#ধর্মের_দেয়াল
-নাফিসা মুনতাহা পরী
পর্বঃ ১৯
– নাফিসার এমন আচরনে রুপ just মুগ্ধ। এই
মেয়ের বাচ্চামো ভাবগুলো just পাগল
করে দেয়।
– আমি ঝর্নার পানিতে নেমে যাই। ইশ্
এত্ত ভাল লাগছে কেন আজ আমার। উমহু
জানিনা।
– আমার পানিতে নামা দেখে রুপ ও
নামে।
– আমার কাছে এসে বলে কি ভয়
লাগছে না! যদি কেউ পা ধরে টেনে
নিয়ে যায়?
– ভয় দেখান কেন?
– তুমি আবার ভয় পাও?
– আমি রুপের গায়ে পানি ছিটিয়ে
দিয়ে বললাম একদম ভয় পাইনা।
– রুপ বলল দুষ্টমি হচ্ছে হুম?
– ইয়ে দুষ্টমি নেহি ইয়ে মহব্বত।
– আমি রুমান্টিক গান শুরু করে দিলাম
.
.
.
– মেরি পেহেলি মহব্বত হে
মেরি পেহেলি চাহাত হে
মেরি ইতনিসি হাসরত হে
গলে লাগ যানা আ আ
সুলগি সুলগি বাদল হে
উলঝে উলঝে আবন হে
বারতি যাতি এ তানকি পিয়াস
পেহেকি পেহেকি এ রাতে
মেহেকি মেহেকি এ ছাসে
রেহানা রেহানা এ দিলকি পাস
—————–
– বাহ্ তুমিতো বেশ nice song করতে পার।
– yha my sweetheart…
– আমি পানির মধ্য রুপের গলা জড়ায়ে
দাড়িয়ে আছি।
– রুপ বলল চল তোমায় একটা place নিয়ে
যাই।
– আমি ওর কথার কোন জবাব না দিয়ে
বললাম আচ্ছা হুযুর যে বলল আমাদের
মিলন সম্ভব না তাহলে আমাদের
টোনা টুনি কই থেকে আসবে।
– সেটা তোমায় ভাবতে হবে না বলে
আমাকে নিয়ে just ভানিস হয়ে গেল।
– একটা রুম অনেক সুন্দর করে সাজানো
তার মধ্য চলে আসলাম আমরা। আমাকে
একটা ড্রেস দিয়ে বলল যাও চেঞ্জ করে
আস।
– আমি চেঞ্জ করে আসলাম এর মাঝে ও
চেঞ্জ করে ফেলেছে ওর পোষাক।
– আমি বললাম এটা কোন জায়গা?
– রুপ বলল এটা আমার মায়া বলে তৈরি
করা। যেখানে আমি ছাড়া কেউ
ঢুকতে বা বের হতে পারবেনা।
– অহ তারমানে এখানে just আপনিই
রাজা।
– হুম আর আমার queen তুমি।
– আসো তোমায় কিছু দেখাই।
– ল্যাপটপ on করল রুপ।
– এই ল্যাপটপ টা তো আমার কাছে ছিল
আপনার কাছে কই থেকে গেল।
– বোকার মত কেন কথা বল। আমি সব
পারি।
– আমার মায়ের দেওয়া ২ টা সিডির
মধ্য একটা on করল ও।
– আমার মা! এই প্রথম তাকে দেখছি।
– বাবা আর মা একসাথে দাড়িয়ে
থাকার দৃশ্য। আমার চোখ দিয়ে পানি
ঝড়ে চলছে।
– আমার মা আমাকে ভাঙ্গা ভাঙ্গা
বাংলায় বলছে hlw my baby নাফিসা।
কেমন আছো আমার baby.
– রুপ বলল বাহ্ আমার শাশুড়ি তোহ সেই
সুন্দর ছিল। এমনি শশুড় মশাই ওনাকে পরী
যেনেও বিয়ে করেছে!
– আমি রুপের পিঠে একটা আলতে
থাবা দিয়ে বললাম এই কি বলছন আমার
মা পরী ছিল?
– রুপ চুপ করে গেল। আমার কথার কোন
response দিল না।
– আমি ভাবলাম রুপ আমার সাথে হয়ত
মজা করছে।
– বাবা আর মার অনেক স্মৃতি দিয়ে
আটকানো ছিল সিডিটি।
– প্রায় ১৫ মিনিটের ভিডিও ছিল।
.
.
– আমার জন্য যে আরও surprise ছিল আমি
কল্পনাতেও ভাবিনি।
– রুপ ২য় সিডি অন করল।
– মা বলল hey baby I am angel.
বলেই তার বিশাল সাদা ডানা
মেলে ধরল।
– আমি just থমকে গেলাম। আমার মা
পরী ছিল!
– আমি রুপের দিকে তাকাতেই ও
হেসে ভ্রু নাচাল।
– তারমানে রুপ আগে থেকে জানত। মা
আরও সব কি জানি ভাষায় কথা বলতে
লাগল। যা আমার বোধ গম্য নয়।
– রুপ খুব মনযোগ সহকারে শুনছে। আর আমি
বসে দেখছি।
– আমার মা একজন বিদেশী নারী ছিল
সেটা জানতাম কিন্তু কানাডিয়ান
পরী ছিল সেটা জানা ছিল না।
– দেখা শেষ হলে আমি কাদতে
লাগলাম। আমি যে আমার বাবা-
মাকে জিবনে বুদ্ধী দশায় ছুয়েও
দেখেনি।
– আমার মায়ের চুলগুলো ছিল হালকা
সোনালী রঙ্গের আর অনেক বড় বড়।
– মা ও বাবাকে একসাথে কত্ত খুশি
দেখাচ্ছিল।
– আমি রুপ কে রললাম রুপ তুমি কি জান!
আমার বাবা- মাকে মেরে ফেলা
হয়েছিল?
– রুপ বলল হুম জানি।
– কারা ছিল!
– তুমি নিজেই জানতে পারবা একসময়
বলে একঝটকায় ওর বুকে নিয়ে রুম থেকে
বের হয়ে আকাশে শূন্যতে ভাসতে
লাগল।
– রুপ বলল আমি তোমার সাথে কিছু করব।
তোমার খুব কষ্ট হবে কিন্তু এটা করা
দরকার।
-আমি বললাম কি করতে হবে।
.
.
.
– w8 দেখাচ্ছি বলে চট করে আমি কিছু
বোঝার আগেই আমার হাত কেটে
ফেলল।
– আমি আহ্ করে উঠলাম। সেদিকে ওর
খেয়াল নেই। ও ওর কাজে ব্যস্ত।
– এবার রুপ নিজেই নিজের হাত কাটল।
– ২জনের হাত দিয়েই ঝর ঝর করে রক্ত
পড়তে লাগল।
– একটা সময় রক্ত পড়া বন্ধ হল এবং রক্ত
গুলো শূন্যই ভাসতে থাকল।
– রক্ত গুলো মোট ৪ টা ভাগ হয়ে গিয়ে
আমার রক্ত রুপের শরীরের মধ্য ঢুকে গেল
এবং রুপের রক্ত আমার শরীরে ঢুকল। আর ২
ভাগ একে আপরে রক্ত ভক্ষণ করে
ভ্যানিস হয়ে গেল।
– আমাদের হাত আবার স্বাভাবিক হয়ে
গেল।
– রুপ বলল মৃত্যু ছাড়া আমাদের কেউ
আলাদা করতে পারবে না। আমার কিছু
হয়ে গেলেও যাতে পরিস্থিতি তুমি
সামাল দিতে পার সেই ব্যবস্থা।
– আমি বললাম আপনার কি হবে হুম?
– তুমি যেহেতু আমার wife তাই তোমার
জানা দরকার।
– আমার সিক্স সেন্স বলছে আমাদের
সামনে বড় বিপদ। আর তুমি কখনও
কাইফের সাথে কথা বলবা না। যতই
friendly হকনা কেন ও।
– আমি আগা মাথা কিছুই বুঝলাম না ও
কি বলছে সব। এখানে কাইফ sir আসল কইত
থাইকা।
– রুপ একটু হেসে বলল আজ আমাদের বাসর
রাত না!
– আমি কিছুটা লজ্জা পেয়ে নিচে
তাকিয়ে মুচকি হাসলাম।
– ওরে আমার লজ্জাবতী, কেশবতী,
মিষ্টি বউ! এত লজ্জা কেন হুম।
– রুপ আবার বলল আমাদের শারিরিক
মিলন না হলে তো কি হইছে চোখের
মিলন ঘটাতে পারবতো বলেই আমাকে
নিয়ে নিচে নামল।
– আমি ওর কথা কিছুই বুঝতে পারছিনা।
.
.
– রুপ ওর ২ পাখা দিয়ে আমাকে ঘিড়ে
কাছে টেনে নিল এবং বলল আমার
চোখের দিকে ফোকাস করবা। যতই কষ্ট
হকনা কেন চোখ সরাবানা। পরে
তোমার কষ্ট গুলি আমি পুষিয়ে দিব।
তাই no tention.
– আমাকে বিশ্বাস কর!
– হুম নিজের থেকেও।
– Let’s go বলেই আমার চোখের দিকে
তাকাল। আমিও অদ্ভুদ আকষর্নে ওর
চোখের দিকে তাকালাম।
– রুপের পুরো চোখ নীল বর্ন ধারন
করেছে। অদ্ভুত ভাবে নাফিসার চোখও
নীল বর্ন ধারন করছিল।
– ঠিক ৬ মাস আগে কাইফ যেটা
নাফিসার সাথে করার চেষ্টা করছিল
সেই কাজটি আজ রুপ করছে নাফিসার
সাথে।
– কিন্তু কতটা সফল হবে সেটা
পরিস্থিতি বলে দিবে।
– yes কাজ হচ্ছে।
– আমার চোখের ভিতর মনে হয় আগুন ঢুকে
যাচ্ছে। আমি কাপছি আর চোখ দিয়ে
ঝর ঝর করে পানি পড়েই যাচ্ছে।
– রুপ বুঝল নাফিসার খুব কষ্ট হচ্ছে তাই ও
আমাকে আরো জোড়ে জড়িয়ে ধরল।
– আমার চোখ সম্পূর্ন নীল হয়ে গেছে +
আমার শরীরও নীল হয়ে গেছে। কাজ
complete হয়ে গেলে আমি ঢলে পড়লাম
রুপের উপর।
– আর কিছু মনে নেই।
– ঙ্গান ফিরে দেখি আমি রুপের বুকের
উপর সুয়ে আছি আর ও ২ পাখা দিয়ে
আলতো করে ধরে আছে যাতে আমি
না পড়ে যাই।
.
.
.
– রুপ চোখ বন্ধ করে আছে মানে
ঘুমাচ্ছে।
– এই অবস্থায় রুপ কে দেখতে just awesome
লাগছে।
– এত সুন্দর একটা ছেলে হয় কিভাবে!
– নামেও রুপ দেখতেও সেই রুপ।
– আমি নিজেকে আর control করতে
পারলাম না। পাগলের মত গলায়, ঠোট,
গালে kiss করতে লাগলাম।
.
.
– নাফিসা নিষেধ করেছি এসব করতে।
নিজেকে কি control রাখতে পারনা?
– ওর কথা শুনে আমি লজ্জায় মরে যায়
মনে হয়। এই মাটি একটু ফাক হো ভিতরে
গিয়ে মুখ লুকায়।
– রুপ স্মিত হেসে বলল এবার তোমায় কি
বলা যায় মহিলা লুচু?
– আমি বেশ রেগে গিয়ে বলি দেখুন
আমি আমার habby কে kiss করেছি এতে
আপনার কি হুম।
– রুপ বলে উঠল বেশি felling’s দেখাতে
হবেনা এতে তোমারই বিপদ বাড়বে।
– আমি এবার উঠে বসলাম।
– উম হুনমান কোথাকার আমারে উপদেশ
দিতে আসে।
– আবার গালি দিচ্ছ? আমি না তোমার
habby হই এখন।
– আমি মনে মনে বললাম কথা বলেও
শান্তি নাই সব ধরে ফেলে।
– উমহ্ কিছুদিন পর তুমিও এগুলো বুঝতে
পারবা বলে উঠে বসল।
.
.
– রুপ আমাকে বলল কিছু দিন মানে
তোমার ২৫ বছর পূর্ন হলে তোমার
পরিবর্তনের সূচনা হবে।
– সকাল থেকেই বুঝতে পারবা এবং
তুমি এক মুহুত্বেও ওখানে থাকবা না।
ওখানে তোমার risks আছে। সোজা
এখানে চলে আসবা বলে সব কিছু বুঝে
দিল কি ভাবে কি করতে হবে।
– রুপের যত মায়া বিদ্যার রহস্য আছে সব
আমায় বলে দিল এবং এটাও বলে দিল
এগুলো কারও সাথে শেয়ার করবানা।
এগুলো আমার দূর্বলতা। এইগুলোর মাধ্যমে
আমাকে শেষ করা যাবে।
.
.
– আমি ভাবলাম একজন কতটা একজনকে
ভালবাসলে তার সব গোপন তথ্য বলে
দেয় যাতে তার প্রান নাশের সম্ভবনা
আছে।
– রুপ কি বুঝল না বুঝল একটা মুচকি হাসি
দিয়ে আমার দিকে তাকাল।
– বুঝলাম সে আমার সব কথা বুঝতে
পেরেছে।
–
–
-শোন কোন সমস্যা হলে আজগড়ের
কাছে যাবা। ও তোমার কায়া, কিন্তু
ওকে সব খুলে বলবা না।
– নিজের কথাগুলো গোপন রাখবা মনে
করো যত গোপন রাখবা তুমি তত
নিরাপদ।
.
.
– তোমার শারিরিক পরিবর্তনের সময়
এখানেই থাকবা। আমি যদি বেচে
থাকি তাহলে যেখানেই থাকিনা
কেন আমাকে এখানে আসতেই হবে
সেই সময়। আমি সেই ব্যবস্থাও করে
রেখেছি।
–
–
– আমি বললাম আপনি এভাবে কেন
বলছেন। আপনি কই যাবেন?
– আরেহ পাগলি কোথাও যাবনা। সব
তোমাকে শিখায় রাখছি বলে রুপ চুপ
হয়ে গেল।
.
.
– জানিনা ভবিষ্যত কি হবে। আমি না
থাকলেও যাতে ও নিজেকে সামলে
রাখে সেই কাজ করছি।
– এই জন্য ওকে এত জলদি বিয়ে করেছি।
যাতে কাইফ নাফিসাকে ব্যবহার না
করতে পারে because ও এখন অন্যর wife.
.
.
.
– রুপ আমায় একজায়গায় নিয়ে যাবেন?
– রুপ বলল বাবা-মার কবর দেখতে যেতে
চাও তোহ্!
.
.
– আমি ভেবে পাইনা এ আমাকে এত্ত
বোঝে কেমনে।
– আমি ভালবাসি, বিশ্বাস করি তাই
এত্ত বুঝি।
– রুপ আমাকে বুকে নিয়ে আগের মত
ভ্যানিস হয়ে গেল।
– আমি বুঝিনা ও আমাকে এত্ত বুকে
কেন নিচ্ছে। মনে হয় আমি হারিয়ে
যাব?
।
।
।
– আমার গ্রামের বাসায় গিয়ে বাবা-
মার কবরের সামনে চলে এলাম।
– আমি যেহেতু কবর জিয়ারত করতে
পারবনা তাই রুপকে শিখে দিলাম কি
কি বলতে হবে।
– রুপ ওর কাজ শুরু করে দিল। আমার চোখ
দিয়ে অঝরে পানি পড়ছে আর চাচীর
কথা মনে পড়ছে।
– চাচী একদিন জোর গলায় বলেছিল
তোর বংশের কেউ নাই যে তোর মা-
বাবার কবর জিয়ারত করবে।
– মা-বাবা দেখছো আমি না পারি
কিন্তু রুপ আজ করে দেখাল। ভাগ্য
কাকে কোথায় নিয়ে যায় কেউ
যানেনা।
.
.
– রুপ আমার কাছে আসল এমন সময় জোড়ে
বৃষ্টি শুরু হয়ে গেল।
– আমি বিষ্টিতে ভিজতে লাগলাম।
এই মেয়ে ঠান্ডা লেগে যাবে। আমি
আমার পরনে থাকা ওড়না ছুড়ে মাড়ি
এবং আপন মনে ভিজি।
– রুপ ও আর কিছু বলেনা শুধু অপলক ভাবে
তাকিয়ে থাকে।
– আমি ভ্রু নাচিয়ে বললাম কি দেখেন!
– কিছু না ওড়না নিয়ে এসে আমাকে
দাও, দেন ভিজো।
– আমি ওড়না নিতে গিয়েই দেখি
কেউ একজন আসছে।
– আমি চট করে ওড়না নিয়ে মাথায়
কাপড় দিয়ে সব ঠিক করে নিলাম।
– ততক্ষনে রুপ এসে আমার কাছে
দাড়িয়েছে।
.
.
– একজন মার্কস পড়া ব্যাক্তি এসে
দাড়ায় আমাদের কাছে।
– রুপ কি বুঝল না বুঝুল আমাকে একদম
কাছে টেনে আনল।
– পুরুষটি বলল বাহ্ তুই আমার এলাকায়
ঢুকে পড়েছিস।
– রুপ কিছু বুঝে ওঠার আগেই কেউ যেন
ওকে পিঠে বাড়ি মারল।
– রুপ আমার হাত ধরেই হাটু গেড়ে বসে
পড়ল।
– আমার আর বুঝতে বাকি রইল না এরা
তারা যারা হয়ত সেদিন রুপকে
ওভাবে আঘাত করেছে।
– তার মানে স্বাভাবিক মানুষ না।
আমি কি
করব এখন। আর তাছাড়া রুপ খুবই দুর্বল।
_
আমি ঐ লোকটির পা ধরতে গেলাম
ছেড়ে দিন প্লিজ ওকে। আমরা তো
আপনাদের কোন ক্ষতি করি নি।
– ওকেতো আজ মরতেই হবে। বার বার ওর
সময়তো হবে না আজ আমার সময়।
– আমার রুপের কথাটি মনে পরে যায়
বিপদে পড়লে আজগড় কে স্মরন করতে।
– আমি চোখ বন্ধ করে আজগড় কে
ডাকলাম।
– ওরা রুপকে ততক্ষনে ওদের আয়ত্বে
নিয়ে নিছে।
– জানিনা কই থেকে আজগড় এসে
হাজির।
– আজগড় সবাই কে এক ধাক্কা দিয়ে
ফেলে দেয় আর আমাকে বলে রুপকে
দেখ।
– আজতো তোদের দেখে নিব। আজ এটা
আমার এড়িয়া।
– – রুপ নিস্তেজ হয়ে যাচ্ছে। আমায় রুপ
বলল আজ তোমার ১ম পরীক্ষা আর সেটা
আমি নিব। তুমি তোমার husband কে কি
ভাবে রক্ষা করবে তোমার ব্যাপার।
– আমি বললাম এই রুপ আপনার কি হল।
আপনি এই রকম করছেন কেন।
–
–
–
– আমার আর বুঝতে বাকি রইল না রুপ ওর
মধ্য আর নেই। ও শুধু থেকে থেকে
কেপে উঠছে।
– ওরা আজগড়কেও ধরাশায়ী করে
ফেলেছে।
– আমি রুপের এই অবস্থা দেখে পাগল
মত অবস্থা হয়ে গেল।
– আমি শুধু পিছন ফিরে একটা জোরে
চিৎকার দেয়।
– আমার মুখ দিয়ে এত জোড়ে শব্দ বের
হলো যে পুরো এলাকা কেপে উঠল।
– আজগড় সহ সবাই ছিটকে পড়ে গেল।
– আমি অজান্তেই আমার শক্তি কে
আহ্ববান করলাম।
– আমি শুধু হা করলাম আর আমার মুখ
দিয়ে গড় গড় করে আগুনের লাভা বের
হতে লাগল।
আগুন গুলো ওদের গ্রাস করে ফেলে
যারা সামনে ছিল।
চলবে………..