ভ্যাম্পায়ার_কুইন# #সিজন_2# পর্বঃ৪৩

#ভ্যাম্পায়ার_কুইন#
#সিজন_2#
পর্বঃ৪৩
.
.
লেখকঃহৃদয় বাপ্পী
.
.
আমি ড্রাকুলার হোটেলে পোছে গেলাম। একদম বনের মধ্যখানে তার হোটেলটা অবস্থিত রয়েছে। বনটা পুরো একটা রাজ্যের বিশ ত্রিশটা শহরের সমান হবে। আর তার ঠিক মাঝখানে ড্রাকুলার হোটেল টেলিপোর্ট হয়ে এসেছে। আমি বুঝতে পারছি না এখানে সে রাজ্য তৈরী করবে কিভাবে? কেউ উড়ে না আসলে বনের মধ্যে নিশ্চিত হারিয়ে যাবে। ড্রাকুলার প্লান কি আমি বুঝতে পারছি না। তার মাথায় কি আছে সেটা তো আমি তার সাথে কথা বলেই বুঝতে পারবো। আপাতোতো আমি হাটতে লাগলাম। আবারো থরের সাথে সবগুলো রুম চেক করতে লাগলাম। অনেক বড় হোটেলটা। আর রুমের সংখ্যাও অধিক। তাই খুজতে খুজতে সমস্যা হচ্ছে। হোটেলটা চারিদিক দিয়ে উচু বানানো হয়েছে, তবে মাঝখানে অনেকটা অংশ নিয়ে নিচু, যেখানে আমি লিম্বো ডাইমেনশনে ট্রেনিং করেছিলাম। সেখানে ঘাসের একটা মাঠ আছে। সুন্দর একটা বাগান আছে, কয়েকটা বিশাল গাছ আছে, এবং একটা সুন্দর পুকুরও আছে। আমি ভাবলাম সেখানেই হয়তো ড্রাকুলা আছে। তাই আমি সোজা সেখানে চলে গেলাম থরের সাথে করে। যেহেতু থর এখানে অনেকটা সময় কাটিয়েছে লিম্বোতে তাই পুরো এই হোটেলটা তার চেনা হয়ে গেছে। থর আমাকে সেই মাঝখানে ফাকা মাঠে নিয়ে গেলো। আমি মাঠের বাগানের এক পাশে প্রিন্সেস এলিনাকে দেখতে পেলাম। কিন্তু ড্রাকুলার কোনো খবর পেলাম না। আমি প্রিন্সেস এর কাছে এগিয়ে গেলাম। প্রিন্সেস কাদতেছিলো বাগানের পাশে দাড়িয়ে। কি বলবো বুঝতে পারছি না। আমাকে দেখতে পেয়ে জরিয়ে ধরলো। কিছু বলার মতো খুজে পেলাম না। এরকম মনে হচ্ছে ড্রাকুলা কিছু করেছে ওর সাথে? হয়তো খারাপ কিছু?
.
–কিছু কি হয়েছে প্রিন্সেস?(আমি)
.
–কতো কিছু হয়েছে। তুমি কিছু করলে না যখন এই শয়তান আমাকে নিয়ে আসলো।(এটা বলে এনা কাদছে)
.
–প্রিন্সেস কি হয়েছে বলুন আমাকে এভাবে না কেদে।(আমি)
.
–ঔ মনস্টার টা আমাকে সবটা সময়, সবটা সময়….(এটা বলে আবার কাদতে লাগলো)
.
–খারাপ কিছু করেছে?(আমি)
.
–আমাকে তার রাজ্যের রানী বানানোর জন্য জোর করেছে। আমি সবটা সময় না বলে দিয়েছি, কিন্তু তারপরও আমার উপরে বিভিন্ন ধরনের আজব ম্যাজিকের ব্যবহার করেছে।(প্রিন্সেস)
.
–ও এই ব্যাপার।(আমি)
.
–হ্যা। আমি এখানে থাকতে চাই না জ্যাক। তুমি আমাকে নিয়ে যাও।(প্রিন্সেস)
.
–আমার মনে হয় না পুরো একটা রাজ্য আমাদের উদ্ধার করতে আসলেও আমরা ড্রাকুলার থেকে বাঁচতে পারবো। আর ড্রাকুলা খারাপ কোনো লোক না।(আমি)
.
–তুমি তাকে চিনো?(প্রিন্সেস)
.
–হ্যা।(আমি)
.
–তাহলে তাকে বলো আমাদেরকে ছেড়ে দিতে।(প্রিন্সেস)
.
–মনে হয় না সেটার প্রয়োজন হবে। প্রথমে শুনি কি বলে সে।(আমি)
৷।।।
।।।।
আমি প্রিন্সেস এর সাথে কথা বলছিলাম আর তখনি ড্রাকুলা চলে আসলো। ড্রাকুলা আমার কাছে এসে আমার কাধে হাত দিলো। এবং সাথে সাথে আমরা দুজনে টেলিপোর্ট হয়ে গেলাম। আমি বুঝতে পারলাম না কোথায় আসলাম৷ কিন্তু মনে হচ্ছে কোনো রুমের মধ্যে আছি আমরা। রুমের মধ্যে একটা সোফা, একটা ফ্রিজ, একটা টেলিভিশন এবং সোফার উপরে বসে আছে আমার ডেভিল সত্ত্বা যার সাথে লিম্বোতেই দেখা হয়েছিলো ড্রাকুলার এজগার্ড নামক হোটেলে। ডেভিল সত্ত্বার হাতে পপকর্ন যেটা সে খাচ্ছে, এবং টেলিভিশন দেখছে। আমি টিভি দেখে অনেকটা অবাক হলাম৷ বেশী অবাক হলাম কারন সেটা চলছে, এবং সেটার মধ্যে নতুন দুনিয়ার দৃশ্য দেখা যাচ্ছে। মূলত টিভিতে আমার এবং লুকের ফাইটের দৃশ্য চলছিলো। কিভাবে চলছে সেটা আমি বুঝতে পারছি না। তবে এটা জানার ইচ্ছা আমার আছে।
.
–আমাকে এটা কোথায় আনলেন? এবং এখানে আমার লড়ার দৃশ্য কিভাবে টিভিতে চলছে?(আমি)
.
–দুনিয়াতে পা রাখার পর থেকে অনেক কিছু হয়েছে। নতুন দুনিয়া সম্পর্কে সবকিছু জানতে পেরেছি তোমার ব্রেইনে থাকা জ্ঞান থেকে, এবং সেটাকে আমি নতুন ভাবে কাজে লাগিয়েছি। যেহেতু ম্যাজিকাল এই দুনিয়াতে সাইন্সের কোনো অস্তিত্ব নেই, তাই আমি ম্যাজিক এবং সাইন্সের মাধ্যমে কিছু আবিষ্কার করেছি এই লিম্বোতে এসে।(ড্রাকুলা)
.
–ওও তাহলে এটা লিম্বো ডাইমেনশন?(আমি)
.
–হ্যা। আমার থাকারও একটা জায়গা প্রয়োজন ছিলো, আমি যেহেতু স্বাধীন হয়ে থাকতে চাই, আর সেটার জন্য এই লিম্বোই আমার জন্য পারফেক্ট জায়গা। আমার থাকার জন্য ড্রাকুলা এই জায়গা বানিয়ে দিয়েছে।(ডেভিল সত্ত্বা)
.
–হ্যা এটা লিম্বো ডাইমেনশন। আমি এখানেই আমার অনেকটা সময় কাটিয়েছি, এতে করে দুনিয়াতে আমার সবটা সময় বেচে গেছে। আমি আমার সব কাজ দ্রুত করতে চেয়েছি তাই আমার সকল গবেষনা এখানেই করতে হয়েছে?(ড্রাকুলা)
.
–কিরকম গবেষনা?(আমি)
.
–টিভিতে দেখতেই পাচ্ছো তোমার লড়াই এর দৃশ্য যেটা রেকোর্ড হয়ে আছে। এটা রেকোর্ড করা হয়েছে আমার এই ম্যাজিকাল ড্রোন এর সাহায্যে, যেটা আমি সাইন্স এবং ম্যাজিকের সংমিশ্রনে বানিয়েছি। যেহেতু এটা সামান্য ম্যাজিক পাওয়ার এর সাহায্যে চলে তাই আমি পুরো দুই কোটি ড্রোন বানিয়েছি, যেটা পুরো দুনিয়াতে ছড়িয়ে আছে এখন।(ড্রাকুলা)
.
–দুই কোটি ড্রোন! এতো ড্রোনের জন্য তো মারাত্মক পরিমান ম্যাজিক পাওয়ারের প্রয়োজন হবে।(আমি)
.
–হ্যা সেটা সত্য। আর সেটার জন্যও ব্যবস্থা নিয়েছি। আমি সেগুলোতে সোলার প্যানেল ব্যবহার করেছি, যেটা সূর্য থেকে আসা ম্যাজিক পাওয়ার এবজোর্ব করবে। সবচেয়ে অবাক করার বিষয় এক মিনিট পাওয়ার এবজোর্ব করার পর একটা ড্রোন দুই দিন চলতে পারবে।(ড্রাকুলা)
.
–তাহলে আপনার এই ড্রোন এ্যারসাকেও ছিলো?(আমি)
.
–হ্যা।(ড্রাকুলা)
.
–আচ্ছা একটা কথা, আপনি এ্যারসাকে কিভাবে প্রবেশ করলেন? আমার জানা মনে সেখানে রানির আদেশ ছাড়া কেউই প্রবেশ করতে পারতো না।(আমি)
.
–আমি যখন তোমার হার্ট বের করছিলাম, তখন তোমার সকল স্মৃতিও আমার নিজের মধ্যে ট্রান্সফার করে নিচ্ছিলাম। যার কারনে এই নতুন দুনিয়া সম্পর্কে জানতে আমার সুবিধা হয়। আর সেটা থেকেই জানতে পেরেছি এ্যারসাক যেটা আগের দুনিয়ার হ্যাভেন সেটার সুরক্ষা অনেকটা আগের দুনিয়ার আন্ডারওয়ার্ল্ডের মতো। যেখানে ডেভিল কিং এর আদেশ ছাড়া কেউই আন্ডারওয়ার্ল্ডে প্রবেশ করতে পারতো না।(ড্রাকুলা)
.
–তো কিভাবে ঢুকলেন?(আমি)
.
–তোমার জানা উচিত। কারন তুমি নিজেই ডেভিল কিং ছিলে? আর আন্ডার ওয়ার্ল্ডে প্রবেশ করার সব উপায় সম্পর্কেও তোমার জ্ঞান আছে।(ড্রাকুলা)
.
–আমি বুঝতে পারছি না। এ বিষয়ে আমার মনে পরছে না?(আমি)
.
–আন্ডার ওয়ার্ল্ডে ডেভিল কিং এর আদেশ ছাড়াও প্রবেশ করা যেতো, সেটার জন্য নিজের জীবন দান করতে হতো। এবার তো মনে পরেছে?(ড্রাকুলা)
.
–হ্যা। তবে সেটার জন্য কাকে ব্যবহার করেছে?(আমি)
.
–আমার নিজের ক্লোনকে। আমি আমার শরীর থেকে একটা ক্লোন তৈরী করেছি। যে নিজের জীবন ত্যাগ করে এ্যারসাকের গেইট খুলে দিয়েছে। আমি প্রথমে সিওর ছিলাম না। তবে এ্যারসাক আগের আন্ডারওয়ার্ল্ড এর মতোই।(ড্রাকুলা)
.
–ও এখন বুঝতে পেরেছি। তাহলে আমাকে এখানে আনলেন কেনো।(আমি)
.
–দেখো আমি চাচ্ছি প্রিন্সেস এলিনা নিজেই রাজি হোক আমার রাজ্যের রানী হওয়ার জন্য।(ড্রাকুলা)
.
–কিন্তু আপনি এটার জন্য প্রিন্সেস এলিনাকেই সিলেক্ট করলেন কেনো?(আমি)
.
–কারন তার মাঝে স্পেশাল কিছু আছে। আমার যতদূর জানা এই দুনিয়া আমিই একজন যার কাছে ভ্যাম্পায়ার গড এর উপাধী রয়েছে। আর প্রিন্সেস এলিনা হবে দ্বিতীয় যে এই উপাধীটা পাবে।(ড্রাকুলা)
.
–তাহলে আপনি এখানে ভ্যাম্পায়ার রাজ্য করতে চাচ্ছেন? সেটার জন্য তো ইগড্রোলিয়া দখল করলেই হতো।(আমি)
.
–উহু। আমি কোনো ভ্যাম্পায়ার রাজ্য না। বরং আমাদের পৃথিবী আবার এখানে তৈরী করতে চাচ্ছি। যেটা পুরো পৃথিবীর মানচিত্রের মতো হবে।(ড্রাকুলা)
.
–এটা কি সম্ভব?(আমি)
.
–অবশ্যই। এবং আমি নিশ্চিত সেটাকে এলিনা রানী হয়ে অনেক সুন্দর করেই কন্ট্রোল করতে পারবে।(ড্রাকুলা)
.
–এটার জন্য একটা মানুষকে খুজলে ভালো হতো না। যেহেতু মানুষের রাজ্য করতে চাচ্ছেন। কিংবা নিজেই করতে পারতেন সেই কাজ।(আমি)
.
–রাজ্য পরিচালনা অনেক বেকার একটা কাজ। আমি রাজার আসন সেটার জন্যই ছেড়ে দিয়েছিলাম লোটাসের।(ড্রাকুলা)
.
–হ্যা অনেক বাজে একটা কাজ।(আমি)
।।।
।।।
আমি ড্রাকুলার সাথে কথা বলে অনেক কিছু জানতে পারলাম। তার বয়স আমাদের থেকে অনেক। কারন আমার আগের দুই ডেভিল কিং কে সে নিজ চোখে দেখেছে, এবং তাদের সাথে লড়েছেও, আর সে মানুষের ব্লাড এর সাহায্যে তার বয়স এবং ক্ষমতা ঠিক রেখেছে, তাছাড়া সে এখানে পৃথিবী বানাতে চাচ্ছে কারন তাতে তারই লাভ হবে। তবে তার মূল উদ্দেশ্যটা কি সেটা আমার অজানা৷ সে ক্লোন স্পেল ব্যবহার করতে পারে। এটা অনেক অনেক ভয়ঙ্কর স্পেল যেটা ডেভিল কিং দের কাছে এবং এন্জেল কিং দের কাছে থাকতো। একটা সময় আমার কাছেও ছিলো। তবে আমি সেটা ব্যবহার করতে পারি নি। যাইহোক আপাতোতো আমি ড্রাকুলার কথা শুনতে চাই। তার বিরুদ্ধে যাওয়ার মতো ক্ষমতা আমার নেই। আর তার কথা শুনে মনে হচ্ছে না সে খারাপ লোক। শুধু দেখা যাক সামনে কি হয়।
.
–আচ্ছা ড্রাকুলা, তাহলে আমি করবো এখান?(আমি)
.
–আমি প্রিন্সেসকে যতবার প্রপোজাল দিয়েছি রানী হয়ে যাওয়ার সে মানা করেছে, এবং তার জন্য তার উপরে মাইন্ড কন্ট্রোলের অনেক স্পেল ব্যবহার করেছি, কিন্তু কোনো কিছুতে কাজ হয় নি। আমার টেলিপ্যাথিক ক্ষমতা দিয়ে আমি তার মনের কথা শুনতে পাই, যেখানে সে সবসময় তোমাকে নিয়ে ভাবছিলো। আমি আমি বুঝতে পারলাম তাকে রাজি করানোর জন্য তোমাকেই প্রয়োজন।(ড্রাকুলা)
.
–আমি প্রিন্সেকে বলেও সে এখানের রানী হওয়ার জন্য রাজি হবে না।(আমি)
.
–সেটাও আমি একটু আগে তার মনের কথা শুনে বুঝতে পেরেছি।(ড্রাকুলা)
.
–ওওও। তাহলে কি করবো আমি এখন?(আমি)
.
–আমি তোমাকে আমার রাজ্যের রাজা বানাবো। এবং তোমার সাথে প্রিন্সেস এর বিয়ে দিয়ে তাকে রানী বানাবো।(ড্রাকুলা)
.
–এটা কোনো কথা? আমি রাজা হবো না। রাজা হওয়ার কোনো কোয়ালিটি আমার মধ্যে নেই।(আমি)
.
–তাহলে কি আমাকে বিয়ে করতে বলতেছো? মনে হয় না আমার বয়স শুনে সে রাজি হবে!(ড্রাকুলা)
.
–না না সেটাও করতে হবে না। তার চেয়ে আমি আপনাকে বুদ্ধি দেই একটা।(আমি)
.
–হ্যা।(ড্রাকুলা)
.
–আমাকে হালকা পিটাবেন আপনি। আর প্রিন্সেসকে গ্রাভিটি স্পেল এর মধ্যে রাখবেন যাতে সে কিছু করতে না পারে। আমাকে বাঁচানোর জন্য হয়তো সে রানী হওয়ার জন্য রাজি হয়ে যাবে।(আমি)
.
–যদি না হয়?(ড্রাকুলা)
.
–সেটা আমি জানি না। তবে আপনি নিশ্চয় তার মনের কথা জেনেছেন। যদি আমি তার মনের মধ্যে থাকি, তাহলো নিশ্চয় রাজি হবে।(আমি)
.
–যাক তাহলো তোমাকে পিটানোর একটা সুযোগ পেয়েছি, আমি ভাবছিলাম এরকম সুযোগ হয়তো হবে না। ধন্যবাদ তোমাকে।(ড্রাকুলা)
.
–যায় করেন, সবকিছু আস্তে কইরেন।(আমি)
.
–সেটা তো সময়ই বলে দিবে। তাহলে যাওয়া যাক। ডেভি তাহলে টিভি দেখো তুমি। আমি তোমার শরীরের মালিককে পিটিয়ে আসি।(ড্রাকুলা)
.
–আমার পক্ষ দেখেও দুটো মেরো। আর লাইভ যেনো দেখতে পাই এখানে।(ডেভিল সত্ত্বা)
.
–হ্যা অবশ্যই।(ড্রাকুলা)
.
–কি হয় এখন কে জানে?(আমি)
।।।
।।।
ড্রাকুলা আমাকে টেলিপোর্ট করলো আবারো লিম্বোতে। আমি হয়তো ভুল একটা বুদ্ধি দিয়েছি। আমাকে পিটানোর থেকে ভালো একটা বুদ্ধি দিলে ভালো হতো। পিটানি খাওয়ার থেকে তো বিয়ে করলেও ভালো হতো। কমপক্ষে তাতে এনার আদর তো পেতাম। যাইহোক রাজা হওয়ার ইচ্ছা আমার নেই, আর বিয়ের বয়স আমার হয় নি। প্রিন্সেসকে বিশ্বাস করানোর জন্য ভালো একটা ফাইট করতে হবে ড্রাকুলার সাথে। আর জানি সেটায় আমার অবস্থা ভয়ানক হবে, আর প্রিন্সেস সেটা দেখে রাজিও হয়ে যাবে রানী হতে। এখন সময় বলে দিবে সব।
।।।।
।।।
।।

(((চলবে)))

।।
।।।
।।।।
সময় নেওয়ার জন্য দুঃখিত। হয়তো বোঝালে বুঝবেন না কি হয়েছে। তারপরও কেমন হলো জানাবেন। কালকের পার্ট বড় করার চেষ্টা করবো

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here