ভ্যাম্পায়ার_কুইন# #সিজন_2# পর্বঃ৬৫ .

#ভ্যাম্পায়ার_কুইন#
#সিজন_2#
পর্বঃ৬৫
.
.
লেখকঃহৃদয় বাপ্পী
.
.
আমি আমার পুরো এক হাজার গডহ্যান্ড বের করেছি আমার পিছন থেকে, যেগুলো দিয়ে আমি লোকির এনজোর্ব করা সমস্ত কিছু বের করছি তার শরীর থেকে। আমি অবাক হলাম যে আমার ফুল ফর্মে আমি একহাজার গডহ্যান্ডকে নিয়ন্ত্রন করতে পারছি। সাধারন ফর্মে আমি একশো হাতই কনট্রোল করতে পেরেছি। কিন্তু এখন এক হাজার। আমি সব কিছু বের করা ছাড়াও আশে পাশে যারা আহত আছে তাদেরকে হিল করতে শুরু করলাম। আমার গডহ্যান্ডের একটা স্পর্শ লাগার সাথে সাথে সকলে হিল হয়ে যাচ্ছে। অনেক লোককে লোকি জীবিতই এবজোর্ব করেছে, যারা আমার গডহ্যান্ডের স্পর্শে ঠিক হয়ে গেলো। তাছাড়া আমি আমার বিশপ, রানী এলিনা এবং এলিহা, থর এবং ড্রাকুলাকে হিল করে দিলাম গডহ্যান্ডের স্পর্শ দিয়ে। গডহ্যান্ড শুধু স্পেল ক্যান্সেল করতে পারে না, বরং সকল নেগেটিভ এনার্জি কে পজিটিভ করে ব্যবহারও করতে পারে। যেমন স্পেল কাউন্টার। কেউ আমার দিকে স্পেল ছুড়ে মারলে গডহ্যান্ড সেটা তার দিকে দ্বিগুন শক্তিশালী করে তার দিকেই আবার নিক্ষেপ করে। আমি আর স্থির না থেকে সোজা লোকির দিকে চলে গেলাম। আমাকে টেলিপোর্ট হতে হলো না। বরং আমার স্পিড এতোটা বৃদ্ধি পেয়েছে যেটা পুরো টেলিপোর্টের মতোই। আমি এক পলকের মধ্যেই লোকির সামনে চলে আসলাম। লোকি আমাকে এই ফর্মে দেখে কিছুটা ভয় পেয়ে গেলো। মাংকি কিং আমাকে তার কোনো ক্ষমতা দান করে নি, বরং আমার নিজের ক্ষমতায় সে খুলে দিয়েছে। কিভাবে করেছে সেটা তো সেই জানে। অবশ্য তার কথা বাদ দেই, তার গল্প না এটা। এটা অন্য গল্প। তারটায় তার কাহিমী জানতে পারবেন।
।।।
।।।
আমি লোকির সামনে টেলিপোর্ট হওয়ার ফলে লোকি ভয় পেয়ে যায় কিছুটা। আমি এবার দুর্বল হয়ে লড়বো না। একদম শক্তিশালী একটা ফাইট দিতে হবে লোকির সাথে। তবে জিনিসটা তারাতারি শেষ হয়ে যাবে সেটা বুঝতে পারছি। আমার শরীর হিল হলেও আমার বাম হাত হিল হতে পারছে না। যেটার কারনে আমি একহাতি হয়ে গেলাম। এক্সোভিলিরা চালাতেও আমার সমস্যা হচ্ছে। তাই আমি তিনটা তলোয়ারকে আলাদা করে ফেললাম। এটা ব্লাক স্মিথের একটা স্পেল, যেটা দিয়ে একত্রিত তলোয়ারকে আলাদা করা যায়। আমার ফুল ফর্মে তিনটা তলোয়ার এখন আলাদা হয়ে হাওয়ার মধ্যে ভাসতে লাগলো। এটাকে সোর্ড কন্ট্রোল টেকনিক বলে যেটা লুসেফার আমাকে এই দুনিয়াতে শিখিয়েছিলো। আমার উপরে এক্সোনিয়া এবং ভিরুদা ডান পাশে আর বাম পাশে ভ্যালিরা। আমি আমার গডহ্যান্ড দিয়ে ভ্যালিরা এবং ভিরুদাকে স্পর্শ করলাম। সাথে সাথে তারা তলোয়ার থেকে তাদের আসল ফর্মে ট্রান্সফর্ম হয়ে গেলো। তারা দুজন ড্রাগনে ট্রান্সফর্ম হয়ে গেলো। যাদের আকার বিশাল।
.
–তাহলে আমাদের আসল ফর্মে ট্রান্সফর্ম করার উপায় বের করেই ফেলেছো?(ইগড্রাসিল)
.
–ট্রান্সফর্ম করেছি বলে এই না যে যা ইচ্ছা তাই করতে পারবে, আমার আদেশ ছাড়া নরতেও পারবে না।(আমি)
.
–সেটা তো আমি জানি। কিন্তু তুমি এতো সুন্দর একটা ফর্ম কিভাবে পেলে?(ভ্যালিরা)
.
–সেটা অনেক সুন্দর একটা কাহিনী।(আমি)
.
–তাহলে কি ধ্বংস করতে হবে আমাদের?(ইগড্রাসিল)
.
–ধ্বংস নই, বরং এখানে যত লোক আছে তাদের আমাদের রাজ্যে নিয়ে যাও তোমরা দুজন।(আমি)
.
–হ্যা ঠিক আছে।(দুজনে)
।।।
।।।
দুজনে উড়াল দিলো তাদের কাজ করার জন্য। আর আমি এদিকে লোকির বুকে একটা লাথি দিলাম। যেটা নিচ থেকে উপরের দিকে দিয়েছি, যার কারনে সে একদম উপরের দিকে উড়তে লাগলো। উড়তে উড়তে আকাশে উঠে গেলো। আমি থামলাম না। নিজের স্পিডে এক পলকের মধ্যে তার সামনে চলে আসলাম এবং একটা ঘুষি দিলাম তার পেটে। যেটার কারনে সে এই দুনিয়ার একটা উপগ্রহে গিয়ে পরলো। আমার ফুল ফর্মে মহাকাশে শ্বাস নিতে সমস্যা হচ্ছে না আমার জন্য। আর একই রকম ভাবে লোকিও শ্বাস নিতে পারছে। তবে সে উপগ্রহের মাঝে অনেকটা গর্ত করে ঢুকে পরেছে আমার ঘুষি খেয়ে। আমি উড়ে ওর কাছে গিয়ে ওকে মারতে যাবো তখনি দূর থেকে আমার উপরে কয়েকশ ডার্ক ম্যাজিক বল বানিয়ে ছুরলো। যেগুলো আমার পিঠের গডহ্যান্ড এবজোর্ব করে ফেললো এবং সেগুলোই দ্বিগুন শক্তিতে লোকির দিকে ছুড়ে মারলো। এই একটা আঘাতেই পুরো উপগ্রহটা ধ্বংস হয়ে গেলো। যেটা মারাত্মক আকারের একটা ব্লাস্ট করে লোকিকে সহ। তবে লোকি তার ব্লাক সোর্ডের সাহায্যে পুরো উপগ্রহটাকেই এবজোর্ব করে নেই ব্লাস্ট হওয়ার পূর্বে। যেটার ফলে তার আকার পুরো একটা জায়েন্ট এর মতো হয়ে গেলো
.
–তুমি আমাদের পথের মধ্যে আগের দুনিয়াতেও ছিলে এবং এই দুনিয়ার মধেও আমাদের পথের মধ্যে আছো। কবে মরবে তুমি?(লোকি)
.
–মৃত্যু সেটা তো কতো আগেই হয়েছিলো। তাই এখন সেটা নিয়ে কোনো কিছু ভাবি না। মরতে একদিন হবেই, কিন্তু সেটা আমার জন্য নয়। বরং সেটা তোমার জন্য। আর তোমার সেই দিন আজকেই।(আমি)
।।।
।।।
লোকি তার জায়েন্ট ফর্মে চলে আসলো। এবার বোঝা যাচ্ছে সেএকজন ফ্রস্ট জায়েন্ট এর ছেলে। যদিও তার আকার এতোদিন ছোট ছিলো। কিন্তু এখন সে পূর্ন আকার ধারন করেছে।
.
–এক বন্ধুর কাছ থেকে একটা জিনিস গিফট পেয়েছেি, শুনেছি সেটা সে ছাড়া নাকি কেউ ব্যবহার করতে পারে না, কিন্তু জিনিসটা আমাকে ভালোই পছন্দ করেছে।(আমি)
।।।
।।।
আমি লোকিকে বলেই আমার কানে হাত দিলাম। আঙ্গুল দিয়ে ডান কান থেকে একদম ছোট একটা লাঠি বের করলাম যেটা একদমই ছোট খালি চোখে দেখা যাচ্ছে না। এটার নাম রুই জিঙ্গু ব্যাঙ(মাংকি কিং এর অস্ত্র যেটা কিনা একটা লাঠি)। যেটা সংক্ষেপে রুই। আমি মুখ দিয়ে বললাম রুই বড় হয়ে যাও। যেটার ফলে সেটা একদম ছোট চুলের আকার থেকে একটা সম্পূর্ন লাঠির আকার নিয়ে নিলো। আমার হাতে চলে আসলো এটা। মাংকি কিং বললো তার এই রুই তার দুনিয়ার সবচেয়ে শক্তিশালী একটা অস্ত্র। এই রুই এতো ভারী যে সেটাকে মাংকি কিং ছাড়া অন্য কেউ তুলতে পারে না। এটার ছোট চুলের মতো আকারকেই নিয়ন্ত্রন করার জন্য অনেক শক্তির প্রয়োজন হয়। এতোক্ষন আমার কানে এটা ছিলো শুধু এই ফুল ফর্মে আছি বলে আমি নিয়ন্ত্রন করতে পারছিলাম। আর মাংকি কিং এর সাথে করা কন্ট্রাক এর জন্য হয়তো আমি এটাকে উঠাতে পারছি সহজে। যাইহোক আমার সে বিষয়ে কোনো চিন্তা নয়। মাংকি কিং এর কথা তার গল্পে বলা যাবে, এটা আমার গল্প। তাই এখানে আমি বলি পরবর্তী কথা।
।।।
।।।
আমি হাতে থাকা রুইকে আরো বিশাল এবং লম্বা হতে বল্লাম। রুই জিঙ্গু ব্যাঙ আমার কথা মতো বিশাল আকার ধারন করলো এবং সেই সাথে লম্বা হয়ে গেলো অনেকটা। এতোটা লম্বা হবে আমি ভাবতে পারি না। লোকির পুরো শরীরকে নিয়ে রুই এই ধ্বংস হওয়া উপগ্রহের জায়গা থেকে নিয়ে পাশে থাকা আরেকটা উপগ্রহতে নিয়ে ফেললো। রুই এর আঘাতে পাশের উপগ্রহটাও পুরো ভেঙে গেলো। আমি বুঝতে পারলাম মাংকি কিং কতটা শক্তিশাল। তার কাছে এতো মারাত্মক একটা অস্ত্র আছে যেটা একটা গ্রহ ধ্বংস করে দিতে পারে। আমি এতোদিন লাঠিকে কোনো অস্ত্র ভাবতাম না। তবে অনেকেই আছে এটাকে ব্যবহার করে। স্টাফ বলা হয় এদেরকে। আবার লাঠির মাথায় ধারালো ছুড়ি লাগালে সেটা স্পেয়ার হয়ে যায়। আমি উড়ে এগিয়ে গেলাম সামনের দিকে। সামনের উপগ্রহের দিকে উড়ে যাওয়ার আগেই আমি রুইকে ছোট করে লাঠির আকার ধারন করালাম। রুই এর আকার যত বড় কার হয় তার ওজন ও ততোই বারতে থাকে। বিশাল আকার হওয়ার সময় সেটা পুরো একটা গ্রহের সমান ওজনের ছিলো। আমি মহাকাশে আছি বলে সে ওজন আমার কাছে মনে হচ্ছিলো না কিছুই। আমাদের গ্রহে থাকলে আমি এই জিঙ্গুর নিচে পরে মারা যেতাম। যাইহোক আমি উড়ে লোকির কাছে চলে আসলাম। লোকির অবস্থা অনেক বাজে হয়ে গেছে। সে রুই এর আঘাতে নিজের আসল ফর্মে চলে এসেছে, তার শরীর থেকে ডেভিল কিং আলাদা হয়ে গেছে। দুজন দুইপাশে উড়ছে মহাকাশের জিরো গ্রাভিটিতে। যেখানে লোকির শরীরের ডান অংশ এবং ডেভিল কিং এর বাম অংশ একদম নেই বললে চলে। দুজন আলাদা হয়েছে অনেকটা মনে হচ্ছে দুজনকে মাঝ বরাবর কাটা হয়েছে। ব্লাক সোর্ড পাশেই উড়ছে, দুজনের কাছে এখন এরকম ক্ষমতা নেই যে তারা ব্লাক সোর্ড ধরবে। রুই এর আঘাতটা মারাত্মক ছিলো। সেটা ওজন মহাকাশে না থাকলেও সেটার আঘাত এতো স্পিডে এবং অনেক ওজনের জিনিস হওয়ায় এক আঘাতে দুজনের সকল এনার্জি(ম্যাজিক পাওয়ার) শেষ হয়ে গেছে।
.
–আমার জানা মতে তুমি তোমার নিজের শরীর ছাড়া এই দুনিয়ায় এই ফর্মে আসতে পারতে না। যার জন্য আগের দুনিয়া ধ্বংসের পূর্বে তোমার শরীরে একটা সিলিং স্পেল ব্যবহার করেছিলাম আমি, যেটার ফলে তোমার শরীর এই দুনিয়ায় জন্ম নেওয়ার পরই সেটা জন্মের সময় মারা যায়।(লোকি)
.
–মানে?(আমি)
.
–আমার আর লোকির প্লান ছিলো তোমার শরীরকে আমার নিজের করে নিয়ে আমরা নেকরো সোর্ডকে নিজেদের করে নিয়ে আগের দুনিয়া কন্ট্রোলে করে নিবো। কিন্তু তোমাকে কন্ট্রোল করা মোটেও সহজ ব্যাপার ছিলো না। বিশেষ করে তোমার ভিতরের এন্জেল সত্ত্বার জন্য। এজন্য আমাদের প্লান চেন্জ করতে হয়েছিলো। আমরা দুনিয়ায় ধ্বংস করে দি। আমি জানতাম পরের দুনিয়ায়ও তুমি সবার মতো জন্ম নিবে। আর জন্ম নিলে আমাদের ইচ্ছা পূরন হবে না কখনো। কারন তোমার ভিতরের ঔ এন্জেলটা তখনও আমার বিরুদ্ধে আসবে।(ডেভিল কিং)
.
–তাই সবচেয়ে সহজ উপায় ছিলো তোমার এই দুনিয়ার ভার্শনকে জন্মের সময়ই পরেই করে দেওয়া। আমি আগের দুনিয়ায় থরের সাথে পালিয়ে যাওয়ার পূর্বে তোমার সত্ত্বা গুলোর উপরে একটা সিলিং স্পেল ব্যবহার করি, যেটার ফলে তারা সব গুলো বইয়ের মাঝে বন্ধী হয়ে যায়। এবং তোমার শরীরের উপরে একটা ডেড স্পেল ব্যবহার করি, যেটা তোমার রেইনকার্নেশন হওয়ার পরই তোমাকে মেরে ফেলবে। তোমার শরীর জন্ম নিয়েছিলো এই দুনিয়াতে ঠিকই, কিন্তু সেটার মাঝে তোমার কোনো সত্ত্বা না থাকার ফলে সেটা খুব সহজেই মারা যায়।(লোকি)
.
–ওওও তাই তো বুঝেছি আমি আমার ফুল ট্রান্সফর্ম ব্যবহার করতে পারি নি কেনো?(আমি)
.
–একটা ভবিষ্যত বানী হয়েছিলো। এই দুনিয়াতে একজন সুপ্রিম বিয়িং জন্ম নিবে, যার ক্ষমতার ধারের কাছেও কেউ যেতে পারবে না। আমাদের প্লান ছিলো তাকে হত্যা করে আমরা নিজেরাই সেই সুপ্রিম বিয়িং হয়ে পুরো দুনিয়া রাজ করবো।(ডেভিল কিং)
.
–লোভে পাপ, পাপে মৃত্যু। জানেন কি আমার এই ফর্মে আমার সমস্ত ক্ষমতা তাদের পূর্ন লেভেলে। মানে আমি কোনো কিছু এখন কম পাওয়ারে ব্যবহার করতে পারবো না। আমার কাছে দুনিয়ার সকল এট্রিবিউট আছে। সকল ম্যাজিক স্পেল আমি এই ফর্মে ব্যবহার করতে পারি। আমার সাধারন আগুনের এট্রিবিউট দিয়ে আমি একটা সূর্য তৈরী করতে পারবো। আমি আমার পানির এট্রিবিউট দিয়ে সাগরের উপরে সাগর তৈরী করতে পারবো। শুধু তাই নয়। পানি এবং আগুন দুটো মিলিয়ে নতুন একটা এট্রিবিউটও তৈরী করতে পারবো। দেখবেন?(আমি)
।।।
।।।
আমি আমার ডান হাতের রুই ছোট করে আবার কানে ঢুকিয়ে দিলাম। এবং ডান হাত উচু করলাম। সাথে সাথে হাতের উপরে বিশাল একটা উপগ্রহের সমান আগুনের গোল বল তৈরী হলো। যেটা দেখতে পুরো সূর্যের মতো। আমি সেটার চার পাশ দিয়ে আমার পানির এট্রিবিউট দিয়ে পানি ছড়াচ্ছি। দেখতে দেখতে দুটো জিনিস একত্র হয়ে গেলো। এবং একটা নতুন জিনিস আবিষ্কৃত হলো। যেটা হলো সেটা নাম ফায়ার ওয়াটার। অবশ্য নামটা আমিই দিলাম। আগুনের পানি তৈরী হয়েছে, যেটা পানির মতো দেখতে কিন্তু পুরো আগুন। এটা কোনো পানিতে ফেললে সে পানি শুকিয়ে যাবে। এবং কোনো আগুনে ফেললে সেই আগুন নিভে যাবে। সব মিলিয়ে অসাধারন একটা জিনিস। আমি আমার ডান হাত থেকে এবার বিশাল বড় একটা ফায়ার ওয়াটার এর বল তৈরী করলাম। যেটা লোকি এবং ডেভিল কিং কে চারিদিক দিয়ে ঘিরে ধরলো। তারা এটার মধ্যে জ্বলছে। কিন্তু মরবে না। যন্ত্রনায় তারা চিল্লাচ্ছে, কিন্তু তাদের সেই ক্ষত ফায়ার ওয়াটারে থাকে যে পানির অংশ সেটা হিল করে দিচ্ছে এবং আগুনের অংশ তাদেরকে পুরাচ্ছে। আমি তাদের পুরো হত্যা করবো না। বরং হাজার হাজার বছর তারা যতদিন বেঁচে থাকে তারা এভাবেই শাস্তি পাবে।
।।।।
।।।
।।

(((চলবে)))

।।
।।।
।।।।
গল্প শেষের দিকে। কেমন হলো জানাবেন।

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here