ভ্যাম্পায়ার_কুইন# #সিজন_2# পর্বঃ২৯

#ভ্যাম্পায়ার_কুইন#
#সিজন_2#
পর্বঃ২৯
.
.
লেখকঃহৃদয় বাপ্পী
.
.
যদিও আমি আগের রিয়েলিটিতে আল্ট্রা স্পিডকে মাস্টার করেছিলাম। কিন্তু এখন সেটা আমার ব্যবহার করা একটু সমস্যা হচ্ছে। আমি আল্ট্রা স্পিড ব্যবহার করে লুকের শরীরে অনেকগুলো ঘুষি দিয়েছি ঠিকই। কিন্তু সেই আল্ট্রা স্পিড আগের দুনিয়ার তুলনায় সামান্য। আমি বুঝতে পারলাম ডানা না থাকার কারনে আমার স্পিড অনেক কমে গেছে, আর সেটা আমাকে অনেক খারাপ একটা জায়গায় ফেলে দিবে। আমার এতোগুলো ঘুষিতে লুকের মুখের কিছু জায়গায় হালকা কেটে গেছে শুধু, যদিও কিছুটা পিছে গিয়ে পরেছিলো। কিন্তু এটা ওর ঘুষির তুলনায় কিছুই না। আমি বুঝতে পারলাম ওর শারিরীক ক্ষমতার কাছে আমার ক্ষমতা কিছুই না। আমি দাড়িয়ে আছি। লুক হাসলো কিছুটা। এরপর এক পলকের মধ্যেই আমার পিছে চলে আসলো। এতো তারাতারি আসলো যে আমি খেয়ালই করি নি। আমি আল্ট্রা স্পিড ব্যবহার করছিলাম। তারপরও আমার স্পিডের থেকেও অনেক বেশী স্পিডে সে আমার পিছনে এসেছে। এবার তার ডান হাত দিয়ে আমার পিঠে অনেক জোরে একটা ঘুষি দিলো। সে ঘুষি দেওয়ার আগে তার ম্যাজিক পাওয়ার দিয়ে তার হাত শক্তিশালী করে না যেটা আমি করেছি। তারপরও তার ঘুষি অনেক শক্তিশালী। আমার কাছে মনে হলো আমার পিঠের হাড় ভেঙে গেলো। আমি ঘুষির কারনে আবারো এরিনার দেওয়াল ভেঙে ভিতর ঢুকে পরলাম। এবার পিঠ নারাতে কষ্ট হচ্ছে। আমার পিঠ সোজা করে দাড়াতে সমস্যা হচ্ছে। তবে আমার হিলিং এর ক্ষমতা কাজ করছে সেটা বুঝতে পারছি। আমার আগের স্মৃতি গুলো ফিরে আসার ফলে আমি আমার পিঠ থেকে বেরিয়ে আসা হাত গুলো এবং আমার যে হিলিং ক্ষমতা রয়েছে এটা ঠিকমতোই নিয়ন্ত্রন করতে পারি। আমার ডানা গুলো এই রিয়েলিটিতে না থাকার ফলে সেটার বদলে আমার কাছে আরেকটা ক্ষমতা এসেছে, যেটাকে এই দুনিয়াতে গডহ্যান্ড নামে চিহ্নিত করা হয়েছে, আমার ছয়টা সাদা ডানার বদলে এই ক্ষমতা পেয়েছি আমি। এখন ভাবতেছি কালো ছয়টার বদলে কি ক্ষমতা পাবো আমি?
।।।
।।।
আমি দাড়ালাম ভালো করে। আস্তে আস্তে হিল হচ্ছে পিঠের হাড়। ব্যথা হচ্ছে অনেক। হাড় ভাঙার অনেক ব্যথা সেটা আমি আগের দুনিয়াতে অনেকবার অনুভব করেছি। আমি বুঝতে পারলাম ইগড্রাসিলের পুরো ক্ষমতা দিয়েও আমি লুককে হারাতে পারবো না। কারন ইগড্রাসিলের ক্ষমতা এভাবে অনেক কম ব্যবহার করতে পারবো আমি। আমাকে মূলত ভিরুদার ব্যবহার করতে হবে। তলোয়ার আমার হাতে থাকলেই আমি ইগড্রাসিলের পুরো ক্ষমতা ব্যবহার করতে পারবো। তাছাড়া সেটা ছাড়া ওর ক্ষমতার মাত্র দশ শতাংশ ক্ষমতাই আমি ব্যবহার করতে পারবো, সেটাও সম্ভব হতো না যদি আমার কাছে আগুনের এট্রিবিউট না থাকতো। এখন পানির এট্রিবিউট থাকলে আমি ভ্যালিরার ক্ষমতাও ব্যবহার করতে পারতাম। কিন্তু আপাতোতো ওর তলোয়ার ছাড়া আমি ওর ক্ষমতা ব্যবহারই করতে পারবো না কারন এট্রিবিউট নেই আমার পানির।
।।।
।।।
আমি একটা জিনিস ভাবছি অনেকক্ষন যাবৎ। আমার পিঠের হাতগুলে, যেটাকে গডহ্যান্ড নামে উল্লেখিত করলো এন্জেলরা, সেটা সব ধরনের ম্যাজিকাল এট্যাককে আটকিয়ে সেটাকে দ্বিগুন করে তাদের দিকে পাঠিয়ে দেই। আমি এটা এখানে ব্যবহার করতে পারতাম, কিন্তু সেটা কোনো কাজে দিবে না। কারন লুক কোনো ম্যাজিকের সাহায্য নিচ্ছে না। ওর আল্ট্রা স্পিড যেটা অনেক ট্রেনিং এর ফলে শিখে সবাই। এবং ওর ঘুষিগুলো সবই ওর শারিরীক ক্ষমতার উপর নির্ভর করে। তাই আমি গডহ্যান্ড আমার সুরক্ষার জন্য ব্যবহার করতে পারবো না। তবে আরেকটা জিনিসে আমি ব্যবহার করতে পারি। কিন্তু আমি সেটা এখনো সিওর না। তাই প্রথমে আমাকে সেটা বের করতে হবে খুজে।
।।।
।।।
আমি ভাবতে লাগলাম কি করবো। আর লুক অপেক্ষা না করেই সোজা আমার দিকে আক্রমন করতে আসলো। এক ঘুষি মারলো ওর বাম হাত দিয়ে, যেটা আমি পিঠ থেকে দুটো হাত বের করে ধরে ফেললাম। হাত গুলো বের হলে নিজের কাছে মনে হয় আমার হাত গুলো বেরে গেছে। অবশ্য আপাতোতো আমি দুইশ হাতের মতো বের করতে পারবো, তবে নিয়ন্ত্রন আমি মাত্র ত্রিশটাই করতে পারবো। আর বাকিগুলো নিয়ন্ত্রন করা হাতগুলোকেই ফলো করে। আমি দুটো হাত বের করে ধরে ফেললাম লুকের হাত। তবে লুকের বাম হাত ধরলেও ডান হাত দিয়ে যে সাথে সাথে আমার মুখে ঘুষি দিবে সেটা বুঝতে পারি নি। ডান হাতের একটা ঘুষি খেয়ে সোজা আমি আবার ভাঙা দেওয়াল ভেঙে আরো অনেকটা ভিতরে চলে গেলাম। এবার নরার শক্তি পাচ্ছি না। আর লুক আমার কলারটা ধরলো। এবং ভাঙা দেওয়াল থেকে টেনে বের করলো। এবং এবার তার মাথা দিয়ে আমার মাথায় জোরে গুতা দিলো। আর এরফলে আমি আবার প্রচন্ড স্পিডে এরিনার মাঝখানে চলে আসলাম। মাথা দিয়ে এবার রক্ত বের হচ্ছে। পিঠের ভাঙা হাড় ঠিকমতো হিল হয় নি আর এখন ফ্লোরে জোরে পরার ফলে আমার বাম হাত ভেঙে গেছে, মাথাতেও অনেক গুরুতর ইনজুরি হয়েছে। যার ফলে রক্ত বের হচ্ছে শুধু। আমার হিলিং পাওয়ার বুঝতে পারছে না কোথায় প্রথমে হিল করবে। আমার হিলিং পাওয়ার তেমন শক্তিশালী না হওয়ার কারনে সহজে হিল হচ্ছে না। আমি নরার মতো শক্তি পাচ্ছি না। অনেকটা ইনজুরি হয়েছে আমার শরীরে। তারপরও আমি উঠে দাড়ালাম কোনো মতে। হঠাৎ লুক বলতে লাগলো এবং আমার দিকে আগাতে লাগলো,
.
–ইতিহাসে গডহ্যান্ড সম্পর্কে যা শুনেছি তাহলে সব এরকম হবে সেটা আশা করি নি। এটা হয়তো একটা সাধারন মানুষের কাছে রয়েছে বলে শক্তিহীন। আমি তো আপনার উপরে এখনো কোনো ম্যাজিকই ব্যবহার করি নি, আর তাতেই আপনার এ হাল। ম্যাজিক ব্যবহার করলে কি হবে সেটাই বুঝতে পারছি নি।(লুক)
।।।
।।।
লুক আর লড়াই টা চালালো না। কারন আমাকে অনেক ছোট নজরে দেখছে এখন। জানে আমি একজন মানুষ। তারজন্য আর লড়াই চালিয়ে রাখলো না। যে হাল যাচ্ছিলো তাতে বলায় যায় আমি কিছু করতে পারবো না সামনে। হ্যারি এগিয়ে আসলো আমার কাছে। আমার ডান হাত ওর কাধের উপরে নিয়ে আমাকে হাটতে সাহায্য করছে। লজ্জাজনক হার এটা ঠিকই, কিন্তু অনেক কিছু শিখতে পেরেছি আমি এটার থেকে। আমি জানি লুক তার পুরো ক্ষমতায় লড়ে নি। আর আমিও আমার পুরো ক্ষমতায় লড়ি নি। আমি শুধু আমার ফায়ার এট্রিবিউট এর স্পেল ব্যবহার করেছি। আমি এখানে কোনো এন্জেল, ভ্যাম্পায়ার কিংবা ডিম্যানের ক্ষমতা কাউকে দেখাতে চাই নি। কারন সেটা দেখালে আমাকে অন্য কিছু ভাববে। আমি চাই না এরকম কিছু হোক। তাই আপাতোতো যা হচ্ছে সেটাতেই খুশি থাকতে হবে। তাছাড়া আমার শারিরীক ক্ষমতার থেকে লুকের ক্ষমতা অনেক বেশী। আমি চাইছিলাম নিজের শারিরীক শক্তি দিয়ে লড়তে। কিন্তু সেটা মোটেও সুবিধার হলো না আমার জন্য। আমি হাটতে হাটতে এরিনার বাইরে চলে আসলাম। আর সেখানে প্রিন্সেস এলিনা এবং রানী আফরিয়েল দাড়িয়ে আছে। এলিনা আমাকে টেনে হিল করতে যাবে তার আগেই রানী আফরিয়েল আমাকে জড়িয়ে ধরলো। তার ডানা দিয়ে আমার শরীর ঘিরে ধরলো। তাতে তার ডানার মধ্যে একটা হিলিং পাওয়ার তৈরী হলো। যেটা আমার সকল ক্ষত ঠিক করে দিলো। আমি অবাক হয়ে গেলাম এতো তারাতারি হিল হয়ে। যদিও এন্জেল এবং ডেভিল কিং দের হিলিং ক্ষমতা বেশী। তারপরও গোত্র হিসাবে ভ্যাম্পায়ারদের হিলিং ক্ষমতা বেশী হয়ে থাকে। যদিও আমি এতো তারাতারি হিল হয়ে অবাক হলাম, এদিকে প্রিন্সেস এলিনা আমার দিকে তাকিয়ে রেগে আছে। তার মুখ পুরো লাল হয়ে গেছে। আমি রানীর সাথে কথা বলতে লাগলাম।
.
–রানী আফরিয়েল। আমাদের এ্যারসাকে এনেছেন কেনো? এখন বলবেন? এখানে আমরা কি করবো?(আমি)
.
–তোমাদের সবার জীবনের ঝুকি ছিলো। ডেভিল কিং যেহেতু তোমাদের দেখেছিলো সেদিন। তাই আমি নিশ্চিত সে তোমাদের হত্যা করতে আসবে। এবং গডহ্যান্ডকে নিজের করতে চাইবে।(রানী)
.
–একজনের ক্ষমতা আরেকজন কিভাবে ব্যবহার করবে?(আমি)
.
–সেটা আমি জানি না। তবে আমাদের সবার থেকে ডেভিল কিং এর জ্ঞান সবচেয়ে বেশী। সে কয়েক হাজার বছর যাবৎ জীবিত আছে। কিভাবে সেটা কেউ জানে না। কিন্তু আমাদের ধারনা তার অমর হওয়ার ক্ষমতা রয়েছে। তাই হাজার হাজার বছরের জ্ঞান রয়েছে তার কাছে।(রানী)
.
–তাহলে সে অমর। এবং এখন সে আমার পিঠের হাত নেওয়ার চেষ্টা করবে।(আমি)
.
–আপাতোতো এইটাই ধারনা করা যায়। কারন সেদিন ডেভিল কিং তোমার গডহ্যান্ড দেখেই পালিয়ে যায়।(রানী)
.
–আচ্ছা আমাদের সিকিউরিটির ব্যাপারটা তো আমাদের নিজের। এর আগে কোথাও আমি শুনি নি এ্যারসাক থেকে কোনো এন্জেল এসে আমাদের নিরাপত্তার ব্যবস্থা নিচ্ছে।(প্রিন্সেস এলিনা)
.
–আমরা চাই না গডহ্যান্ডের মতো শক্তিশালী অস্ত্র ডেভিল কিং এর হাতে পরে যাক। তাই আমরা জ্যাককে এখানে এনেছি।(রানী)
.
–বুঝলাম। জ্যাক এবং আমাকে এখানে এনেছেন, আমাদের নিরাপত্তার জন্য। তবে লুসি এবং লুসানার কথাও বাদ দিলাম। তবে এখানে আপনি হ্যারিকে এনেছেন, যে নিজে একজন ডেভিল।(এলিনা)
.
–আরসাকের ডেভিল বাদে আমাদের কোনো ডেভিল নিয়ে সমস্যা নাই। আমাদের শত্রু আরসাকের ডেভিলরা, যারা ডেভিল কিং এর অনুগত্য। আর তাছাড়া হ্যারি জ্যাকের বন্ধু তাই তাকে এখানে আনা ভুল কিছু হয় নি।(রানী)
।।।
।।।
রানীর উত্তরে প্রিন্সেস আরো রেগে গেলো।
.
–আপনি তো জ্যাককে এখানে নিরাপদ রাখার জন্য আনেন নি। এনেছেন ওর গডহ্যান্ড না কি? ঔটার ব্যবহার নিজে করতে। আপনি চাচ্ছেন গডহ্যান্ডের হাত ডেভিল কিং এর কাছে না গিয়ে আপনাদের কাছেই থাকুক। তাই জ্যাককে এখানে রাখছেন। আর সেটা সিওর করতে আপনি রাজার হুকুম সহ একটা প্রিন্সেসকে এখানে এনেছেন, এবং তার গার্ড স্বরূপ জ্যাককে এখানে আসতে হয়েছে, আর আরো সিওর করতে আপনি জ্যাকের বন্ধুদের এখানে নিয়ে এসেছেন। আরো কিছু সিওর করতে হলে তো আপনি জ্যাকের পরিবারকে ও এখানে নিয়ে আসতেন।(প্রিন্সেস এলিনা)
.
–এরকম কিছুই না। আমি শুধু জ্যাককে এখানে এনেছি তার গডহ্যান্ডকে নিয়ন্ত্রন শিখাতে। যেহেতু গডহ্যান্ড এন্জেলদেরই একটা ক্ষমতা, যেটা আজ পর্যন্ত কোনো এন্জেলই ব্যবহার করতে পারে নি। তাই এন্জেলদের সাথে কিছুদিন থাকলে গডহ্যান্ডের ব্যবহার পুরোপুরি করতে পারবে জ্যাক। এজন্যই তাকে এখানে আনা হয়েছে।(রানী)
।।।
।।।
রানী আর প্রিন্সেস এলিনার মাঝে কিছুটা তর্ক হলো। তবে আমার মোটেও ভালো লাগছে না। এভাবে একটা মেয়ের বুকে থাকাটা মোটেও সুবিধার না। যদিও আমি কিছুদিন আগেই এসব ফিলিংস ঠিকমতো বুঝে উঠতে পারি নি। কিন্তু আগের রিয়েলিটির স্মৃতি আমার মাঝে থাকায় এখন অনেক লজ্জা লাগছে। তারপরও আমি স্বাভাবিক আছি। একটা সুন্দরী পরীর বাহুর মধ্যে থাকাটা অনেক ভাগ্যের ব্যাপার যেটা আগে পৃথিবীতে সবাই মনে করতো। তবে সেটা কাল্পনিক ভাবনা ছিলো। তবে আমার ক্ষেত্রে সেটা সত্য হলো। আমি কিছুক্ষন চুপ রইলাম এখন বল্লাম।
.
–আমাকে এ্যালকোর্টে যেতে হবে। জরুরী একটা কাজে। এ্যালকোর্ট থেকে ফিরে আপনি যেটা চাইবেন সেটাই করবো। এখানে যতদিন রাখার রাখবেন। তবে আমাকে এ্যালকোর্টে যেতে হবে।(আমি)
.
–যা চাইবো?(রানী)
.
–হ্যা। তবে আমি কালকেই এ্যালকোর্টে যেতে চাই। আমার সাথে আমার তিন বন্ধুরা যাবে। প্রিন্সেস এলিনাকে এখানেই রেখে দিয়েন।(আমি)
.
–কখনো না। আমিও তোমার সাথে যাবো আমি এন্জেলদের সাথে একা থাকতে চাই না। এরা ডেভিলদের থেকেও ভয়ঙ্কর।(এলিনা)
.
–ঠিক আছে। তাহলে জেনারেল লুক তোমাদের সাথে যাবে আর হ্যা জরুরী কাজ শেষ লরে এখানেই থাকতে হবে বেশ কিছুদিন তোমাদের।(রানী)
.
–হ্যা নিশ্চয়।(আমি)
।।।
।।।
আমি আপাতোতো আমার এক্সোনিয়া ঠিক করতে চাই। কারন এক্সোনিয়ার একটা ক্ষমতা হলো সেটা ডাইমেনশন স্লাইস করতে পারে। মানে এক ডাইমেনশন থেকে অন্যটায় কাট দিতে পারে। আমাদের রিয়েলিটি চেন্জ হলেও, আশা করবো ডাইমেনশন আগের মতোই আছে। এখন আমার লিম্বো ডাইমেনশনে যাওয়ার অনেক ইচ্ছা। আর সেটা এক্সোনিয়া দিয়েই সম্ভব। লিম্বো ছাড়াও আরো বেশ কিছু ডাইমেনশন রয়েছে। সেগুলোতেও এক্সোনিয়ে দিয়ে কাট দেওয়া যায় তবে আগের দুনিয়াতে কিছু স্থান ছিলো লিম্বো বাদে আলাদা ডাইমেনশনে যাওয়ার জন্য। আপাতোতো আমি লিম্বো ডাইমেনশনে গিয়ে ট্রেনিং করতে চাই। আর সেটার জন্য আমাকে ব্লাক স্মিথকে খুজতে হবে। অনেক ডয়ারফস আছে এই দুনিয়ায়, তবে ব্লাক স্মিথ ছাড়া কোনো পুরাতন তলোয়ারকে নতুন কেউ করতে পারে না। জেনারেল লুকের মতো শক্তিশালী কেউ সাথে থাকলে এ্যালকোর্টে কোনো সমস্যা হবে বলে আমার মনে হয় না। যদিও আমার রাগ রয়েছে তার প্রতি কিছুটা। মানুষ হওয়ায় অপমান করেছে শেষের দিকে। এক্সোনিয়া একবার ঠিক হোক, তারপর দেখাবো লুককে।
।।।।।
।।।।
।।।
।।

(((চলবে)))

।।
।।।
।।।।
।।।।।
অপেক্ষা করুন পরবর্তী পার্টের জন্য। তারাতারি দেওয়ার জন্য দুঃখিত।

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here