#ভ্যাম্পায়ার_কুইন#
#সিজন_2#
পর্বঃ৫৫
.
.
লেখকঃহৃদয় বাপ্পী
.
.
আমি এবার পাচজন রুক এবং একজন বিশপকে সাথে নিয়ে চললাম ইগড্রোলিয়ার ক্যাপিটালে সোজা। যেখানে প্যালেসের রাজার সিংহাসনের রুমের বারান্দায় দাড়িয়ে আছে রাজা। আমি রাজাকে সাথে সাথে বলতে লাগলাম।
.
–কিং অফ ইগড্রোলিয়া, যেরকম কথা হয়েছিলো, আমাদের কুইন আপনার এই পুরো রাজ্যের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করতে চাই, কুইনের একটাই ইচ্ছা কিং অফ ইগড্রোলিয়া তার কাছে আত্মসমর্পণ করুক।(আমি)
.
–আমি তো এখনো তোমার রাজ্যের নামই শুনি নি।(রাজা)
।।।
।।।
রাজার এই কথা শুনে আমার সাথে আশা রুকের মধ্য থেকে একজন প্যালেসের দিকে একটা ঘুষি দিতে গেলো,
.
–কত বড় সাহস আমাদের মিনিস্টারকে সম্মান না দেখিয়ে কথা বলছে।(রুক)
।।।
।।।
তার ঘুষির ফোর্স আমার কাছে মোটেও ঠিক লাগছিলো না। তারপরও আমি আগালাম না কিছু করার জন্য। তবে হঠাৎই সেখানে ড্রাকুলা চলে আসলো। এবং তার সামনে চলে আসলো রানী এলিনা। রানীকে দেখতে পেয়ে আমি অবাক হলাম। সে আমার দিকে তাকিয়েই ছিলো। আমার রুক এর সাইজ অনুযায়ী তার ঘুষির পাওয়ারও অনেক বেশী। আর তাছাড়া আমার থেকে পাওয়ার পেয়েছে সে, এজন্য আরো অনেক শক্তিশালী হয়েছে তার ঘুষি। তবে সেই ঘুষিটা রানী এলিনা তার ডান হাত দিয়ে আটকিয়ে ফেললো। সে একদম প্যালেস এর সামনে এসে দাড়িয়েছে, যদিও সে ঘুষিটা আটকাটে পেরেছে, কিন্তু ঘুষি থেকে বের হওয়া ফোর্স সে আটকাতে পারে নি। সেটা রানী সহ পুরো প্যালেস এর দুই সাইড দিয়ে কেটে চলে গেছে। প্যালেসের পিছনের সাইডে পুরো একটা পর্বত ছিলো। যেটা রুকের এক ঘুষির ফোর্সের কারনে ভেঙে যায়। এবং সেটা প্যালেসের দিকেই পরতে থাকে। এবার রানী এলিনা দেরী না করে তার গ্রাভিটি কনট্রোল ক্ষমতা ব্যবহার করলো। যেটার মাধ্যমে সে পুরো ধষে যাওয়া পর্বতকে আবার আগের মতো আকার দিলো। যদিও সেটা আগের মতো আকার ধারন করে নি। তাই আমি আমার রি-ক্রিয়েশন স্পেল ব্যবহার করলাম সেটার উপরে। যেটার ফলে পর্বতটা আবার আগের মতো হয়ে গেলো।
.
–আমি দুঃখিত আমাদের রুকের জন্য। আশা করি তার এই কাজটার জন্য ক্ষমার দৃষ্টিতে দেখবেন তাকে। তবে একটা জিনিস বুঝতে পারছি না। এখানে কুইন এলিনা কি করছেন?(আমি)
.
–রানী এলিনা ইগড্রোলিয়া রাজ্যের সাথে বন্ধুত্ব এর কন্ট্রাক সাইন করেছে, যেখানে ইগড্রোলিয়ার সমস্ত যুদ্ধে রানী এলিনা নিজে তার সেনা দিয়ে সাহায্য করবে।(ড্রাকুলা)
.
–আমি চিন্তা করি নি আপনি আমাদের রাস্তায় আসবেন। যাইহোক ব্যাপারটা পরে দেখা যাবে।(আমি)
.
–আমি এরকম ক্ষমতা আগে দেখি নি। কিরকম স্পেল ব্যবহার করেছো তুমি?(ড্রাকুলা)
.
–ওওও এটা, তেমন কিছু না। আমার মনের কথা পড়লেই বুঝতে পারবেন।(আমি)
.
–সেটা সম্ভব নয়। তোমার এই ফর্মে ট্যালিপ্যাথি ক্ষমতা কাজ করে না।(ড্রাকুলা)
.
–ওওও সেটা খারাপ ব্যাপার তাহলে, যায়হোক আমি এখন রানী এলিহার মিনিস্টার, যে রানী সেনার নিয়ন্ত্রন করে। তাই একটু সম্মান দেখালে ভালো হবে, নাহলে আবার আমাদের রুক অনেক ধ্বংস করে পারে।(আমি)
.
–কি তুমি এলিহার মিনিস্টার। আমি জানতাম ও তোমার উপরে কালো জাদু করেছে, আমি এটা মানি না। আমি তোমাকে আমার রাজা করতে চেয়েছিলাম।(এলিনা)
.
–রানী আপনি হয়তো আপনার কন্ট্রাকের কথা ভুলে যাচ্ছেন। আপাতোতো আমাদের রাজ্য পুরোপুরি তৈরীর পূর্বে আপনি জ্যাককে নিয়ে ভাবলে সে অন্য কারো হয়ে যাবে।(ড্রাকুলা)
.
–এই সবই আপনার ভুল। ঔ কন্ট্রাকের জন্যই আজকে জ্যাক আমার বোনের কাছে। আমিও এটা মেনে নিতে পারবো না। ঠিক আছে আমিও এক মাস সময়ের পর রানী এলিহার বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষনা করছি। যদি রানী এলিহা হেরে যায় তাহলো তার মিনিস্টার আমার।(এলিনা)
.
–তাহলে আজকে আমাদের কাজ এখানে হলো না। যায়হোক রানী এলিনা চাইলে যেকোনো সময় আমাদের রাজ্যে ভ্রমনে আস্তে পারেন। অনেক রোমান্টিক জায়গা আছে যেগুলো আপনাকে দেখানো যাবে।(আমি)
।।।
।।।
আমি এটা বলেই টেলিপোর্ট হয়ে গেলাম ইগড্রোলিয়া থেকে। আমার ইচ্ছা ছিলো আজকেই ইগড্রোলিয়া দখল করা। তাতে করে অনেকটা জায়গা আমরা পেয়ে যেতাম আমাদের রাজ্যের জন্য। তবে আপাতোতো আমাদের ইগড্রোলিয়া এবং হিমরারের মাঝখানের জায়গায় থাকতে হচ্ছে। আমি ভাবি নি ড্রাকুলা আমার বিরুদ্ধে এখনি এসে দাড়াবে। যদিও সে ও তার রাজ্যের সিমানা বাড়াতে চাই। তবে আমার এখানেই চুপ থাকলে হবে না। সবচেয়ে খারাপ লাগছে আমি রানী এলিনার সাথে কথা বলতে পারি নি। কত কথা বলার ছিলো তাকে, যাইহোক অন্য কোনো এক সময় তার সাথে কথা বলা যাবে। আপাতোতো আমি ইগড্রোলিয়া থেকে চলে আসলাম। ড্রাকুলা আমার কাজে হাত দেওয়ায় এখন মনে হচ্ছে না সবকিছু সহজ হবে। আর কেনো জানি মনে হচ্ছে ড্রাকুলা আমার রাস্তায় সব সময়ই আসবে। আমি জানতাম ড্রাকুলা বাকি দুজনের সাথে দাবা খেলতে চাই, যেখানে নতুন একটা রাজ্যকে দাবার মতো ব্যবহার করবে। হয়তো সে আশা করে নি আমি সেখানে পা দিবো। যেহেতু আমি পা দিয়েছি, তাই ড্রাকুলা ব্যাপারটায় অনেক মজা পাচ্ছে। একটা জিনিস জানতে পেরে অনেক খুশি লাগছে, যে ড্রাকুলার ট্যালিপ্যাথিক ক্ষমতা আমার এন্জেল ফর্মে কাজ করে না। এটা অনেক সুরক্ষিত একটা ফর্ম তাহলে। কারন সাধারনত ড্রাকুলার কাছে গেলে সে আমার মনের কথা শুনতে পারবে। তাতে করে আমি তার বিরুদ্ধে কোনো কিছু ভাবতে পারবো না। কিংবা আগে থেকে কোনো গোপন প্লান থাকলে সেটা সে জেনে যাবে আমার মনের কথা শুনে।
।।।
।।।
আমি আমাদের রাজ্যে চলে আসলাম। আপাতোতো এটাকে রাজ্য বলা চলে না। একটা ছোট ভাঙা বাড়িতে আমরা পাচজন এই সাতদিন ছিলাম। প্যালেস হিসাবে খারাপ হবে না। ভাঙা একটা প্যালেস ভাবা যায়। যাইহোক যেহেতু আমাদের রুক এসেছে এবং রুক গুলো এক একটা জায়েন্ট। তাই আমাদের প্যালেস বানানো বেশী সময় লাগবে না। প্যালেস বানানোর জন্য কায়িক শ্রমিক পেলেও, যারা মিস্ত্রী মানে আসল কাজ করবে তাদের দরকার। পুরো প্যালেস এবং রাজ্যের ঘর বানানোর জনয় আমার কিছু ডয়ারফস দরকার। ডয়ারফস রা শুধু অস্ত্র না বরং তারা নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিস, যেমন বাসা বাড়িও নির্মান করে থাকে। এবং সেই সাথে ডয়ারফসদের দ্বারা রাজ্যের প্যালেসও নির্মান করা হয়। যেটা আমাদের রাজ্যের জন্যও দরকার।
.
–জ্যাক, তুমি আমাকে নিয়ে আসলে রানী করার জন্য কিন্তু এরকম জায়গা আমাদের প্যালেস হবে আমি ভাবতে পারি নি।(রানী এলিহা)
.
–মাই কুইন আর কয়েকটা দিন অপেক্ষা করুন। এর মাঝেই আপনার জন্য সুন্দর প্যালেস হয়ে যাবে।(আমি)
.
–আমাকে তোমার রাজ্যের রানী করাটা কি ঠিক হয়েছে, না মানে রাজ্য তো তোমার, তাহলে আমাকে এটার প্রধান করাটা ঠিক মনে হচ্ছে না।(এলিহা)
.
–মাই কুইন। আমার রাজ্য পরিচালনার কোনো ইচ্ছা নেই। আমি আপনার মিনিস্টার হয়েই খুশি আছি। আপনার তলোয়ার এবং ঢাল হতে পারলেই আমি ধন্য।(আমি রানীর হাত ধরে বল্লাম)
.
–সবাই দেখছে জ্যাক।(এলিহা)
.
–ওওও দুঃখিত আমি।(আমি)
।।।
।।।
রানী আমার কথায় লজ্জায় লাল হয়ে গেলো। অবশ্য আমার মন চাচ্ছিলো রানীর সাথে আরো রোমান্টিকতা করতে। কিন্তু সেটা করার সুযোগ নেই, আপাতোতো আমাদের রানীর প্যালেস তৈরী করতে হবে। সেটার জন্য ডয়ারফসদের আনতে হবে। আমি পাঁচজন ডয়ারফসদের আনবো প্রথমে আমার রাজ্যে, যাদের একজনকে রাজ্যের রুক বানিয়ে দিবো। এবং কাদের আনতে হবে সেটার চিন্তাও আমার হয়ে গেছে।
.
–বিশপ হ্যারি।(আমি)
.
–জ্বী মিনিস্টার।(হ্যারি)
.
–তোমার জন্য একটা কাজ আছে। আমি নিশ্চিত তুমি টেলিপোর্ট স্পেল ব্যবহার করতে পারবে এখন। তাই এ্যালকোর্টে যাও। এবং সেখান থেকে ব্লাক স্মিথ এবং তার সাথে আরো চারজন ডয়ারফসদের নিয়ে আসো।(আমি)
.
–ব্লাক স্মিথ আসতে না চাইলে?(হ্যারি)
.
–তাকে ভয় দেখাতে হবে। তাকে শুধু একটা কথা বইলো যে তলোয়ার সে আমাকে মেরামত করে দিয়েছিলো সেটা টেলিপোর্ট করতে পারে, যদি সেটা দেখতে চাই তাহলে আমাদের রাজ্যে চলে আসতে হবে।(আমি)
.
–ঠিক আছে মিনিস্টার স্যার।(হ্যারি)
।।।
।।।
আমি এর আগে ব্লাক স্মিথকে দেখেছিলাম সে এক্সোনিয়ার ক্ষমতাটা দেখার জন্য কৌতহল ছিলো। তবে সে মেমোরী আমি মুছে দিয়েছিলাম তার থেকে, তাই নতুন করে মনে করিয়ে দিলে আমি নিশ্চিত সে এখানে আসার জন্য রাজি হয়ে যাবে। যেহেতু সে আর অস্ত্র বানাবে না। তার কাজ থাকবে এখানের ঘর এবং প্যালেস নির্মানের। অবশ্য তাকে আমাদের রুক বানানোর চিন্তাও রয়েছে, তার ম্যাজিক স্পেল গুলো অসাধারন। একবার সেটাকে লড়াইতে ব্যবহার করা শিখলে অনেক শক্তিশালী একটা অস্ত্র হবে সে আমাদের জন্য। যাইহোক হ্যারিকে পাঠিয়ে দিলাম সেখানে। এবং পাঁচটা জায়েন্ট রুককে পাঠিয়ে দিলাম আমি পাথর সংগ্রহ করতে। পাথর ছাড়া কাজ সম্ভব না। আমাদের রাজ্যের জন্য অনেক পাথরের প্রয়োজন হবে। আরো বাকি অনেক কিছুর প্রয়োজন হবে। যেমন জায়েন্টগুলো পাথর আনার পর গাছ আনা শুরু করবে। সেই গাছগুলো
কেটে কেটে ডয়ারফসরা তৈরী করবে ঘর। প্রথমে বেশ কয়েকটা ঘরের প্রয়োজন হবে আমাদের। তারপর আস্তে আস্তে প্যালেসের কাজ শুরু করতে হবে। অবশ্য জিনিসপত্র আনার কাজে জায়েন্টদের সেই কাজে দেই। কারন তারা একসাথে অনেক কিছু বহন করতে পারে। আর বিশেষ করে এখন তারা রুক আমার রাজ্যের। তাদের ক্ষমতা অনেক। ঘুষির ফোর্সে পর্বত ভেঙে দেওয়ার ক্ষমতা রাখে তারা এখন। যদিও এই পাঁচজন আমাদের রাজ্যের পাঁচ গারডিয়ান হবে। যারা আমাদের উপরে হামলা করবে তখন আমাদের রাজ্যকে এই পাঁচ রুক মিলে ঢাল দিবে। রুকদের কাজই রাজ্যকে সুরক্ষাকরা শত্রু থেকে। এবং নাইটরা হামলা করবে শত্রুর উপরে।
।।।
।।।
যাইহোক আপাতোতো সবাই সবার কাজে। শুধু রানী বসে আছে একটা চেয়ারে। যেটা তার সিংহাসন আপাতোতো সময়ের জন্য। এবং আমি তার সামনে হাটু গেড়ে বসে আছি লুসি এবং লুসানা আমার সামনে আসছে না। কারন তাদের নাকি আমার এই ফর্মে আমার কাছে আসা ভয় লাগে। জানি না কেনো, তবে আমি তো তাদের উপরে কোনো হামলা করি না। তারপরও কেনো ভয়ে থাকে। যাইহোক আমি রানীর চোখের দিকে তাকিয়ে আছি। যেটার ফলে সে অনেকটা লজ্জায় লাল হয়ে গেছে।
।।।
।।।
দেখতে দেখতে হ্যারি ব্লাক স্মিথ সহ আরো চারজন ডয়ারফস নিয়ে আসলো। যারা স্বইচ্ছায় আমাদের রাজ্যের অধিবাসী হওয়ার জন্য রাজি হয়ে গেলো। আমিও ব্লাক স্মিথকে একজন রুক। এবং বাকি চারজন ডয়ারফসকে পন বানিয়ে দিলাম আমাদের রাজ্যের। এবার সমস্ত লোকদের জড়ো করলাম আমাদের রাজ্যের। আপাতোতো আমরা কয়েকজনই, একজন রানী, একজন মিনিস্টার, একজন বিশপ, দুইজন নাইট, ছয়জন রুক এবং চারজন পন। সবাইকে একত্র করলাম। এবং আমি আমার মানুষের ফর্মে চলে আসলাম। এমনিতেই রাত হয়ে গেছে। অনেক সুন্দর একটা পরিবেশ তৈরী করা হয়েছে। একটু আগেই আমাদের ট্রোল রুক একটা বিশাল মেমথকে হত্যা করে নিয়ে এসেছে। যেটাকে আগুনে ঝুলিয়ে বাকি চারজন রোস্ট করেছে। আর আমরা সবাই সেই আগুনের চারপাশে বসে মেমথের মাংস উপভোগ করছি। রানীকে বসানো হয়েছে সেই চেয়ারেই। যেহেতু সে রানী।
.
–দেখো অনেক গুরুত্বপূর্ন কথা সবাইকে বলছি। আমাদের রাজ্যের এখনো কোনো নাম নির্ধারন করা হয় নি। তাই আমি আমাদের রাজ্যকে একটা নাম দিতে চাই, সবাই একটা করে নাম সিলেক্ট করো। যেটা রানী পছন্দ করবে সেটায় আমাদের রাজ্যের নাম হবে।(আমি)
।।।
।।।
সবাই একটা করে নাম পছন্দ করলো, কিন্তু একটাও রানীর পছন্দ হলো না। শেষমেষ আমি নিজেই একটা পছন্দ করলাম। যেটা রানীর শোনার পরই পছন্দ হয়ে গেলো। রানীর ভাব দেখে বুঝতে পারলাম সে আমার প্রতি অনেকটা দুর্বল। জিনিসটা নিজেরই খারাপ লাগছে। জানি না কবে এন্জেল সত্ত্বার জন্য এই পুরো দুনিয়ার মেয়েরা আমার উপরে পাগল হয়ে যাবে। অবশ্য সেটা হবে না। আবার হতেও পারে। যাইহোক,
.
–যাইহোক যেহেতু রানীর পছন্দ হয়েছে, তাই আজ থেকে আমাদের রাজ্যের নাম মার্ডিলা। এবং আমাদের কুইন আজ থেকে মার্ডিলা রাজ্যের ভ্যাম্পায়ার কুইন।(আমি)
।।।
।।।
সবাই উল্লাসে সাথে সাথে চেচিয়ে উঠলো। অনেক আনন্দের একটা সময় কাটলো আমাদের সবাই একসাথে। সারাটা রাত গান গেয়ে কেটে গেলো। এবং পরের দিন আমাদের কাজ শুরু হলো। পাঁচজন জায়েন্ট সমস্ত পাথর এবং গাছ নিয়ে আসছে এবং ডয়ারফসরা সেগুলোকে কেটে এক এক করে এক রক রকম সাইজ দিচ্ছে। আমিও দাড়িয়ে থাকলাম না। বরং আজকে বেরিয়ে পরলাম নতুন বিশপ এবং নাইটের খোজ করতে। কারন আমাদের সেনা না থাকলে আমরা রাজ্য বলে গন্য হতে পারবো না। সেই সাথে আমাদের প্রজাও দরকার অনেক। প্রজা জোগাড় করাটা একটু কষ্টকর। কারন সবাইকে তো আর ধরে আনতে পারবো না। দেখা যাক কি হয়।
।।।।
।।।
।।
।
(((চলবে)))
।
।।
।।।
।।।।
অপেক্ষা করুন পরবর্তী পর্বের জন্য। ছোট করার জন্য দুঃখিত। বাসা থেকে অনেক চাপ দিচ্ছে এখন। মোবাইল ধরলেই বকাবকি করে এখন।