আমার পাপের জীবনি পর্ব-২ ৩

0
2057

আমার পাপের জীবনি
সত্য ঘটনা অবলম্বনে
দ্বিতীয় ও তৃতীয় খন্ড
Nusrat Haq..

দুলাভাইকে ভালোবাসার আকুলতা দিন দিন বাড়তে থাকে।
তাকে অনেক বেশি কেয়ার করা শুরু করলাম। আপুর চেয়ে অনেক বেশি।।
এমনকি সে বাথরুমে ঢুকলে তার গায়ে পিঠে সাবান মেখে দিতাম।অনেক সময় আপু দুলাভাই রোমান্স করলে আমি লুকিয়ে লুকিয়ে দেখতাম।
মাঝে মাঝে ঘুমিয়ে গেলে দুলাভাই উনাকে চুমু দিতাম৷
একদিন আপু বাচ্চা হওয়ার জন্য স্বপ্নের ওষুধ খেতে আমাদের গ্রামে যায়।
সকালে যায় বিকালে চলে আসবে।।
দুলাভাই সাধারণত একটু দেরি করে ঘুম থেকে উঠে ১১ টা কিংবা ১২ টার দিকে উঠে৷
তো দুলাভাই যখন ঘুমাচ্ছিলো আমি গিয়ে দুলাভাইকে চুমু দি।
তো দুলাভাই আমাকে জড়িয়ে ধরে।
চোখ বন্ধ অবস্থাতেই দুলাভাই আমাকে আপু মনে করে উনার ঠোঁট জোড়া দিয়ে আমার ঠোঁট গুলো আবদ্ধ করে নেই।
আমি উূ করতেই দুলাভাই চোখ খুললেই আমাকে দেখেই জোরে ধাক্কা দিয়ে বলে তুমি এখানে।
আমি কিছু না বলে ও রুম থেকে অন্যরুমে এসে বসে পড়ি।
কতক্ষণ দুলাভাই আমাকে নাস্তা দিতে বলে।
তো আমি তাকে নাস্তা দি।
তখন সে আমাকে বলে কাজ টা কি ঠিক হয়েছে।

আমি– ভাইয়া আমি আপনাকে ভালোবেসে ফেলেছি।
দুলাভাই– পাগল তুমি।
আমি– ভাইয়া ভালোবেসে ফেলেছি আপনাকে এত কিছু বুঝি না আমি।।
দুলাভাই– তোমার বোনে যদি ব্যাপার টা জানে কি হবে বলতে পারো তুমি।।
আমি– যা হওয়ার হোক আমি কি করবো বলুন।। ভালোবেসে ফেলেছি তো।
দুলাভাই– সত্যি কি তাই।
আমি– হু।
দুলাভাই — আমার জন্য কি করতে পারবে।।
আমি– আপনার জন্য সব পারবো।
দুলাভাই– তোমাকে কাছে পেতে চাই।।
আমি–হু আমি ও আপনার বাচ্চার মা হতে চাই। আপা তো এখনও একটা বাচ্চা ও দিতো পারলো না আপনাকে।
দুলাভাই– তাহলে তুমি দাও৷ যেদিন তুমি আমাকে একটা বাচ্চা দিতে পারবে আমি যদি শুনি তুমি গর্ভবতী তাহলে সাথে সাথে বিয়ে করবো তোমাকে৷

আমি– আপনাকে পাওয়ার জন্য সব করতে পারি আমি।।
দুলাভাই — কাছে এসো তাহলে।

এ বলে সে আমাকে জড়িয়ে ধরলো। আমার ঠোঁট জোড়া তার মধ্যে আবদ্ধ করলো। আমাকে নিয়ে গেলো অতল গভীর সমুদ্র। যেখানে শুধু আমরা ২ জন দুজনার শ্বাস-প্রশ্বাসের গরম বাতাস একজনের টা আরেক জন পাচ্ছি লাম।।

আমার জীবনে তিনি ১ম পুরুষ হওয়াই আমি খুব ব্যাথা পাচ্ছি লাম। কিন্তুু এগুলো উপেক্ষা করে ও আমি তাকে কাছে পাওয়ার আনন্দে বিভোর।

আর মনে মনে স্বপ্ন বুনে ছিলাম এ সংসার আর কিছু দিন পর আমার হবে।
আমার পরিবার যদি আমাকে বিয়ে দেয় ও না কিন্তুু দুলাভাই এর মতো এত বড়লোক ছেলের কাছে দিতে পারবে না।

রাতে আপা আসলো।
আপাকে জিজ্ঞেস করছি আপা ওষুধ খেয়েছো।
আপা– হু রে খেয়েছি। দোয়া করিস আল্লাহ যেনো আমাকে এবার একটা বাচ্চা দান করে।
আমি– (মনে মনে বললাম আল্লাহ যেন কখনও তোমাকে বাচ্চা দান না করে)। জ্বি বোন দোয়াত সবসময় করি।

আপা– তোর দুলাভাই কই খেয়েছে।
আমি– বাহিরে গেছে আপা হু খেয়েছে।
আপা — খুব ক্লান্তরে আমি আজকে। ভাত খেয়ে ঘুৃমাবো। কয়টা ভাত বেড়ে দে। তোর দুলাভাই আসলে দরজা খুলে ভাত বেড়ে দিস।

আমি- আচ্ছা।

আপাকে ভাত বেড়ে দিলাম। আপা ভাত খেয়ে ঘুমাতে গেলো।
রাত ১০ টার দিকে দুলাভাই আসলো।
ভাইয়াকে বললাম ভাত দি।
তিনি বললেন হু দাও।
আমি ভাত দিলাম। তিনি ভাত খাচ্ছেন আর আমি তার পাশে বসে আছি। তাকে বললাম আমাকে কয়েকলোকমা খাইয়ে দিন।

সে ১ম রাজি হলো না কিন্তুু তারপরেও দিলো।
আমি তাকে বললাম আমাকে কিছু টাকা দিন জামা কিনবো জামা নেই।

দুলাভাই– তাহলে আজ রাতে দরজা খোলা রেখো।
আমি– আচ্ছা।
তিনি আমাকে ২ হাজার টাকা দিলেন।
রাতে আমি দরজা খোলা রাখলাম গভীর রাতে তিনি আমার রুমে আসলেন।
কিন্তুু আমার পিরিয়ড হয়ে যাওয়াতে তার সাথে আর কিছু হলো না।

পিরিয়ড হলে সাধারণত প্যাড এর কথা আপাকে বলি।
আপা দুলাভাইকে দিয়ে আনাই।
কিন্তুু পরেরদিন দুলাভাইকে বের হওয়ার সময় বললাম আসার সময় আমার জন্য প্যাড নিয়ে আসিয়েন।

তিনি রাতে ঘরে ফেরার সময় ২ প্যাকেট প্যাড আনলেন।

ইদানিং আপাকে দুলাভাই এর সাথে বেশি সময় কাটাতে দি না।
দুলাভাই এর পাশে গেলে আপাকে বিভিন্ন অযুহাতে বিজি রাখার চেষ্টা করি।
দুলাভাইয়কে তো আপা না থাকলে নাম ধরে ডাকি। নিজে থেকে তাকে চুমু দি।
আসলে আমার হিতাহিত বোধ টুকু পযন্ত চলেগিয়েছে৷

দুলাভাইকে বের হওয়ার সময় এটা ওটা আনতে বলি আর তিনি ও নিয়ে আসেন।
এমনকি টাকা পয়সা ও নি।

পিরিয়ড শেষ হয়। তার সাথে প্রায়ই আমার শারীরিক সম্পর্ক হয় আপার অগোচরে।
তার সাথে আপার প্রায় সময়ই খুঁটি নাটি বিষয় নিয়ে ঝগড়া বাঁধিয়ে দি।
যা আপা বিন্দু মাএ বুঝতে পারে না কাজটা আমি করি।
দুলাভাই যখন রাতে চুপিচুপি আমার কাছে আসে তখন দুলাভাইকে বলি আপা তো সারা দিন কোন কাজই করে না সারাদিন শুয়ে থাকে।

আর আপনার পরিবার এর নামে আমার কাছে বদনামি করে।
যদি ও এগুলো মিথ্যা কথা। প্রায়ই সময়ই দুলাভাইর কান আপার নামে বিষিয়ে তুলি।
আর দুলাভাই ইদানীং আমাতে খুব বিভোর হয়ে গিয়েছে।
কিন্তুু আমাকে বিয়ে করছে না।
আমি কনসিভ করার চেষ্টা ও করছি।

একবার দুলাভাই এর সাথে আপার ঝগড়া হলে আপা রাগ করে আমার এক খালার বাসায় চলে যায়। আমাকে যেতে বলে আমি অসুস্থতার অযুহাত দিয়ে যাই না।
তখন আমার আর দুলাভাই এর সময়টা খুব ভালোকেটেছে৷
আপার রুমেই থাকতাম আমি৷ আপার যত রকমের শাড়ি আছে সব পড়তাম ।
রাতে ও এক সাথে ঘুমাতাম।
দুলাভাই তো আমাকে সারা রাত ঘুমাতে ও দিতো না।
শুধু জালাতন করতো।
মনে মনে চাইতাম আপা আর কোন দিক না আসুক।

কিন্তুু বিধিবাম ৫ দিন পর আবার চলে আসে আমার সুখ টা ও শেষ।

আমার পাপের জীবনি
সত্য ঘটনা অবলম্বনে
৩য় খন্ড
Nusrat Haq

আপা আসার পর আমাকে কান্না করে করে বলতে লাগলেন তোর দুলাভাই অনেক বেশি বদলে গেছে। আগে এমন ছিলো না। কি হয়েছে বুঝতেছিনা৷

আমি বললাম — কি জানি আমি ও কিছু বুঝতেছি।

অতঃপর আপার সাথে সংসারিক কাজ কর্মে লেগে পড়লাম।

আপা প্রায় সময়ই বলতো যদি একটা বাচ্চা হতো তাহলে হয়তো সব ঠিক হয়ে যেতো।

রাতে দুলাভাই ঘরে আসলে আপা দুলাভাইকে জড়িয়ে ধরে কান্না করে দেয়।
তুমি কেন এমন করছো আগে তো এমন ছিলে না।
কি হয়েছে তোমার আমার কোথায় দোষ একটু বলোত।

দুলাভাই– ছাড়তো এত ডং ভালো লাগছে না।

দুলাভাই রুমে চলে যায়। আপা ও দুলাভাইর পেছন পেছন যায়।
আমি তাদের রুমের বাহিরে কাজের অযুহাতে তাদের কথা আড়ি পেতে শুনছি।।

আপা– আগে আমাকে বুকে জড়িয়ে রাখতে। রাতে আমাকে জড়িয়ে ধরে না ঘুমালে নাকি তোমার ঘুম আসতো না। সেই তুমি এখন আমাকে একটু ও জড়িয়ে কেন ধরো না।

দুলাভাই– এতদিনে একটা বাচ্চা ও তো দিতে পারো নি।
ভালো লাগে না তোমার।

অতঃপর দুলাভাই আমাকে ডেকে ভাত দিতো বললও।
আমি টেবিলে ভাত বেড়ে দিলাম দুলাভাই কে৷

আপা দাঁড়িয়ে ছিলো তাই আর কিছু বলিনি৷ সে রাতে দুলাভাই আর আসলো না আমার রুমে।

আপা-দুলাভাইর ঝড় ঝামেলাই কেটে গেলো আরো ২ মাস।
২ মাস পর জানতে পারি আমি প্রেগন্যান্ট।।
সাথে সাথে শিমুল মানে আমার দুলাভাইকে জানাই।
তিনি আমাকে বাসা থেকে আপার কাছে মিথ্যা অযুহাত দিয়ে বের করে ডাক্তার কাছে নিয়ে গেলেন।
পরীক্ষা করার দুলাভাই সিউর হয় আমি আসলেই প্রেগন্যান্ট।।
এবার দুলাভাইকে আমি প্রেশার দিলাম বিয়ে করার জন্য।
তিনি ভয় পাচ্ছিলেন আমাকে বিয়ে করতে। কিন্তুু তারপরে ও সেদিন কাজি অফিসে গিয়ে তার সাথে আমার ৭০ হাজার টাকা দেনমোহরে বিয়ে হয়।
আমাকে একটা সোনার নাকফুল একজোড়া কানের দুল আর একটা চেইন কিনে দেয়। বিয়েতে তার কতগুলো ছোট ভাই সাক্ষী হিসেবে ছিলেন।। ওহ আমি শাড়ী পড়ে ছিলাম। কারণ বিয়েটাতো আমার ১ম ছিলো।

বাসায় আসার পর ১ম এ দুলাভাই ঘরে ঢুকে। আপা রান্না ঘরে কাজ করছিলো।
দুলাভাইকে দেখেই আপা বললও এত দেরি হলো। হাত মুখ ধুয়ে নাও তোমরা আমি ভাত দিচ্ছি।

দুলাভাই এর পিছনে আমি ঢুকলাম৷
আপা আমাকে দেখে বললও কিরে শাড়ী পড়েছিস কাহিনী কি।

দুলাভাই তখন আপাকে বললও আমরা বিয়ে করেছি।

আপা — কি বলছো।

দুলাভাই — হু আমি ওকে বিয়ে করেছি। ও গর্ভবতী। আমার সন্তানের মা।

আপা– মানে কি এই তুই বল কি হয়েছে।

আমি মাথা নিচু করে দাড়িয়ে আছি।

দুলাভাই– তোমরা দুবোন মিলেমিশে থাকো এ সংসারে তুমি তো আর বাচ্চা দিতে পারছো না।
আপা– ছি ছি তুমি এত জঘন্য।। শেষে কিনা আমার বোনকে।

আরে তোমাকে কি বলছি তুমি তো পরের ছেলে আর আমার নিজের আপন বোন আমার সংসারে আগুন জ্বালালো।
আমি এত দিন যাকে বিশ্বাস করেছি আমার নিজের আপন বোন যাকে নিজে না পড়ে তাকে পড়িয়েছি খাইয়েছি দিনের পর দিন রেখেছি সেই বোন আমার বুকে ছুরি মারতে একটু ও হাত কাঁপলো না।

হে রে তোদের কতদিনের সম্পর্ক..
দুলাভাই — তোমার জেনে লাভ নাই পথ ছাড়ো৷
দুলাভাই নিজের রুমে চলে গেলেন আর আমি ও নিজের রুমে চলে আসলাম।

আপা আমার পিছন পিছন এসে বললও কয় দিনের সম্পর্ক তোদের..
আমি– শিমুল থেকে জিজ্ঞেস করো৷

বাহ বাহ নাম ধরে ও তো ডাকছোস দেখছি।
আমি– জামাইকে নাম ধরেই ডাকে।

আপা– আচ্ছা তোর লজ্জা করে নি আমার সংসার ভাঙতে।
আমি– শিমুল কে জিজ্ঞেস করো।

আপা আমার গালে চড় মারে।
আমি চিৎকার করে কান্না করে উঠে বলি খবরদার আমাকে মারবি তোকে কোপাবো।
আমি গর্ভবতী।।

শিমুল রুম থেকে বেরিয়ে এসে বললও তুমি ওরে মারছো কেন। দুজনে মিলেমিশে থাকতে পারলে থাকো না হলে রাস্তা মাপো।
আমি ঝামেলা চাইনা। অচল মাল।।

আপা সাথে সাথে কান্না করে দিয়ে বললও তোদের এসব কুকীর্তি আজ বহুদিন ধরে চলছে বুঝতে পেরেছি।।
আল্লাহ তোদের বিচার করুক। তোদের মতো খারাপ প্রতারক দের সাথে আমি আর না।
আর শিমুল তুই জানোয়ার আমাকে ডিভোর্স দিবি।

এ বলে আপা তার রুমে গেলো। সে তার গহনা আর কয়েকটা জামা কাপড় নিয়ে বেরিয়ে গেলো।
কোথায় গেলো সেটা আর জানি না।

আপা চলে যাওয়ার পর খুব ভালোই সময় যাচ্ছিলো আমাদের। শিমুল আমাকে খুব কেয়ার করতো৷

—-+++——–++++++——-+++——-

আমি কখনও কল্পনা ও করতে পারিনি নিজের বোন আমার সাথে এ ভাবে প্রতারণা করবে৷
সত্যি কল্পনার বাহিরে ছিলো৷
এত দিন ঘরে আমি কাল সাপ পুষেছি দুধ কলা দিয়ে।
উঠলাম দুর– সম্পর্কের এক ভাবির ঘরে।ভাবিকে সব বললাম। ভাবির আবার ৩ মেয়ে তার স্বামী মারা গেছে।
ভাবী আমাকে বললও যতদিন ইচ্ছে থাকো।
কিন্তুু ভাবীর কাছে থাকলাম না বেশি দিন। ৭ দিন এর মতো থেকে একটা বাসা ভাড়া নি।
আমার মোটামুটি ১০ ভরির মতো গহনা ছিলো। ১ ভরি বিক্রি করে বাসা ভাড়া সহ যাবতীয় সব খরচ করি৷
মানুষিক ভাবে খুব ভেঙে পড়েছিলাম।
কিন্তুু ভাবির মেয়ে গুলো এত ভালো ছিলো বলার মতো না।
ভাবিটার পাশেই বাসা ভাড়া নি। তারা ও সময় টাতে আমাকে পুরোপুরি মানুষিক সাপোর্ট দেয়।

কি করবো কিছু বুঝতেছিলাম না। কারণ কিছু একটা তো আমাকে করে খেতে হবে।
রাতে আমার ঘুম আসতো না ঘুমের ওষুধ খেয়ে খেয়ে ঘুমাতাম।
বাসার তেমন কারো সাথে যোগাযোগ করিনি৷ মাঝে মাঝে মাকে কল দিতাম।

অবশেষে অনেক চিন্তা ভাবনা করে কিছু জমানো টাকা আর কিছু গহনা বিক্রি করে একটা দোকান ভাড়া নিয়ে কসমেটিকস এর দোকান দিলাম।
ভাবির মেয়েরা এ ব্যাপারে আমাকে অনেক সাহায্য করেছে।

কেটে যায় ৩ মাস আমি ধীরে ধীরে ওই জানোয়ার টাকে ভুলতে শুরু করি।
ব্যবসা আমার খুব ভালো চলছিলো। সারাদিন নিজেকে কাজের মাঝে ডুবিয়ে রাখতাম।

——————————
আপা চলে যাওয়ার পর সুখেই সংসার করছিলাম৷
শিমুলকে খুব চাপ দিচ্ছিলাম আপাকে ডিভোর্স দেওয়ার জন্য৷
কিন্তুু সে সেটা করছিলো না৷
আমি তাকে অনেক আত্মহত্যার ভয় দেখালে তখন সে আমাদের বিয়ের ৫ মাস পর আপাকে ডিভোর্স দেয়।
যা কার্যকর হতে ৩ মাস সময় লাগে।

৯ মাস পর আমার একটা ছেলে হয় খুব সুন্দর। শিমুল খুব খুশি আমার ছেলে হওয়াতে।

চলবে।।।।

সকলে রিয়েক্ট কমেন্ট করে সাথেই থাকুন। ভালো সাড়া পেলে পরবর্তী পর্ব শিঘ্রই পোস্ট করা হবে।

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here