ভ্যাম্পায়ার_কুইন# #সিজন_2# পর্বঃ১৮

#ভ্যাম্পায়ার_কুইন#
#সিজন_2#
পর্বঃ১৮
.
.
লেখকঃহৃদয় বাপ্পী
.
.
আমি হ্যারিদের সাথে কথা বলে সোজা চলে আসলাম প্যালেসে। কারন আমার এখনকার দায়িত্ব হলো প্রিন্সেস এলিহাকে সুরক্ষা রাখা। আর আমি আমার কাজ ঠিকমতো না করতে পারলে এলিট গার্ড কখনো হতে পারবো না। আমি এখনো এলিহাকে দেখি নি। এমনকি ও আমার এক্সিবেশন ম্যাচের মধ্যেও ছিলো না। ওর কি হয়েছে সেটা আমি নিজেও জানি না। আমি প্যালেসের মধ্যে আমার জন্য বরাদ্দ রাখা সেই আগের রুমে চলে আসলাম। মূলত আমাকে প্যালেসে যাতায়াতের জন্য আমি রয়েল গার্ডে যুক্ত হয়েছি। আমার প্যালেসে থাকার কোনো ইচ্ছা নাই। বরং আমি এখান থেকে বের হওয়ার চিন্তা করছি। আর সেটার রাস্তা হলো প্রিন্সেস এলিহা। সে যেখানে থাকবে এখন থেকে আমাকেও সেখানেই থাকতে হবে। সে যদি প্যালেসে থাকে, তাহলে আমাকেও থাকতে হবে। আমাকে শুধু এখন তাকে প্যালেসের বাইরে নিতে হবে। কিন্তু সেটা কিভাবে বুঝতে পারছি না। এখন আমার মাথায় বরাবরের মতোই দুটো প্লান আসছে, এক হলো প্রিন্সেস এলিহাকে এই ক্যাপিটালের কারো সাথে বিয়ে দেওয়ার ব্যবস্থা করা কিংবা আমাকেই প্রিন্সেস এলিহাকে বিয়ে করা। অবশ্য রয়েল গার্ড হিসাবে আমার যোগ্যটা হয়েছে যেকোনো প্রিন্সেসকে বিবাহ করার। কিন্তু আমি চাচ্ছি না। মূলত আমাকে এমন কাউকে খুজতে হবে যাকে প্রিন্সেস এলিহা ভালোবাসবে। আমার মাথায় এখন শুধু হ্যারির কথায় আসছে। তারপরও প্রিন্সেস এর সাথে কথা বলতে হবে, যাতে করে তার মনের মধ্যে কেউ আছে কিনা, সেটা জানতে পারি। আমি বসে পরলাম বিছানায়। টেবিলের উপরে আমার নতুন রয়েল গার্ডের ইউনিফর্ম রয়েছে। অনেক ভারী একটা আর্মার। যেটা আমার দ্বারা পরা সম্ভব নয়। আমি এভাবেই স্বাভাবিক আছি। তবে জামাকাপড়ের কিছু উন্নতি করতেই হবে। ইগড্রাসিলের থেকেও আমি কিছু শুনি নি এখনো। তাই দুইহাতের ব্যান্ডেজ কাপড় খুলে ফেললাম। বাম হাতে তো নীল কালারে ভ্যালি রয়েছে। কিন্তু ডান হাতে ইগড্রাসিলের গায়ের রং পুরো লাল হয়ে গেছে। এখন একদমই দেখে বোঝা যাচ্ছে যে এটা ইগড্রাসিল। কিন্তু গুহার থেকে এখন সাইজে অনেক ছোট। ইগড্রাসিল বলতে লাগলো,
.
–কি বাছা কেমন আছো? অনেক বছর হয়ে গেছে।(ইগড্রাসিল)
.
–……(আমি হঠাৎ ওর কথা শুনে অবাক হয়ে গেলাম। আমার হাতের মধ্যে থেকে নারাচরা করছে ওর ছবি এবং কথা বলছে)
.
–কি হলো ভয় পেয়ে গেলে নাকি।(ইগড্রাসিল)
.
–না হঠাৎ চমকে উঠেছি। তো কখন জাগলেন(আমি)
.
–তুমি করেই বলো সেটা সুট করে। আমি তো জেগেছি যখন তুমি আমার শরীরটাকে ভেঙে ফেললে।(ইগড্রাসিল)
.
–আমি ভাঙি নি। আপনার তলোয়ারই দুর্বল ছিলো, তাই ভেঙে গেছে।(আমি)
.
–হুহ। জ্যাক তুমি ঔ ইগোকে ব্যবহার না করে আমাকে করলেই দেখতে এক আঘাতেই জিতে যেতে।(ভ্যালি)
.
–জ্যাক তুমি এইটা বইলো না যে তুমি এই ভাবকন্যার অস্ত্রও পেয়েছো?(ইগড্রাসিল)
.
–হ্যা। কিন্তু ভ্যালি তুমি ওকে ইগো ডাকছো কেনো? আর ইগো, সরি ইগড্রাসিল তুমি ওকে ভাবকন্যা ডাকছো কেনো?(আমি)
.
–আমাদের পুরো ড্রাগন গোত্রের মধ্যে সবচেয়ে রাগী এবং ইগোওয়ালা ড্রাগনই হলো এই মিস্টার ইগো, তাই তার নাম ইগো।(ভ্যালি)
.
–আর উনি হলেন সবচেয়ে ভাবওয়ালী ড্রাগন, তাই ওনার নাম ভাবকন্যা।(ইগড্রাসিল)
.
–ও বেশ ভালো নিক নেম তো।(আমি)
.
–বাই দ্যা ওয়ে জ্যাক ওকে এখনো অনেক হট এবং সেক্সি লাগছে।(আমার কানে ফিসফিসিয়ে বললো ইগড্রাসিল)
.
–জ্যাকের কানে ফিসফিসিয়ে বলে লাভ নাই। সেটা আমিও শুনতে পারি।(ভ্যালি)
।।।
।।।
ভ্যালির কথা শুনে ইগড্রাসিল লজ্জা পেয়ে গেলো। আর শুরু হলো দুজনের ঝগড়া। ওদের অবস্থা দেখে বুঝলাম দুজনে দুজনকেই ভালোবাসে। কিন্তু সমস্যা হলো একজন আগুন আরেকজন পানি, তাই তাদের মাঝে দূরত্ব রয়েছে। কিন্তু দুজনের কেউই সেই দূরত্ব পার করতে চাচ্ছে না। আমি ওদের ঝগড়া শুনতে শুনতেই ঘুমিয়ে গেলাম। আমি অপেক্ষায় আছি ওদের দুজনের এক হওয়ার। কারন হয়তো সেদিন আমিও ওদের দুজনকেই দুই হাত দিয়ে ব্যবহার করতে পারবো। আগুন এবং পানির কম্বো এট্যাক আসলেই মারাত্মক হবে।
।।।
।।।
পরের দিন ঘুম থেকে উঠলাম। হাতের ব্যান্ডেজ গুলো ভালো করে লাগিয়ে নিলাম। দুজনকে ঘুমাচ্ছে এখনো। মনে হচ্ছে অনেকরাত পর্যন্ত ঝগড়া করেছে। আবার বলা যায় না, আমার ঘুমের মধ্যে দুজনে প্রেমও করতে পারে। সে যাই করুক। আমি চলে গেলাম খাবার খেতে। লজিকাল ভাবে আমি জেনারেলের সন্তান। আর সে নিজেই রাজার ছোট ভাই। রাজা নিজে একজন ভ্যাম্পায়ার কিন্তু জেনারেল একজন হাফ ডিম্যান। অবশ্য আমাদের দুনিয়াটাই আজব। যদিও জেনারেল হাফ ডিম্যান, তারপরও আমি ডিম্যান হয়নি। বরং আমি সাধারন মানুষ হয়ে জন্মেছি। আমার আম্মা হয়তো মানুষ। কারন সন্তানেরা পিতা কিংবা মাতার গোত্রই অর্জন করে। যদি দুটো ভিন্ন গোত্রের বাবা এবং মাতা হয়, তাহলে সন্তান যেকোনো দুটোর একটা অর্জন করবে। দুটো একইসাথে করলে সে অনেক স্পেশাল হয়। আর জেনারেল এবং রাজার সাথেও সেটা হয়েছে। হয়তো তাদের মাতা এবং পিতার মধ্যে একজন ভ্যাম্পায়ার এবং একজন হাফ ডিম্যান ছিলো। যায়হোক আমি এসেছি প্যালেসের উপরে নাস্তা করতে। অবশ্য এটা আমার দায়িত্ব রয়েল গার্ড হিসাবে নয়, বরং জেনারেল এর সন্তান হিসাবে। আমাকে একদম সৎ হওয়ার ভান করতে হবে এখন থেকে। কারন আমি জানি রাজার এলিট গার্ডদের কখনো চোখে দেখা যায় না। তারা দূর থেকে খুব কড়া নজর রাখে প্যালেসে। তারা এতো মারাত্মক যে যদি আমি কোনো খারাপ কাজ করার চিন্তা করি প্যালেসে, তাহলে সাথে সাথেই আমার মাথা গলা থেকে আলাদা হয়ে যাবে। আমি সেই রিক্স নিতে চাই না। আমাকেও প্রথমে তাদের মতো শক্তিশালী হতে হবে। আর তারপর এলিট গার্ডে ঢুকতে হবে। আমি প্যালেসের উপরে এসেছি সবার সাথে নাস্তা করতে। অবশ্য এটা দরকার রয়েল গার্ড হিসাবে জরুরী একটা কাজ। আমি যতটা সম্ভব নিয়ম মানার চেষ্টা করবো। বাকিটা পরে দেখা যাবে। আমি খাবার খাওয়ার রুমে ঢুকে অনেকটা অবাক হয়েছি। কারন বিশাল একটা টেবিল রয়েছে, আর অনেকগুলো চেয়ারও রয়েছে। রাজার সারি পুরো আলাদা সবার থেকে। সে একপাশে একাই বসে। আর বাকি পাশে সবাই বসে। আমাকে বসতে হবে প্রিন্সেস এলিহার পাশে কারন আমি তার রয়েল গার্ড। এলিহাকে আমি প্যালেসে মনে হয় আজই দেখতে পেলাম। ও একটা চেয়ারে বসে আছে। রাজা এখনো আসে নি এখানে, তাই সবাই অপেক্ষা করছে। প্যালেসের নিয়মই হলো রাজা আগে না খেলে বাকি কেউ খেতে পারবে না। আমি প্রিন্সেস এলিহার পাশে বসলাম একটা চেয়ারে।
.
–এতো লোক থাকতে শেষ মেষ তোমাকেই আমার গার্ড হতে হবে?(এলিহা)
.
–আমি তো এটা ঠিক করি নি। কিং নিজেই তো সেটা সিদ্ধান্ত নিলেন প্রিন্সেস।(আমি)
.
–জানো কালকে আমার এলিনা আমাকে কতটা বকেছে, ওর কথা শুনে তো মনে হলো ও চাচ্ছিলো ওর গার্ড তুমি হও।(এলিহা)
.
–কিন্তু প্রিন্সেস তাতে তো আমার কিংবা আপনার কোনো ভুল দেখতে পাচ্ছি না।(আমি)
।।।
।।।
আমরা আর কোনো কথা বললাম না। রাজা চলে এসেছে। সকলে উঠে সম্মান দিলো। প্রিন্সেস এলিনা এখনো আসে নি এখানে নাস্তা করতে। তার রয়েল গার্ড আখিল গেলো তাকে ডাক দিতে। এই সুযোগে আমি এখানের সবাইকে চিনে নিলাম। মূলত এখানে রাজার কিছু আত্মীয় রয়েছে, যাদের পরিচয় জানার চেষ্টা করলাম না। কিন্তু যাদের মনে রাখা জরুরী তাদেরই মনে রাখলাম। প্রিন্সেস এলিনাও আসলো। তবে সে এসে সোজা আমার পাশের চেয়ারে বসে পরলো। আখিলকেও তার পাশে বসতে হলো। অবশ্য আমার প্রিন্সেস এলিনার থেকে একটু সাবধান থাকতে হবে। তার ভাবগতি আমি প্রথম দিন থেকেই খারাপ লক্ষ করেছি। হয়তো কিছু বলতে চাচ্ছে আমাকে, কিন্তু বলতে পারছে না। যাই বলুক না কেনো? আমার কাজ আমাকে পূরন করতে হবে এখানে। নাস্তা করার পর আমি প্রিন্সেস এলিহার সাথে প্যালেসের নিচে নেমে গেলাম। প্যালেসের নিচে তলোয়ার প্রাকটিস করার একটা জায়গা আছে, সেখানে চলে গেলো সে। আমাকেও তার সাথে সাথে যেতে হলো।
.
–আমি শুনেছি তুমি তলোয়ারের অনেক টেকনিক ব্যবহার করতে পারো। অবশ্য আমি কালকে শুনেছিলাম একটা এক্সিবেশন ম্যাচ হবে, কিন্তু তুমি যে এসেছো সেটা আমি জানি না।(এলিহা)
.
–ও।(আমি)
.
–আমি শুনেছিলাম তুমি একটা গুহার মধ্যে আটকা পরেছিলে। কিন্তু আমি জানতাম তুমি ফিরে আসবে।(এলিহা)
.
–ধন্যবাদ আমার প্রতি বিশ্বাস রাখার জন্য।(আমি)
.
–আমার উপরে কি রেগে আছো?(এলিহা)
.
–কি বলছেন প্রিন্সেস? আমি কিভাবে আপনার উপরে রাগ করে থাকবো?(আমি)
.
–না তোমাদের সবার থেকে যে আমার পরিচয় গোপন রেখেছিলাম সেটার জন্য।(এলিহা)
.
–না আপনার পারশোনাল বিষয় ছিলো সেটা তাই গোপন রেখেছেন, তাতে আমার রাগ করার তো কোনো প্রশ্ন উঠে না।(আমি)
.
–তাহলে এভাবে আপনি আপনি করে কথা বলতেছো কেনো? এখানে তো কেউ নেই।(এলিহা)
.
–না প্রিন্সেস। আপনাকে আপনি না বললে অপমান করা হবে। আর সেটার জন্য আমাকে শাস্তি পেতে হবে। আমি চাই না সেটা হোক।(আমি)
.
–হ্যারি, লুসি এবং লুসানার সাথে দেখা হয়েছে?(এলিহা)
.
–না। তারা তো রাজ্যের সন্ত্রাসী এখন। তাদের সাথে আমার কেনো দেখা হবে।(আমি)
.
–দেখো আমি জানি তুমি রেগে আছো আমার উপরে। কিন্তু সত্যি বলতে এতে আমার কোনো কিছু করার নাই। আমি যতই আমার বাবাকে বুঝিয়েছি যে ওরা তিনজন আমার বন্ধ। ওরা আমাকে আক্রমন করে নি। তারপরও বাবা আমার কোনো কথা শুনেন নি।(এলিহা)
.
–দেখুন আপনি কোনো কিছু ভাববেন না। আমার হ্যারি, লুসি এবং লুসানার উপরে বিশ্বাস আছে, ওদের কিছুই হয় নি। এবং খুব ভালোই আছে ওরা।(আমি)
.
–এটাই কামনা করি। কিন্তু আমার নিজের প্রতিই দুঃখ লাগছে। আমি আমার বাবার সামনে কিছু বলতে পারি না কারন আমি দুর্বল আমার বাকি দুই বোনদের থেকে। এরজন্য আমি জেনারেলকে বলে মিলিটারিতে ঢুকেছিলাম যাতে শক্তিশালী হতে পারি। কিন্তু আমার বাবার আদেশে আমাকে আবার প্যালেসেই চলে আসতে হয়।
.
–এখন যেহেতু আমি আপনার রয়েল গার্ড। তাই আপনার ট্রেনিং এর সকল দায়িত্ব এখন আমার। চলুন আপনার ট্রেনিং শুরু করা যাক।(আমি)
।।।।
।।।।
।।।।
আমি এলিহাকে ট্রেনিং দিতে লাগলাম। মূলত আমি তলোয়ার ধরার কৌশল ওর থেকেই শিখেছি। আর এখন ওকেই আমার শিখাতে হবে। অবশ্য আমার জানা অনেক টেকনিক রয়েছে, যেটা আস্তে আস্তে ওকে শিখাতে হবে। আমাকে সারাদিনই প্যালেসের মধ্যে থাকতে হলো। কারন প্রিন্সেস এলিহা আমাকে পুরো প্যালেসে ঘুরিয়ে দেখালো দিনভর। রাতের সময় আমি আমার রুমের মধ্যে চলে আসলাম। অবশ্য সারাদিনে প্যালেসে হাটাচলা করে অনেক তথ্য আমি যোগাড় করতে পেরেছি। রাতের এই সময়টা সেটা ঠিকই কাজে দিবে। সন্ধার পর থেকে লাইব্রেরীতে কেউই ঢুকে না। অবশ্য সেটাই আমার সময় লাইব্রেরীতে ঢোকার। প্রিন্সেস এলিহার রুমে আমি এই পুরো প্যালেসের একটা ম্যাপ পেয়েছি, যেখানে সকল গুপ্ত জায়গার কথাও উল্লেখ রয়েছে। আমি লাইব্রেরীতে ঢুকার পর। একদম কোনার একটা বুক স্লেফের কাছে চলে গেলাম। সেখানে উপরের তাকের পাঁচ,দশ এবং পনেরো নং বইগুলো একসাথে টান দিলেই একটা গোপন রাস্তা খুলে যাবে পাশ দিয়ে। যেটার ভিতর আমাকে ঢুকতে হবে। ম্যাপে এটা সরাসরি উল্লেখ ছিলো। আমি জানি না কয়জন এটার সম্পর্কে জানে, কিন্তু আশা করবো এলিহা বাদে আর কেউ না জানুক। একটা সিড়ি চলে গেছে নিচে। নিচে সেটা দিয়ে নামার পর সামনের দিকে একটা রাস্তা চলে গেছে। যেটা দিয়ে আগানোর পর উপরের দিকে আবার সিড়ি যাচ্ছে। আমি সেটা দিয়ে আবারো চলতে লাগলাম। অবশ্য সবকিছু অন্ধকার, তাই হাতে একটা ম্যাজিকাল টর্চ আমি লাইব্রেরী থেকে নিয়ে এসেছি। সিড়ি দিয়ে সোজা আমি একটা পানিবিহীন কুয়ার মধ্য দিয়ে উঠলাম। জায়গাটা জনশূন্য দুটো চাদের আলোতে বুঝতে পারলাম আমি ভুতুরে একটা জায়গায় উঠেছি। এটা প্যালেসের অনেকটা ডান পাশের জায়গা। এখানে রয়েল ফ্যামিলির মৃত শরীর পুতে রাখা হয়। তাই রাতের সময় জায়গাটা ভুতুরে হয়ে যায়। তাদের মৃত শরীর থেকে মাঝে মাঝে কিছু ম্যাজিক পাওয়ার বের হয় এবং সেটা তাদের পূর্বের শরীরের আকার ধারন করে। সবাই সেটাকে ভূতই বলে থাকে। অবশ্য আমি সেটা দেখতে চাই না। তাই দৌড়ে বের হয়ে গেলাম আমি। আমার এখন যেতে হবে হ্যারিদের কাছে। আজকে ব্লাক ড্রাগনের একটা মিশন রয়েছে। শহরের কালো ধনীদের বাসায় আমাদের আক্রমন হবে আজ রাতে।
।।।।
।।।
।।

(((চলবে)))

।।
।।।
।।।।
অপেক্ষা করুন পরবর্তী পার্টের জন্য

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here