ভ্যাম্পায়ার_কুইন# #সিজন_2# পর্বঃ০১

#ভ্যাম্পায়ার_কুইন#
#সিজন_2#
পর্বঃ০১
.
.
লেখকঃহৃদয় বাপ্পী
.
.
আমি খুব বিচ্ছিরি একটা জায়গায় পরে ছিলাম। জানি না কি হয়েছে আমার সাথে। আমি আগের কিছু মনে করতে পারছি না। আমার মাথা দিয়ে রক্ত বের হচ্ছে৷ শরীরের বিভিন্ন অংশ কেটেও গেছে। কিন্তু কিভাবে আমি এতো গুরুতর ভাবে আহত হয়েছি সেটা আমি বুঝতে পারছি না। আমি চারিদিকে একটু তাকিয়ে দেখলাম। মনে হচ্ছে সব জায়গার ময়লা আবর্জনা এখানে ফেলা হয়। কিন্তু আমি বুঝতে পারছি না আমি এরকম একটা জায়গায় কি করছি। আমি আমার মাথায় আরো কিছু চাপ দিবো তার আগেই আমি বেহুশ হয়ে আবার পরে গেলাম। যখন চোখ খুললাম তখন নিজেকে একটা আবদ্ধ রুমের মধ্যে পেলাম। আমার মাথা সহ শরীরের সব ক্ষত একদম ঠিক হয়ে গেছে। আমি একটা বিছানায় শুয়ে ছিলাম। আমি শোয়া থেকে উঠে বসলাম। নিজের হাত দুটো দুদিকে করে একটু ব্যয়াম করে নিলাম। জানি না কোথায় আছি আমি এখন। আমার কিছুই মনে পরছে না। হয়তো এটা আমারই রুম। রুমটা দেখে অনেক আলিশান মনে হচ্ছে। হয়তো কোনো একটা প্রাসাদে রয়েছি আমি। যদি আমি কোনো রাজকুমার হয়ে থাকি, তাহলে তো অনেক ভালোই হবে। কিন্তু আমার বাবা মা কে সেটাই আমি মনে করতে পারছি না। আমার পূর্বের স্মৃতি সব ভুলে যাওয়া স্বপ্নের মতো হয়ে রয়েছে। আমার মনে হচ্ছে আমি এরকম ঔরকম কিছু একটা ছিলাম, কিন্তু বাস্তবের সাথে কোনো জিনিসের মিল করতে পারছি না। এমনিতেই আমার বয়স চার-পাচঁ বছর হবে, এই ছোট ব্রেইনের মধ্যে বেশী চাপ দিলে হয়তো আবার বেহুস হয়ে যাবো। একটা জিনিস খেয়াল করে দেখছি, বয়স হিসাবে মনে হচ্ছে আমি একটু বেশীই চিন্তা করছি, এই বয়সে আমার মতো এতো চিন্তা ভাবনা আর কোনো ছেলে মেয়ের হয়তো থাকবে না। সে যায়হোক আমি বিছানা থেকে হাটতে যাবো, ঠিক সে সময় আমার রুমে ছয়জন মানুষ চলে আসলো, তিনজন মহিলা। দুজনকে দেখতে পেলাম একই চেহারার। হয়তো যমজ হবে তারা। তারা কে সেটাও আমি বুঝতে পারছি না। হয়তো আমার পরিবারের কেউ হবে। আমাকে দেখে সবচেয়ে বয়স্ক মহিলাটা বলতে লাগলো,
.
–কেমন বোধ করছো এখন?(মহিলা)
.
–ভালোই। জিজ্ঞাসা করার জন্য ধন্যবাদ।(আমি)
.
–এভাবে বলতেছো কেনো?(মহিলা)
.
–না মানে কিভাবে একজনের সাথে কথা বলতে হয় সেটা আমি বুঝতে পারছি না। আর বিশেষ করে আমি কে সেটাই মনে করতে পারছি না। আপনাদেরকে ও আমি চিনতে পারছি না। তাই কিভাবে কার সাথে কথা বলবো সেটা বুঝতে পারছি না।(আমি)
.
–ওওও, তাহলে মাথায় গুরুতর আঘাত পাওয়ার ফলে তোমার স্মৃতিশক্তি হারিয়ে গেছে। চিন্তা করো না। আমি তোমার আম্মা। আর এই যে এরা দুজন তোমার বড় যমজ বোন।(আম্মা)
.
–আম্মা ওর কি স্মৃতি আর ফিরে আসবে না? ওর কিছু মনে না থাকলে তো সমস্যা হবে অনেক। জানোই তো ক্যাপিটাল শহর থেকে নতুন আইন হয়েছে।(আমার দুই বোনের মধ্য থেকে একজন)
.
–হ্যা আমি জানি সেটা, জ্যাক এখন পুরো সুস্থ হয়েছে, যদিও ওর কিছুটা বিশ্রামের প্রয়োজন এখন, তারপরও আমাদের কাছে এক মাস সময় আছে, এর মধ্যে ওর স্মৃতি না ফিরে আসলে কিছু করার নাই আমাদের, এলেন এবং এলিন আমি তোমাদের দুজনকে দায়িত্ব দিচ্ছি জ্যাককে পুরো পুরি প্রস্তুত করার জন্য।(আম্মা)
.
–কিন্তু আম্মা তুমি তোমার কোনো স্পেল দিয়ে তো ওর স্মৃতি ফেরানোর চেষ্টা করতে পারো৷(যমজ বোনের একজন)
.
–আমি চেষ্টা করেছি। কিন্তু কোনো স্পেলে কাজ হচ্ছে না। এখন একটাই রাস্তা আমাদের কাছে, জ্যাককে প্রস্তুত করা। এই দুনিয়ার সকল নিয়ম কানুন সম্পর্কে ওকে আবার পরিচিত করা।(আম্মা)
.
–ঠিক আছে আম্মা।(দুজনের একজন)
.
–তুমি কোনো চিন্তা করো না। তোমার আম্মা অনেক বিজি একজন মানুষ। তোমার বোন দুজন তোমাকে সব কিছু বুঝিয়ে বলবে।(আম্মা এই বলে আমার কপালে একটা চুমু দিয়ে হঠাৎ কোথাও উধাও হয়ে গেলো)
।।।
।।।
আমি অনেকটা অবাক হয়ে গেলাম। এই প্রথম আমি কাউকে আমার সামনে থেকে উধাও হতে দেখলাম এভাবে। কিভাবে কি হলো কিছুই বুঝলাম না। আমার ভয় পাওয়া দেখে আমার দুই বোন আমাকে জরিয়ে ধরলো, এমনিতেই আমার বয়স কম, তাই বেশী ভয় থাকতেই পারে।
.
–ভয় পাওয়ার দরকার নেই জ্যাক, এটা একটা ম্যাজিক ছিলো।(দু বোনের একজন)
.
–ম্যাজিক!(আমি)
.
–হ্যা।
.
–ম্যাজিক আবার কি?(আমি)
.
–এই দেখার বাকি ছিলো আমাদের। স্মৃতি হারিয়েছে মানে সব কিছুই আবার ভুলে গেছো তুমি। আচ্ছা কোনো সমস্যা নাই চলো আমাদের দুজনের সাথে। তুমি যা যা ভুলে গেছো সব এক মাসের মধ্যে মনে করিয়ে দিবো আমরা।
.
–কিন্তু আমি এটাই বুঝতে পারছি না, তোমাদের দুজনের মধ্যে কে আমার কোন বোন?(আমি)
.
–আমার নাম এলেন, আমি তোমার বড় বোন। আর ও হচ্ছে এলিন, ও তোমার ছোট বোন।(এলেন)
.
–হ্যা আপাতোতো ড্রেসের মাধ্যমে হয়তো চেনা যাবে তোমাদের মধ্যে কে ছোট কে বড়। যাইহোক আমার একটা প্রশ্ন আছে, আমি এক মাসের মধ্যে কিভাবে সকল কিছু মনে করবো কিভাবে?(আমি)
.
–তুমি হয়তো ভুলে গেছো দুই বছর বয়স থেকেই তোমার বই পড়ার নেশা চলে আসে। আর এতোদিনে আমাদের লাইব্রেরীতে থাকা যত বই ছিলো সব শেষ করে ফেলছো।(এলেন)
.
–আমি?(আমি)
.
–হ্যা।(এলিন)
.
–ওওও আচ্ছা আম্মা যেমন ম্যাজিক না কি যেনো জিনিসটার মাধ্যমে উধাও হয়ে গেলো, আমিও কি জিনিসটা ব্যবহার করতে পারবো?(আমি)
.
–হ্যা অবশ্যই। সময় হলে হয়তো ঠিকই ব্যবহার করতে পারবে।(এলিন)
।।।
।।।
দুই বোন আমাকে কোলে করে একটা রুমের মধ্যে নিয়ে আসলো। রুমে এসে আমি পুরো অবাক হয়ে গেছি, আরো বেশী অবাক হয়েছি যখন জানতে পেরেছি আমি দুই বছর বয়স থেকে বই পড়ার প্রতি পাগল ছিলাম। সে যাইহোক আমার পুরো একটা মাস আমার দুই বোনের সাথে কাটতে লাগলো। এই এক মাসের মধ্যে আমার আম্মা একবারও দেখা করে নি আমাদের সাথে। আমার বোন দুজনের জানানোর মতে আমার জন্মের পর থেকে আমরা চারজনই একসাথে থাকি, আমাদের বাবা আমার জন্মের এক মাস আগেই মারা গিয়েছিলো। আর তখন থেকে আমাদের বাবার দায়িত্ব আমাদের আম্মা নিয়ে নেন। আমাদের বাবা আমরা যে ছোট শহরে আছি এটার মিনিস্টার ছিলো। বাবা মারা যাওয়ার পর আম্মা মিনিস্টার হয়ে এই ছোট শহরটা পরিচালনা করেন এখন। তার ছোট অফিসে থেকেই দিনরাত তাকে কাজ করতে হয়। আসলে শহরটা বাকি শহরগুলো থেকে অনেক ছোট এবং গরীব। কোনো রকম বেঁচে থাকার জন্য অনেক সংগ্রাম করতে হয়। আর আমাদের মতো এই ছোট ছোট হাজার হাজার শহর গুলোকে নিয়ন্ত্রন করে ক্যাপিটাল শহর। যেখানে আমাদের পুরো রাজ্যের রাজা বসে রাজ পরিচালনা করে। আমাদের রাজ্যের নাম ইগড্রোলিয়া। রাজার জেনারেল নতুন একটা মিলিটারি নিয়ম করেছেন। ইগড্রোলিয়া রাজ্যের সকল ছোট ছোট শহরের মিনিস্টারের পরিবার থেকে পাঁচ বছরের একজন করে ছেলে কিংবা মেয়েকে মিলিটারিতে ভর্তি করতে হবে। যদি কোনো ছেলে বা মেয়ে সম্পর্ন সৈনিক হয়ে যেতে পারে, তাহলে ক্যাপিটাল শহর থেকে সেই সৈনিকের শহর অর্থ পাবে। আর যদি কোনো শহরের মিনিস্টারের পরিবারে একজন পাঁচ বছরের ছেলে-মেয়ে থাকার পরও যদি মিলিটারিতে তাকে না পাঠানো হয়, তাহলে সেই পুরো শহরে আগুন জ্বালিয়ে সব কিছু পুরিয়ে দিবে রাজার সেনারা।
।।।।
।।।।
নতুন নিয়মটা আজ থেকে সাত মাস আগে হয়েছে। অবশ্য আমার কিছু দিক দিয়ে সমস্যা। আমার অন্য সবার মতো শারিরীক ক্ষমতা তেমন নেই। আমি প্রথমে ভেবেছিলাম আমার বয়স পাঁচ বছর, কম বয়সী বলে আমার গায়ের ক্ষমতা কম। কিন্তু না আমার বয়সী অন্য ছেলে-মেয়েরা যা করতে পারে তার কিছুই আমি করতে পারি না। তাদের শারীরিক ক্ষমতা ৮০% হলে আমার হবে ৩০%। আমি কোনো কায়িক কাজ করতে গেলেই হাপিয়ে যায়। মূলত বই পড়ে জ্ঞান ছাড়া আমার আর কিছুই নেই। আমার দুই বোন এলেন এবং এলিন, দুজনেই ম্যাজিক ব্যবহার করতে পারে তিন বছর থেকে। শুধু তাই নয় তাদের দুজনের ম্যাজিক একজন উচ্চ লেভেল সৈনিকের মতই। আমার আম্মা এবং বাবা কখনো চাই নি আমাদের কাউকেই মিলিটারিতে পাঠাতে, কিন্তু পরিস্থিতি এখন সেরকম না। আমাকে এখন না পাঠালে এই ছোট শহরের সব কিছু জ্বালিয়ে দিবে, এমনিতেই অনেক গরীব শহর এটা। আর এটাকে জ্বালিয়ে দিলে আমাদের কারোরই কোথাও যাওয়ার মতো থাকবে না।
।।।
।।।
সে যাইহোক, আমার সবচেয়ে ভালো লেগেছে এই দুনিয়ার ইতিহাসের বইটা। এই বইটা আমি প্রতিদিন একবার করে পড়েছি। ইতিহাসের এই বইটা পরলে কিরকম ভালো লাগা কাজ করে। বইয়ের মতে আজ থেকে কয়েক লক্ষ বছর পূর্বে এই দুনিয়া তৈরী হয়। তারপর আস্তে আস্তে এই দুনিয়ায় জীবনের সংখ্যা বারতে থাকে। বইতে লেখা আছে, প্রথমে সকলে একই রকমই ছিলো, শুধু পার্থক্য ছিলো ছেলে মেয়ের মধ্যে। কিন্তু ধারনা করা হয়, তাদের পূর্বের জীবনের শক্তির হিসাব করে সবাই আস্তে আস্তে আলাদা হতে থাকে একে অপর থেকে, কেউ মানুষ হয়ে যায়, কেউ হয়ে যায় মনস্টার, কেউ হয়ে যায় এন্জেল, কেউ হয়ে যায় ডেভিল, আবার কেউ হয়ে যায় এল্ফস। এছাড়াও আরো অনেক রকম জীবনের দেখা দিতে থাকে আস্তে আস্তে। নতুন দুনিয়া শুরুর পর থেকেই এই দুনিয়াতে একটা জিনিসের দেখা পাওয়া যায়, সেটা হলো ম্যাজিক। আর ম্যাজিকের মাধ্যমে সভ্যতার বেশী সময় লাগে নি আধনিক সময়ে চলে আসতে। কিন্তু এই দুনিয়া কেনো বানানো হয়েছে? কিসের জন্য বানানো হয়েছে সেটা এই দুনিয়ার কেউই জানে না৷ তাই এটাকে একটা শান্তির জায়গা বানানোর জন্য এই পুরো দুনিয়াকে তিন ভাগে ভাগ করা হয়েছে। প্রথম দুই পক্ষ হলো ভালো আর খারাপ। এরা দুজনেই সব সময় একে অপরের সাথে লড়াই যুদ্ধ করে। এবং আর এক পক্ষ হলো এই দুই পক্ষকে নিয়ন্ত্রন করার জন্য নিরপেক্ষ পক্ষ। আর এই নিরপেক্ষ পক্ষ হলো আমাদের এই ইগড্রোলিয়া রাজ্য। আর বাকি দুই রাজ্যের যুদ্ধ গুলোকে নিয়ন্ত্রন করাই আমাদের এই রাজ্যের প্রধান কাজ। মিলিটারি পাওয়ারের দিক দিয়ে তিন রাজ্যের মধ্যে আমাদের রাজ্যের ক্ষমতা একটু বেশী। তাই বাকি দুই রাজ্য সবসময় ভয় পাই। আমি এই দুনিয়ার ম্যাজিক নিয়ে সবচেয়ে বেশী আগ্রহী। কিন্তু সমস্যা হচ্ছে আমার বয়স পাঁচ বছর হয়ে গেছে আমি এখনো কোনোরকম ম্যাজিক ব্যবহার করতে পারি না। আমরা মানুষ, মানুষদের ম্যাজিক পাওয়া সাধারনত অন্যদের থেকে সবচেয়ে কম হয়। আবার অনেকে এমন ও আছে যাদের ম্যাজিকাল কোনো ক্ষমতা থাকেই না। আমার দুই বোন ম্যাজিকের দিক দিয়ে অনেক শক্তিশালী। আমাদের শহরে কেউ আক্রমন করলে আমাকে খুব সহজেই রক্ষা করতে পারবে, এজন্য আমার আম্মা বেশী চিন্তা করেন না আমাদের জন্য।
।।।
।।।
কিন্তু আসল কথা হলো আমার মধ্যে কোনো ম্যাজিকাল ক্ষমতা নেই। আমি হয়তো কোনো ম্যাজিকাল অস্ত্র ব্যবহার করতে পারবো মিলিটারিতে, কিন্তু নিজে কোনো ম্যাজিক ব্যবহার করতে পারবো না। দেখতে গেলে আমার তেমন কোনো ক্ষমতাই নেই শুধু একটা জিনিসই আমি করতে পারি। সেটা হলো একবার যে জিনিস আমি দেখি কিংবা পড়ি সেটা আমি কখনো ভুলি না। এই লাইব্রেরীতে যতগুলো বই ছিলো সেটা আমি এক মাসেই শেষ করেছি। অবশ্য বইগুলো এতো তারাতারি শেষ করতে আমার দুই বোন সাহায্য করেছে। দুজনই আমার মতো এক জিনিস একবার পরলেই সেটা মনে রাখে। সবচেয়ে আশ্চর্যের বিষয় হলো এলেন এবং এলিন যে বই গুলো পড়ছিলো সেটা আমার ও পড়া হয়ে যাচ্ছিলো। এমনিতেই ওদের বেশী বইগুলো পড়া ছিলো। ম্যাজিকের মাধ্যমে ওদের পড়া সকল বইগুলোর তথ্যও আমার ব্রেইনের মধ্যে দিয়ে দেই। এভাবে একমাসের মধ্যে সমস্ত বই শেষ হয়ে যায়।।
।।।
।।।
আর একমাস শেষ হয়ে যাওয়ার পর কয়েকটা ম্যাজিকাল যানবাহন আসলো। দেখতে অনেক আজব। কারন নিচে ছোট ছোট আটটা চাকা রয়েছে। আর ম্যাজিকের মাধ্যমেই এই চাকাগুলো ঘুরছে প্রতিনিয়ত। আমি ম্যাজিক ব্যবহার করতে না পারলেও সেটা দেখতে পারি। ম্যাজিক শরীরের কোথা থেকে বের হচ্ছে, কিভাবে কাজ করছে এটা খুব সহজে ধরতে পারি। এই জিনিসটা আমি কাউকে এখনো বলি নি। কারন জিনিসটা অনেক আজব। কেউ ম্যাজিক ব্যবহার করতে পারে না, কিন্তু দেখতে পারে এটা বড়ই আশ্চর্যের ব্যাপার। যাইহোক আমার দুই বোন আমার জামাকাপড় সব গুছিয়ে দিয়েছে। কিছু বই ও সাথে করে দিয়েছে। এই বইগুলো আমি আগে কখনো পড়ি নি। আম্মা বইগুলো পরে পড়তে বলেছে।
।।।।।
।।।।
।।।
।।

(((চলবে)))

।।
।।।
।।।।
।।।।।
জানি শুরুটা ভালো লাগবে না। কিন্তু তারপরও জানাবেন।

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here