ভ্যাম্পায়ার_কুইন# পর্বঃ১৫

#ভ্যাম্পায়ার_কুইন#
পর্বঃ১৫
.
.
লেখকঃহৃদয় বাপ্পী
.
.
আমার প্রতিটা আঘাত এলেক্স ওর তলোয়ার দিয়ে আটকাতে লাগলো। এমন মনে হচ্ছিলো এলেক্স আমার মন পরতে ছিলো। ওকে আমি আল্ট্রা স্পিডে আঘাত করতে লাগলাম। কিন্তু ওর ভ্যাম্পায়ার এর ডানা বের করে দিয়ে ও নিজেও আল্ট্রা স্পিডে আমার আঘাত গুলো আটকাতে লাগলো,
.
–অনেক ট্রেনিং এর পর ভ্যাম্পায়াররা আলট্রা স্পিডে উড়তে পারে। একজন ডিম্যানের ও অনেক ট্রেনিং প্রয়োজন। কারন তাদের ডানা থাকে না। দেখি তুমি আকাশে আমাকে কিভাবে আঘাত করো।(এলেক্স আমাকে ভেংচি কেটে বললো)
.
–ডিম্যানদের ডানা থাকে না। কিন্তু কে বলেছে আমি শুধু ডিম্যান।(আমি হেসে আমার ডানা বের করলাম)
.
–তোমার একটা ডানা সাদা আর একটা কালো কেনো?(এলেক্স অবাক হয়ে জিজ্ঞেস করলো)
.
–কারন আমি অর্ধেক এন্জেল, অর্ধেক ভ্যাম্পায়ার, আর অর্ধেক ভ্যয়ম্পায়ার।(আমি)
।।।
।।।
আমার আল্ট্রা স্পিড এবার তিনগুন হয়ে গেলো। আমি তিনগুন স্পিডে উড়ে এলেক্সের উপরে ঝাপিয়ে পরলাম। ও অনেক কষ্টে আমার আঘাত গুলো আটকাতে লাগলো। আমি বেশ কিছু আঘাতের পরে আমার কাটানার কোষ আটকিয়ে দিলাম। এবং নিজে নিচে নেমে আসলাম। জানতাম না এই লড়াইয়ের ফলে আমার উড়াটা একটু কন্ট্রোলে চলে আসবে। প্রথমবার হ্যারির সাথে লড়তে গিয়েও আমি ঠিকমতো উড়েছি। কিন্তু সমস্যা হচ্ছে আমি সাধারন সময়ে ঠিক ভাবে উড়তে পারি না। আমি লড়াই এর মধ্যে নিজের সব ক্ষমতা ব্যবহার করতে পারি কিন্তু সাধারন সময়ে মাথায় আসে না।
.
–কি হলো থামলে কেনো? নিজের হার মেনে নিলে নাকি?(এলেক্স)
.
–আপনার তলোয়ার কেটে দু টুকরো হয়ে গেছে? আপনি লড়বেন কিভাবে ঔটা দিয়ে? মানে আমি জিতে গেছি।(আমি)
.
–এটা কি রকম জিতা হলো। আমি তো একটা আঘাত ও করলাম না।(এলেক্স লক্ষ করলো আমার আঘাতে ওর তলোয়ার দু টুকরো হয়ে গেছে)
.
–আপনি আঘাত করলেন না সেটা আপনার ভুল। এখন আপনার পরের মিশনে আপনি আমাকে নিয়ে যাবেন মানুষের দুনিয়ায়।(আমি)
.
–আচ্ছা আচ্ছা ঠিক আছে।(এলেক্স এসে আমার মাথায় হাত দিতে লাগলো)
।।।
।।।
ঔদিকে একপাশে দাড়িয়ে এনা, এনার বোন আর হ্যারি আমাদের ফাইট দেখতে ছিলো। আমাদের লড়াই শেষ হয়ে গেলে আমরা ওদের দিকে হেটে যাচ্ছিলাম। এলেক্স আমার গলায় হাত দিয়ে হেটে যাচ্ছিলো।
.
–আচ্ছা ভাইয়া আমি ড্রাগনের জন্য প্রস্তুত?(আমি)
.
–আরো অনেক ট্রেনিং করতে হবে তোমার।(এলেক্স)
.
–কি যে বলেন। আমি এখনি সবচেয়ে শক্তিশালী ড্রাগনকে নিজের মুঠো করে নিতে পারবো।(আমি)
.
–হাহাহা। সবচেয়ে শক্তিশালী ড্রাগনের নাম ছিলো ইগড্রাসিল। পুরো ড্রাগন দুনিয়ার রাজা ছিলো সে।(এলেক্স)
.
–ড্রাগনেরও রাজ্য আছে?(আমি)
.
–হ্যা। ড্রাগোনিয়া হলো ড্রাগনদের দুনিয়ার নাম। আমাদের দুনিয়াতে ড্রাগন অনেকটা মূল্যবান। একবার ড্রাগন আমাদের দুনিয়ায় আসলে ওদের দুনিয়ায় ফিরতে পারে না নিজের ইচ্ছায়। যদি ওদের দুনিয়ার রাজা নিজে আদেশ করেন তাহলে ড্রাগন ফিরতে পারে। নাহলে ড্রাগনকে এই দুনিয়া থেকে একটা পার্টনার বানাতে হয়।(এলেক্স)
.
–তাহলে তো ড্রাগনরা যাকে তাকে পার্টনার বানাতে পারে।(আমি)
.
–যাকে তাকে নয়। একজন ড্রাগনের পাওয়ার তার পার্টনারের পাওয়ার অনুযায়ী বৃদ্ধি পাই। আর কোনো ড্রাগন যদি পার্টনারকে মেরে ফেলে তাহলে ড্রাগনও মারা যাবে। তাই এই দুনিয়ার যেসব ড্রাগন আছে সবই শক্তিশালী পার্টনার খুজে।(এলেক্স)
.
–তাহলে আপনি যে বললেন আপনার আগের মিশন ছিলো একটা ড্রাগনকে হত্যা করার। ড্রাগন রেয়ার হওয়ার পর আবার হত্যা করবেন কেনো?(আমি)
.
–কিছু ড্রাগন আছে যারা পার্টনার পাওয়ার আশা ছেড়ে দিয়ে এই দুনিয়ার সব কিছু ধ্বংস করে দিতে চাই। হান্টারদের কাজ তাদের হত্যা করা। আমি যে ড্রাগনের উদ্দেশ্যে যাচ্ছিলাম সেটা ছোট ছিলো তাই গিল্ড আমাকে একা পাঠায়। কিন্তু ঔটাকে না পেয়ে আমি সেখানে আমার ড্রাগনের থেকেও তিনগুন বড় একটা দেখেছি।(এলেক্স)
.
–আপনার কি মনে হয় ঔটা আমার সাথে পার্টনার হবে?(আমি)
.
–আমার মনে হয় না। কারন ঔটার চেহারায় মোটেও পার্টনার হওয়ার মতো কিছু লেখা ছিলো না। আমার ড্রাগন তো ভয়ে সেখান থেকে আমাকে নিয়ে উড়ে চলে আসে।(এলেক্স)
.
–ওয়াও। তাহলে তো ঔটাকেই আমার পার্টনার বানাতে হবে।(আমি)
.
–স্বপ্ন দেখো। চলো প্রাসাদে যায়।
।।।
।।।
আমরা দুজন এনাদের কাছে গিয়ে দাড়ালাম। তখন একজন সৈনিক দৌড়ে এসে আমাদের খবর দেই। রাজা নাকি আমাদের তাড়াতাড়ি রাজ দরবারে যেতে বলেছে। আমরা পাঁচজন তারাতারি প্রাসাদের দিকে আগালাম। রাজার সিংহাসনের সামনে অনেক লোক। রাজা সিংহাসনে বসে আছেন। কি জেনো কথা বলতেছে মন্ত্রী সাথে। আমরা দরবারে আসার সাথে সাথে জেসির সাথে দেখা হয়ে গেলো,
.
–কি হয়েছে জেসি?(আমি)
.
–ভাইয়া খুব বড় ঝামেলা হয়ে গেছে।(জেসি)
.
–কেনো কি হয়েছে?(আমি)
.
–এজগার্ডে যুদ্ধ লেগে গেছে।(জেসি)
.
–কি? আমাকে বাবার সাথে কথা বলতে হবে।(এলেক্স চলে গেলো রাজার সাথে কথা বলার জন্য)
.
–এজগার্ডটা আবার কোথায়?(আমি)
.
–তুমি এজগার্ড সম্পর্কে জানো না?(এনা)
.
–দাড়াও দাড়াও। এজগার্ড সেটা না যেখানে Odin রাজা? আর তার ছেলে Thor। পালিত আরেকটা ছেলে Loki?(আমি)
.
–হ্যা। জানো না বললে এইতো সবই জানো।(এনা)
.
–এটা সম্পর্কে মানুষের দুনিয়াতে সিনেমা হয়। এজগার্ড মানুষের দুনিয়ায় মার্ভেলের বানানো কাল্পনিক একটা দুনিয়া। যেখানে ভাইকিংস ভেলকারীরা বাস করে।(আমি)
.
–হ্যা মানুষের দুনিয়ায় জিনিসটা কাল্পনিক। কিন্তু যে মার্ভেলের কমিকস প্রথম বানিয়েছিলো তাকে ধারনা একজন মনস্টার দিয়েছিলো।(জেসি)
.
–শালার এই সব খবর আমি জানি না কেনো? তাহলে কি হয়েছে এজগার্ডে?(আমি)
.
–Loki যুদ্ধ শুরু করেছে সিংহাসনের জন্য। Loki চাচ্ছে Thor কে মেরে ফেলতে।(জেসি)
.
–তাহলে এক গড আরেক গডকে মারতে চাচ্ছে। আমার ফেবারিট তো Thor। মার্ভেলের মধ্যে শক্তিশালী একটা ক্যারেক্টার ছিলো।(আমি)
.
–কিন্তু রিয়েলে সেটা নয়। Thor কিছুদিন পর পরই তার হাতুড়ী হারিয়ে ফেলে। হাতুড়ীর জন্য প্রায় প্রায় অযোগ্য হয়ে যায়। আর তখন তাকে Loki মারার চেষ্টা করে।(হ্যারি)
.
–কিন্তু হাতুড়ী ছাড়াও তো সে অনেক শক্তিশালী তাই না?(আমি)
.
–হ্যা কিন্তু এবার লোকি ওডিনকে বন্ধি করে সিংহাসনে জোর করে বসেছে। আর ওডিনের শক্তিশালী অস্ত্র ডিসট্রয়ার লাগিয়ে দিয়েছে থরের পিছনে।(জেসি)
.
–তাহলে ওডিন মিয়া বন্ধী। শালাকে মুভিতেও কখনো একশনে দেখতে পাই নি। আচ্ছা তাহলে এভেন্জার আসবে না থরকে বাচাতে?(আমি)
.
–এভেন্জার আবার কারা?(হ্যারি)
.
–পাগল হয়েছো সিরিয়াস হও। মানুষের দুনিয়াতে যা দেখেছো সেটা কাল্পনিক ছিলো। আর এটা রিয়েলিটি। এই ইউনিভার্সে মোট ১১ টা দুনিয়া আছে। তার মধ্যে পৃথিবী বাকি গুলো সম্পর্কে কিছুই জানে না।(এনা)
.
–তো থরের এখন কি অবস্থা?(আমি)
.
–ডিসট্রয়ার থরকে মারতে মারতে লিম্বো ডাইমেনশনে নিয়ে গিয়েছিলো। সেখানে থর কোনো রকম ডিসট্রয়ার থেকে পালিয়ে আমাদের একাডেমীতে চলে গিয়েছিলো।(জেসি)
.
–ওয়েট ওয়েট। তাহলে আমাদের একাডেমী লিম্বো ডাইমেনশনে?(আমি)
.
–না আমাদের একাডেমী আমাদের এই দুনিয়া আর লিম্বো ডাইমেনশনের মাঝামাঝি জায়গায়।(এনা)
.
–ওওও।(আমি)
.
–হ্যা। থরের পিছনে ডিসট্রয়ারও চলে যায়। আর কি বলবো, পুরো একাডেমীর অবস্থা বারোটা। থর সেখানে থাকা সবাইকে বাচাতে গিয়ে ডিসট্রয়ারের কাছ থেকে বেশ মাইর খায়। কিন্তু শেষ মেষ সবার সাথে পালিয়ে ট্রেনে উঠে।(জেসি)
.
–কি একাডেমী ধ্বংস হয়ে গেছে?(হ্যারি)
.
–এটা তো ভালো খবর। আমি আবার ভাবতেছিলাম একাডেমীতে ফেরত যাবো না। ধ্বংস হয়ে তো ভালোই হলো।(আমি)
.
–জ্যাক একটু সিরিয়াস হও।(এনা)
.
–আচ্ছা তাহলে তারা কোন রাজ্যে এখন?(আমি)
.
–কোনো রাজ্যে আস্তে পারে নি। ডিসট্রয়ারের ভয়ে ট্রেন আল্ট্রা স্পিডে চলতে শুরু করে। আর একটা পোর্টাল করে সোজা মানুষের দুনিয়াতে গিয়ে পৌছায়।(জেসি)
.
–তাহলে সবাই মানুষের দুনিয়াতে?(আমি)
.
–হ্যা। আর এই ব্যাপার নিয়ে কি করবে সেটা আলোচনা হচ্ছে পাঁচ রাজ্যে।(জেসি)
.
–এটা তো খুব খারাপ খবর। এখন এজগার্ড লোকির দখলে। আমি শুনেছি লোকি ড্রাগোনিয়া দুনিয়া এর নতুন ড্রাগন রাজার সাথে একটা পার্টনারশীপ করেছে।(হ্যারি)
.
–কি?(আমি)
.
–আমি শুধু শুনেছি এটা। তবে শিওর না। যদি এটা সত্য হয় তাহলে লোকি চাচ্ছে সব দুনিয়া তার মুঠো করতে।(হ্যারি)
.
–সেটা তো বেশ ভালো খবর।(আমি)
.
–তোমার কি ভয় হচ্ছে না?(এনা)
.
–ভয় কেনো হবে? আমার তো আরো ভালো লাগছে। মনে হচ্ছে স্বপ্নের দুনিয়ায় আমি চলে এসেছি।(আমি)
.
–লোকিকে কিছুদিন আগে আমার বাবার সাথেও কথা বলতে দেখেছি।(হ্যারি)
.
–কি কথা বলছিলো?(এনা)
.
–ডেভিল কিং কে নিয়ে? লোকি চাচ্ছিলো পরবর্তী ডেভিল কিং সিংহাসনে বসার আগেই….(হ্যারিকে আমি বলতে না দিয়ে বলতে লাগলাম)
.
–কি মেরে ফেলতে?(আমি জিজ্ঞেস করলাম ঢোক গিলে কারন আমিই তো পরবর্তী ডেভিল কিং হবো)
.
–না পরবর্তী ডেভিল কিং এর সাথে হাত মিলাবে। কারন ডেভিল কিং লোকির সাথে হাত মিলালে লোকিকে থামানো সবার জন্য অসম্ভব। আবার পূর্বের ডেভিল কিং এর স্ত্রী লোকির কন্যা ছিলো। তাই লোকি ভাবছে পরবর্তী ডেভিল কিং তার কন্যার বংশেরই একজন হবে।(হ্যারি)
.
–এই লোকি কত বছর যাবৎ বেচে আছে?(আমি)
.
–আমাদের এই এগারো দুনিয়ার মধ্যে এজগার্ডের সময় আস্তে চলে। এজন্য আমাদের থেকে ওরা বেশী বছর বাঁচে।(এনা)
।।।
।।।
আমি আর কিছু বললাম না। এখন কি শুনলাম। আমার শরীরে লোকির ব্লাড বইছে। শালা আমার ভাগ্য কি এতোই খারাপ নাকি। এতোজন থাকতে আমার শরীরে লোকির ব্লাড বইছে। আচ্ছা আমার মাইকেল মামু তো বলেছিলো আমার আম্মা ভবিষ্যৎ দেখতে পারতো। তাহলে কি এই সবই দেখেছিলো। তাহলে আমার আম্মা আমাকে এই সব থেকে দূরে রাখার জন্য নিজের জীবন দিয়েছিলো? হ্যা হতে পারে। এখনো অনেক কিছু আমার মাথায় যাচ্ছে না। আমি যে কি করবো কিছুই বুঝতে পারছি না। হঠাৎ রাজার ডাক পরলো। আমাকে ডাকছেন তিনি। আমি এগিয়ে গেলাম। গিয়ে সম্মান জানালাম,
.
–মহারাজ ডেকেছেন?(আমি)
.
–হ্যা, পাঁচ রাজ্যের রাজাদের মধ্যে একটা মিটিং হয়েছে। বর্তমানের অবস্থা মোটেও ভালো নয়, লোকি এজগার্ডের সিংহাসন দখল করে নিয়েছে। থর এখন মানুষের দুনিয়ায়। থরকে মারার জন্য লোকি সব কিছুই করতে পারে।(রাজা)
.
–হ্যা অবস্থা অনেক খারাপ যাচ্ছে।(আমি)
.
–পাঁচ রাজ্য মিলে একটা সিদ্ধান্ত নিয়েছে। এই প্রথম আমরা পাঁচ রাজা মিলে রাউন্ড টেবিল তৈরী করেছি। আমাদের বর্তমান মিশন হচ্ছে থর এবং বাকি মনস্টার যারা মানুষের দুনিয়াতে আছে তাদের সাবধানে এখানে নিয়ে আসা।(রাজা)
.
–ঠিক আছে মহারাজ।(আমি)
.
–এজন্য প্রত্যেক রাজ্য থেকে পাঁচ জন সেরা ম্যাজিক ব্যবহারকারী মনস্টার সিলেক্ট করা হয়েছে, তাদের মধ্যে রয়েছে হান্টার, সৈনিক। এবং প্রত্যেক রাজ্যের লোকদের লিড করবে রাজ্যের প্রিন্স।(রাজা)
.
–তারমানে আমারও টিম দেওয়া হয়েছে।(আমি)
.
–হ্যা। তবে সেখানে তোমার ছোট ভাই প্রিন্স কহিল ও থাকবে।(রাজা)
.
–ও।(আমি)
.
–তবে শুনে রাখো প্রিন্স জ্যাকসন। মিশনটা সহজ মনে হলেও সহজ নয়। লোকি যদি জানতে পারে থর মানুষের দুনিয়ায় আছে তাহলে ড্রাগন সেনাদের পাঠিয়ে দিবে মানুষের দুনিয়ায়। তখন কি হবে ভাবতেই পারছো।(রাজা)
.
–মাই কিং তেমন কিছু হবে না। আপনি আমার উপরে ভরসা রাখুন। ওর প্রথম মিশন হলেও ভালো করবে আমার ভরসা। আর কিছু ভুল করলে আমি তো আছিই।(এলেক্স)
.
–ঠিক আছে। তাহলে পোর্টাল করে বেরিয়ে পরো তোমরা।(রাজা)
.
–ঠিক আছে মাই কিং।(এলেক্স)
।।।
।।।
আমি আর এলেক্স দুজনেই জেসি আর এনার কাছে আসলাম।
.
–বাবা তোমাকে মিশনে পাঠাচ্ছে বুঝলাম, কিন্তু জ্যাককে পাঠাচ্ছে কেনো? ও তো এসবের জন্য প্রস্তুত না।(এনা)
.
–এটা বাবার সিদ্ধান্ত নয়। বাকি তিন রাজারা প্রস্তাব দিয়েছিলো শুধু জ্যাককে একটা সেনা দিয়ে পাঠাবে, কারন কাল নাকি জ্যাকের ফাইট দেখেছিলো। পরে রাজা জ্যাসন এবং বাবা দুজনে প্রস্তাব দেই প্রত্যেক রাজ্যের প্রথম প্রিন্সের অধীনে করে পাঁচজন করে মোট ৩০ জনের একটা স্কয়াড যাবে। আর প্রত্যেক রাজ্যের টিম প্রত্যেক রাজ্যের প্রিন্স লিড করবে।(এলেক্স)
.
–আরে তোমরা শুধু শুধু চিন্তা করছো আমার জন্য। শত হলেও আমি একজন প্রিন্স।(আমি)
.
–কিন্তু জ্যাক, আমার মনে হচ্ছে বাবা তোকে ভাসাতে চাচ্ছে। যাবি ভালো কথা কিন্তু একটু সাবধানে থাকবি।(জেসি)
.
–ঠিক আছে।(আমি)
।।।।।
।।।।
।।।
।।

(((চলবে))))

।।
।।।
।।।।
।।।।।
অপেক্ষা করুন ১৬ তম পর্বের জন্য|

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here