিশি : ওহ্ আচ্ছা তাহলে কি রকম
“নিশান : যেমনই হোক তোমাকে বলতে বাধ্য নই।
“নিশি : হ্যাঁ তাইতো, আমায় বাড়ি থেকে বের করে দিয়ে এই মেয়েটার সঙ্গে থাকতে চাইছেন। তা বললেই পারতেন এতো নাট করার কি ছিলো।
“নিশান : নিশি এমন কিছু না আমি আবারও বলছি। আর তুমি তোমার দোষ ঢাকতে কেন ওকে অপবাদ দিচ্ছো।
“নিশি : ভুল বললেন আমার দোষ ঢাকতে না, আপনারা নিজেদের দোষ ঢাকতে আমায় অপবাদ দিলেন। আমি তো এসেছিলাম সব কিছু ঠিক করতে কিন্তু এখন… ( তিশা’র দিকে তাকিয়ে ) সব হাতের বাইরে। ( নিশানের দিকে তাকিয়ে তাচ্ছিল্যের হাসি হেসে ) ওকে বিয়ে করবেন ভালো কথা আমার জীবন টা নিয়ে কেন খেললেন।
“নিশান : নিশি ( ধমক দিয়ে )
“নিশি : ( অশ্রু ভরা চোখে তাকিয়ে আছে নিশানের দিকে )
“নিশান : ( দীর্ঘশ্বাস ফেলে ) হ্যাঁ ঠিক ধরেছ তুমি, আমি কাল ওকেই বিয়ে করবো। আর তাই তোমাকে ডির্ভোস দিতে চাই। তা সাইন করেছো পেপারে দাও।
“নিশি : ( কিছুক্ষণ’র জন্য চোখ বুজে আবার খুলে ) করছি…
( বলেই একটা কলম নিয়ে সাইন করে দেয় ডির্ভোস পেপার’এ। নিশান তাকিয়ে থাকে নিশি’র দিকে। তিশা এইসব দেখে খুব খুশি। )
.
সাইন করে চোখের জল মুছে নিশানের সামনে পেপার টা তুলে ধরে। নিশান নিশি’র দিকে তাকিয়ে আছে…
“নিশান : ( জান পাখি! তুমি সত্যি’ই সাইন করে দিলে, একবার থামলে না। পারতে তো নিজের অধিকার চাইতে। কিন্তু তুমি তা করলে না। তাহলে কি তুমি সত্যিই ভালোবাসো না আমায়! )
“নিশি : কি হলো ধরুন!
“নিশান : ( পেপার’টা নিয়ে নেয় , খুব রাগ হচ্ছে। নিশি কিছু এমনটা কিভাবে করতে পারে )
“তিশা : ( অবশেষে নিশান আমার, এই মেয়েটা গেল শেষমেষ )
“নিশি : congratulations , বিয়ের শুভেচ্ছা রইল।
“নিশান : ( নিশি’র কথায় রাগ আরো বেড়ে যায়, সে হুট করেই নিশি’র বাহু চেপে ধরে নিচে নিয়ে যায়। )
“নিশি : ( নিশানের এমন কাজে অবাক হয়ে যায় )
“তিশা : ( সেও পিছু নেয় )
“নিশান : ( সবার সামনে নিশি কে নিয়ে এসে ) সবার সাথে কথা আছে আমার।
“আরিয়ান : নিশান!
“আরিফা : নিশি, ভাইয়া কি বলবেন।
“আরশিয়া : তা বলার পরে বলিস, এখন গিয়ে তৈরি হয়ে নে। কিছুক্ষণ পর মানুষ আসবে, গায়ে হলুদ শুরু হবে। আর নিশি মা.. তুমি এখনও তৈরি হও নি।
“নিশান : মা নিশি তৈরি হবে না।
“ফুপি : এ কেমন কথা বিয়ে হবে আর তৈরি হবে না।
“তিশা : মম আগে শোন তো নিশান কি বলে?
“আরশিয়া : কি বলছিস এসব, আর তুই নিশি কে এভাবে ধরে রেখেছিস কেন?
“নিশান : ( নিশি কে ছিটকে সামনে ফেলে ) বিয়ে করবো না আমি এই মেয়েটা কে।
“আরশিয়া : ( নিশি কে এসে ধরে ) পাগল হয়ে গেছিস তুই কি বলছিস?
“আরিয়ান : নিশান কি হয়েছে তোর?
“আরিফা : ( নিশি’র পাশে এসে দাঁড়ায় )
“নিশান : যা বলছি ঠিক বলছি, ডির্ভোস হয়ে গেছে আমাদের, ডির্ভোস চেয়েছিল ও আর আমি দিয়েদিয়েছি, মুক্তি দিয়েছি ওকে। আর আমি বিয়ে করব, বিয়ে হবে। কিন্তু নিশি’র সাথে না আমার আর তিশা’র বিয়ে হবে। ( নিশি’র দিকে তাকিয়ে )
“আরশিয়া : নিশান!
“নিশি : মা প্লিজ…
“আরশিয়া : কিন্তু নিশি!
“নিশি : উনি যদি এটাতে খুশি থাকেন তাহলে আমার আর কিছু বলার নেই।
“আরিফা : কিন্তু এটা হয় না, তোদের ডির্ভোস লিগালি এখনো ইস্যু হয় নি।
“নিশি : যেখানে সম্পর্ক ঠিক নেই সেখানে আর এসবের কি মূল্য আছে বল!
“আরিফা : কিন্তু নিশি!
“নিশি : ব্যস অনেক হয়েছে আর না। উনি যাকে বিয়ে করতে চায় করতে দে, আর মা আপনি উনার পছন্দ মতো মেয়েকেই তৈরি করুন বিয়ের জন্য ( নিশানের দিকে তাকিয়ে )
“নিশান : ( নিশি’র দিক থেকে মুখ ফিরিয়ে উপরে চলে যায় )
“তিশা আর ফুপি : ( দু’জনের মুখেই জয়ের হাসি )
.
নিশান চলে যাওয়াতে নিশি ও বের হয়ে যায় বাড়ি থেকে, থাকবে না আর এই বাড়িতে সে।নিশি বের হলেই তিশা নিশি’র পিছু পিছু যায়। সে নিশি কে ডাক দেয়…
“তিশা : ( নিশি কে জরিয়ে ) Thank you.
“নিশি : ( অনেকটা অবাক হয় )
“তিশা : দেখো আমার বেশি কিছু করতেই হয় নি। যা করার তুমি করলে!
“নিশি : মানে…
“তিশা : নিশান আমাকে জরিয়ে ধরেছিল ছিল ঠিকই কিন্তু তা শুধু আবেগের বসে আর কিছু না, তোমাকে ডির্ভোস দেওয়ার পর অনেকটা ইমোশনাল হয়ে গেছিল আমি শুধু ওকে একটু সান্তনা দিচ্ছিলাম আর বাকি কাজ তো তুমি করলে। যাই হোক তোমার আর আমার কথা এখানেই শেষ আশা করছি আর দেখা হবে না আমাদের।
“নিশি : সেটা সময় বলবে…
“তিশা : বাহ এখনও এতো তেজ! বলতে হবে।
“নিশি : বিয়ের জন্য অনেক শুভেচ্ছা রইল।
.
বলেই চলে যায় নিশি। তিশা খানিকটা অবাক হলেও পরে আর এতো ভাবে না এইসব নিয়ে। এখন তার ভাবনা শুধু নিশান। নিশানের সাথে বিয়ে নিয়ে।
তিশা নাচতে নাচতে ভিতরে যায়। দেখে সবাই চুপচাপ। সে হুট করেই গান বাজানো শুরু করে, সবাই অবাক হয়ে তার দিকে তাকিয়ে আছে।
“তিশা : বিয়ে আমার, এরকম সবাই মরা মরা হয়ে বসে থাকলে কি করে হবে।
“আরিফা : দেখো তুমি.. whatever. তুমি কি করে ভাবতে পারলে যে ভাইয়া তোমাকেই বিয়ে করবে। কোনো মতে না। ভাইয়া এখন রেগে আছে তাই এমন দেখবে সব ঠিক হয়ে কিছুক্ষণ পর…
“ফুপি : কিছু ঠিক হবে না গো মেয়ে… দেখে আসলাম নিশি তৈরি হচ্ছে তাই তোমাদের ও বলছি তৈরি হয়ে নাও।
“তিশা : মম আমি কি পরবো।
“ফুপি : ওটাই যেটা বউয়ের জন্য আনা হয়েছে!
“তিশা : আচ্ছা। চলো আমাকে তৈরি করিয়ে দাও।
“আরিফা : ( আরিয়ান এর দিকে তাকায় )
“আরিয়ান : চলো ওপরে, নিশানের সাথে কথা বলবো।
“আরিফা : হুম!
“আরশিয়া : আমিও যাবো…
“আরিয়ান : হ্যাঁ আন্টি চলুন আপনি।
.
আরশিয়া, আরিফা, আরিয়ান তিন জন’ই যায় নিশানের সাথে কথা বলতে কিন্তু কোনো লাভ হয় না। ব্যর্থ হয়ে তারা বিয়ের আয়োজন করতে থাকে।
এসবের মধ্যে জিসান ছিল না, সে বাড়িতে এসে এসব শুনে অবাক হয়ে যায়। তার সাথে রৌদ্দুর আর মেহেদীও।
তিশা আজ অনেক খুশি, হলুদ শাড়ি পরে বসে আছে স্টেজে । গায়ে হলুদ হচ্ছে তার। তার পাশেই আরিফা, আজ তার গায়ে হলুদ কিন্তু তার মন মটেও ভালো না।থাকবে বা কি করে তার বেস্ট ফ্রেন্ড’র বিয়ে ভাঙছে আর তার বিয়ে হচ্ছে। মুড অফ করেই বসে আছে সে।
এদিকে নিশান হলুদ রঙের পাঞ্জাবি পরে আছে, তার সাথে আরিয়ান। অনেক বোঝাচ্ছে তাকে কিন্তু সে কিছুই বুঝতে চাইছে না। এদিকে মেহমান’রা প্রায় সবাই চলে এসেছে। যেহেতু নিশি আগের বিয়েতে পালিয়েছে তাই তাকে সেরকম ভাবে কেউ চিনে না তবুও তাদের সমালোচনা কমে না। সবাই কথা বলে যাচ্ছে আগের বউ কে নাকি ডির্ভোস দিয়েছে নিশান এরকম আরো কতো কথা।
গায়ে হলুদ শুরু হয়ে গেছে, তিশা কে হলুদ লাগাতে যাবে এমন সময় জিসান রৌদ্দুর, মেহেদী আরো কতোজন ছেলেকে নিয়ে গান গাইতে শুরু করে…..
Ye kudiyaan nashe di pudiyaan
Ye munde gali de gunde
Ye kudiyaan nashe di pudiyaan
Ye munde gali de gunde
Nashe di pudiyaan
Gali de gunde..
( জিসান নাচতে শুরু করে , তার সাথে মেহেদী আর রৌদ্দুরও )
O.. o..
Mehndi laga rakhna
Doli saja ke rakhna
Mehndi laga rakhna
Doli saja ke rakhna
Lene tujhe o gori
Aayenge tere sajna
Mehndi laga rakhna
Doli saja ke rakhna
Oh.. ho.. oh.. ho..
( সবাই চুপ হয়ে যায় কারন কোনো মেয়ে নেই গান গাওয়ার জন্য। হুট করেই জিসান একটা বাঁকা হাসি দিয়ে মাথায় হাত দেয়। তখন একটা মেয়ে গান গেয়ে ওঠে.. সবাই তার দিকে তাকায়। মেয়েটার পিছ দেখা যাচ্ছে। মেয়েটা গান গেয়ে নাচতে শুরু করে। তারপর সামনে ফিরে। সবাই তাকিয়ে আছে তার দিকে,নিশানের চোখ বড় বড় দেখছে তাকে। সে আর কেউ না নিশি। আরিফা নিশি কে দেখে সেই লেভেলের খুশি হয়। তার সাথে বাকি সবাই ও। তিশা আর ফুপি তো ভুত দেখার মতো লাফিয়ে ওঠে )
O.. aa..
Sahra sajake rakhna
Chehra chhupake rakhna
Sahra sajake rakhna
Chehra chhupake rakhna
Yeh dil ki baat apne
Dil mein dabake rakhna
Sahra sajake rakhna
Chehra chhupake rakhna
Mehndi laga rakhna
Doli saja ke rakhna
Hoye.. hoye.. hoye..
Hoye.. hoye.. hoye..
Bhrrru..
( জিসান আর নিশি একসাথে নাচতে থাকে। এসব দেখে নিশান রাগে ফুলতে থাকে। আরিয়ান সব দেখছে )
নিশি একটা হলুদ রঙের ঘাগড়া পরা, আর জিসান হলুদ রঙের পাঞ্জাবি। জিসানের গলায় লাল রঙের একটা ওড়না থাকে। সবাই তাকিয়ে তাদের নাচ দেখতে থাকে। )
Ud udke teri zulfein
Karti hain kya ishaare
Dil thaamke khade hain
Aashiq sabhi kanware
Chhup jaayein saari kudiyaan
Ghar mein sharamke maare
Gaanv mein aa gaye hain
Paagal shehar ke saare
Nazrein jhukake rakhna
Daaman bachake rakhna
Nazrein jhukake rakhna
Daaman bachake rakhna
Lene tujhe o gori
Aayenge tere sajna
Mehndi laga rakhna
Doli saja ke rakhna
Sahra sajake rakhna
Chehra chhupake rakhna
Oh.. ho.. oh.. ho.. aa..
( নিশি এবার তিশা’র দিকে আগায়। তিশা’র গালে প্রথম হলুদ সে লাগায়। তারপর একটা চোখ টিপ দিয়ে আরিফা’র কাছে যায়। আরিফা আর তর সয় না। সেও নিশি’র সাথে নাচতে চলে যায়। দুই বেস্ট ফ্রেন্ড মিলে এবার নাচতে থাকে। )
Main ek jawaan ladka
Tu ek haseen ladki
Ye dil machal gaya toh
Mera kusoor kya hai
Rakhna tha dil pe kaabu
Ye husn toh hai jaadu
Jaadu hi chal gaya to
Mera kusoor kya hai
( জিসান, মেহেদী,রৌদ্দুর মিলে সবাইকে নিয়ে আসে। তার সাথে নিশান আরিয়ান, তিশা কেও। সবাই মিলে একসাথে নাচতে থাকে। )
Rasta hamara takna
Darwaaza khula rakhna
Rasta hamara takna
Darwaaza khula rakhna
Lene tujhe o gori
Aayenge tere sajna
Kuchh aur ab na kehna
Kuchh aur ab na karna
Kuchh aur ab na kehna
Kuchh aur ab na karna
Yeh dil ki baat apne
Dil mein dabake rakhna
Mehndi laga rakhna
Doli saja ke rakhna
Sahra sajake rakhna
Chehra chhupake rakhna
Shava hoyyi.. hoyyi.. hoyyi..
( গানের তালে তালে খুব সুন্দর করে সবাই নাচতে থাকে। গান শেষ হলে নিশি’র মুখ চেপে কেউ নিয়ে যায়। নিশি কিছু’ই দেখতে পায় না কারন নিশিকে যেখানে রাখা হয় সেখানে পুরোটাই অন্ধকার। )
হুট করেই কারো খোঁচা খোঁচা দাঁড়ি নিশি গালে লাগে। নিশি’র তার ছোঁয়া পেয়েই বুঝতে পারছে এটা নিশান। তবুও ছাড়ানোর চেষ্টা করে। একসময় সে ছাড়া পেয়ে যায় কিন্তু তখন আর কাউকে পায় না আশপাশে।
নিশি তাকে খুঁজতে খুঁজতে বাইরে চলে আসে তবুও তাকে পায় না।
হঠাৎ করেই কারো সাথে ধাক্কা খায় নিশি। তাকিয়ে দেখে আরিফা।
“আরিফা : নিশি তুই এখানে, জানিস কখন থেকে তোকে খুঁজছি!
“নিশি : আসলে আমি!
“আরিফা : তোর গালে হলুদ লাগালো কে!
“নিশি : হলুদ! ( গালে হাত দিয়ে দেখে আসলেই হলুদ , মনে পড়ে যায় কিছুক্ষণ আগের ঘটনা ) ওহ্ এটা আমি লাগিয়েছি চল এখন।
“আরিফা : নিশি তুই ঠিক আছিস তো।
“নিশি : আরে আমি একদম ঠিক আছি। আর এখানে আমি তোর জন্য এসেছি কারণ আমি চাই না আমার জন্য তোর বিয়ের মুড খারাপ হোক। দেখিস বেস্ট বিয়ে হবে তোর।
“আরিফা : আমি জানি। লাভ ইউ ইয়ার।
“নিশি : লাভ ইউ টু চল।
“আরিফা : হুম।
.
এরকম ভাবেই মজা মাস্তি করে কাটে গায়ে হলুদের রাত। সবাই অনেক মজা করে কিন্তু নিশান আর নিশি আর মুখোমুখি হয় নি এর মধ্যে। রাতে জিসান নিশি কে বাসায় দিয়ে আসে। আরিয়ান আর আরিফা ওই বাড়িতে’ই থাকে। কাল নিশান আর তিশা , আরিয়ান আর আরিফা’র বিয়ে হবে।
#চলবে….
আগের পর্বের লিংক
https://www.facebook.com/groups/371586494563129/permalink/401894238199021/
গল্পটা হঠাৎ করে শেষ হয়ে গেল। চলবে লেখা থাকলেও ৩৮ তম পর্বের পরে আর কোনো পর্ব পেলাম না। চরম একটা উত্তেজনাপূর্ণ অবস্থায় ৩৮ তম পর্বটা শেষ করলাম। গল্পের শেষটা জানার জন্য মন খুবই আনচান করছে। লেখিকাকে একান্ত অনুরোধ করছি গল্পের সমাপ্তির পর্বগুলো দেয়ার জন্য। অত্যন্ত চমৎকার একটি গল্প লেখার জন্য লেখিকাকে ধন্যবাদ।
আবারও লিখছি। আমি অভ্রভেদী প্রণয় গল্পের ৩৮ তম পর্বের পরের সমাপ্তি পর্যন্ত পর্বগুলো চাচ্ছি।